ঢাকা , বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ২৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ‘আবর্জনা আপলোড করা কারও কাজ হতে পারে না’ Logo জাকের নয়, ওয়ানডে সিরিজে সোহানেই ভরসা মিরাজের Logo পাঁচ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৩ হাজার, বেশি স্কুল-অফিসের সময় Logo আওয়ামী লীগের ভোটাররা নির্বাচনে কীভাবে থাকবে Logo যুদ্ধ অবসানের নিশ্চয়তা চায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন, নেতানিয়াহুর কণ্ঠে ভিন্ন সুর Logo বন্দরে ওসি-দারোগার বিরুদ্ধে পুলিশ সদর দপ্তরে ইউপি সদস্যের অভিযোগ Logo রূপগঞ্জে ডহরগাওয়ে আলেম-ওলামাদের উদ্যোগে গান-বাজনা বন্ধ Logo বন্দর ইউনিয়ন বিএনপি’র কর্মী সভা ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ Logo স্বৈরাচারের দোসর নূর জাহানকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন ছাত্র-জনতা Logo টঙ্গীবাড়ি থানায় চুরির ঘটনা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে সহজ ম্যাচ নাটকীয়ভাবে জিতল বাংলাদেশ

শেষ ১২ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৬ রান। সমীকরণটা অনেকটা সহজ মনে হলেও আগের কয়েক ওভার রীতিমতো সংগ্রাম করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে এসেছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। টানা দুই ছক্কার মার নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে।

তৃতীয় বলে হয়েছে সিঙ্গেল। চতুর্থ বলে রিশাদের শট টপ–এজড হয়ে উইকেটকিপারের মাথার ওপর দিয়ে বাউন্ডারি। ইনিংসের ৮ বল বাকি থাকতেই বাংলাদেশ পৌঁছে গেছে ১৫৩ রানে। নাটকীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে হারিয়েছে আফগানিস্তানকে।

তানজিদ তামিম আর পারভেজ ইমনের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে উদ্বোধনী জুটিতেই শতরান। আফগানিস্তানের বোলারদের নাস্তানাবুদ করে সহজ জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল বাংলাদেশ। শেষ দিকে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫১ বলে ৪৩ রান, হাতে সবকটি উইকেট। সহজ জয়ের অপেক্ষায় সবাই। তবে দলটা যখন বাংলাদেশ, কিছুটা নাটকীয় না হলে জমে কিভাবে! ৯ রানের ব্যবধানে টপঅর্ডারের ৬ ব্যাটারকে হারিয়ে সহজ ম্যাচ থেকে প্রায় ছিটকে যাচ্ছিল টাইগাররা।

রশিদ খানের বল যেন বাংলাদেশ দলের কাছে দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে এসেছিল। এই স্পিনারের ৪ উইকেট শিকারে টাইগাররা জয় থেকে প্রায় ছিটকে যাচ্ছিল। ১০৯ রান থেকে ১১৮ রান পর্যন্ত বাংলাদেশ দল হারিয়ে বসে ৬ উইকেট। এরপর নুরুল হাসান সোহান এবং রিশাদ হোসেনের ব্যাটে কোনো রকমে রক্ষা।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

‘আবর্জনা আপলোড করা কারও কাজ হতে পারে না’

আফগানিস্তানের বিপক্ষে সহজ ম্যাচ নাটকীয়ভাবে জিতল বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৬:২১:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫

শেষ ১২ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৬ রান। সমীকরণটা অনেকটা সহজ মনে হলেও আগের কয়েক ওভার রীতিমতো সংগ্রাম করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে এসেছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। টানা দুই ছক্কার মার নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে।

তৃতীয় বলে হয়েছে সিঙ্গেল। চতুর্থ বলে রিশাদের শট টপ–এজড হয়ে উইকেটকিপারের মাথার ওপর দিয়ে বাউন্ডারি। ইনিংসের ৮ বল বাকি থাকতেই বাংলাদেশ পৌঁছে গেছে ১৫৩ রানে। নাটকীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে হারিয়েছে আফগানিস্তানকে।

তানজিদ তামিম আর পারভেজ ইমনের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে উদ্বোধনী জুটিতেই শতরান। আফগানিস্তানের বোলারদের নাস্তানাবুদ করে সহজ জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল বাংলাদেশ। শেষ দিকে জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫১ বলে ৪৩ রান, হাতে সবকটি উইকেট। সহজ জয়ের অপেক্ষায় সবাই। তবে দলটা যখন বাংলাদেশ, কিছুটা নাটকীয় না হলে জমে কিভাবে! ৯ রানের ব্যবধানে টপঅর্ডারের ৬ ব্যাটারকে হারিয়ে সহজ ম্যাচ থেকে প্রায় ছিটকে যাচ্ছিল টাইগাররা।

রশিদ খানের বল যেন বাংলাদেশ দলের কাছে দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে এসেছিল। এই স্পিনারের ৪ উইকেট শিকারে টাইগাররা জয় থেকে প্রায় ছিটকে যাচ্ছিল। ১০৯ রান থেকে ১১৮ রান পর্যন্ত বাংলাদেশ দল হারিয়ে বসে ৬ উইকেট। এরপর নুরুল হাসান সোহান এবং রিশাদ হোসেনের ব্যাটে কোনো রকমে রক্ষা।