ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সালাউদ্দিন ও,স্ত্রী কল্পনা মামলা বাণিজ্যে বেপরােয়া।

বন্দর নাসিক ২৭ নং ওয়ার্ডের চাপাতলী গ্রামের সালাউদ্দিন মগা ও তার স্ত্রী কল্পনা বেগম মামলা বাণিজ্যে বেপরোয়া
হয়ে ওঠেন। জমি-জমা সংক্রান্তে পূর্ব জের ধরিয়া সালাউদ্দিন মগা ও তার স্ত্রী কল্পনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে আপন সহােদর ভাইদের
সাথে বিরােধ করিয়া আসিতেছে। সালাউদ্দিন তার ত্ত্রীকে দিয়া বিভিন্ন সময় ও বর্তমানে মামলা-মােকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করিয়া
আসছে। বর্তমানে বন্দর থানা নতুন মামলা নং- ৩৯(৯)২৫। আসামীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে হয়রানী মূলক মিথ্যা
মামলা দায়র করেন। মামলার সততা যাচাইয়ের জন্য এলাকার জনগনের সাথে আলােচনা কালে জানা যায় সালাউদ্দিন মগার সাথে
বর্তমানে তার ৪ নং স্ত্রী মুরাদপুর শীর্ষ সন্ত্রাসী কামু ও সােরুত আলীর ভাতিজী এবং আব্দুল লতিফের মেয়ে কল্পনা বেগম তার এই
পরিবারবর্গটি নারায়ণগঞ্জ এর পূর্ব থেকেই শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। সেই বংশের মেয়ে কল্পনা বেগম। তখন থেকেই মামলা
বাজ কল্পনা দায়েরকৃত মামলার আসামীদের বিরুদ্ধ বিভিন্ন ছঁক তৈরি করে মামলা দিয়ে হয়রানী করে তাদেরকে বশতঃ বাড়ির
বাহিরে রাখতেছেন। যাহাতে কল্পনা ও তার স্বামী সালাউদ্দিন মগা বিগত কামু বাহিনীর সেকেন্ড কমান্ড অব সালাউদ্দিন মগা। এছাড়া
শীর্ষ সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন মগা ও মামলা বাজ কল্পনার ইতিহাস চাপাতলী, হরিপুর, সাহারবাগ, ফুলহর ও মুরাদপুর থেকে শুরু করে
বন্দরের সর্বন্র্র এলাকায় সাধারণ জনগণের মাঝে চির স্বরণীয় হয়ে আছে। এভাবে মামলা-মাকদ্দমা দিয়ে হয়রানী করে সালাউদ্দিন
মগা তার নিজের সহােদর ভাই-বােনদেরকে দূরে সরিয়ে রাখে, যাহাতে সম্পূর্ণ বাড়িটা মামলা বাজ কল্পনা ও শীর্ষ সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন
মগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। মামলায় উল্লেখিত আসামীগণ বিভিন্ন সময় নর্যাতনের স্বীকার হয়ে উক্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ
আলহা্ব মাকসুদ হােসেন এর নিকট বার বার গিয়ে ঘটনার বিবরণী জানাইয়া ভােক্তভোগীরা কোন প্রতিকার পায়নি। কারণ শীর্ষ
সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন মগা ও তার ্ত্রী কল্পনা বেগম কাহারাে কোন কথা আমলে নেয়নি। এছাড়া বিভিন্ন সময় তার বাড়ির সামনে দিয়ে
বিভিন্ন এলাকার পদচারিরা আসা-যাওয়া করা অবস্থায় অনেকেই তাদের হাতে নির্যাতনের স্বীকার হন। এছাড়া উক্ত মামলার আরাে
সততা পাওয়ার জন্য সংবাদকর্মীরা এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্ণসহ সর্বন্তরের জনগনের সাথে আলােচনা কালে জানতে পারেন যে
সালাউদ্দিন মগা তার ৪ নং স্ত্রীর বিরুদ্ধে গত ২৫/০৯/২০২৫ ইং তারিখে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন, যাহার নং-
৪১৭/২৫। উক্ত মামলায় ধারা উল্লেখিত ২০১৮ সালের যৌতুক নিরদ আইনের ৩ ধারায়। মামলার আজ্জিতে উল্লেখ করা হয় মামলা
বাজ কল্পনার চাহিদামত টাকা-পয়সা না দিলে তার সাথে বিভিন্ন সময় অশ্লীল ব্যবহার করে ও বিভিন্ন ভাবে অকথ্য ভাষায়
গালিগালাজ করে এবং হুমকী দেয় তােমার সংসার থেকে আমি চলে যাবাে। এই ভাবে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কোন বনিবনা
নেই। হঠাৎ করে গত ২২/০৯/২০২৫ ইং তারিখ রােজ সােমবার আনুমানিক বেলা ১১ ঘটিকার সময় সালাউদ্দিন মগার ব্যবহৃত
আলমারী হতে তার ব্যবসার হােটেলের ডেকোরেশনের কাজ বাবদ রক্ষিত ২,৭০ ,০০০/- টাকা ও ঐ দিনের হােটেলের আমদানী
নগদ ৭,০০০/- টাকা এবং ২ ভরি ১০ আনা স্বর্ণের গহনা যার বাজার মূল্য ৪,০০,০০০/- টাকা, সর্বমোট ৬,৭৭,০০০/- টাকা
নিয়ে বাড়ি পরিত্যাগ করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮ ঘটিকার সময় বগড়া করার উদ্দেশ্যে সালাউদ্দিন মগার
বখাটে ছেলে মােন্তাকিন শ্রাবন (২২) তার বাবার ছােট ভাই মােঃ শাহীনকে মারার উদ্দেশ্যে করিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে
এবং শাহীনের দিকে তেড়ে যায়। শাহীন প্রাণে বাঁচার জন্য জোড়ে চিৎ্কার মারে তার চিত্কার শুনিয়া তার ছােট ভাই ও ভাইয়ের
্রীরা দৌড়ে ঘটনাস্থলে আসিয়া বখাটে ছেলেটিকে থামানাের চেষ্টা করে। কিন্ত হাতাহাতির মাধ্যমে হঠাৎ করে বখাটে ছেলেটি তাদের
বাড়ির টিনের ভাউন্ডারী বেড়ার উপরে পরে যায় এবং তার গালের কিছু অংশ কেটে যায়। উহাকে কেন্দ্র করিয়া তাদের বাড়ির ৫
জনকে আসামী অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেন। সাধারণ জনগনের সাথে আলােচনাকালে অনেকেই নাম প্রকাশে
অনিচ্ছুক। জানা যায় যে, মামলা বাজ কল্পনা বিগত ২২/০৭/২০২১ ইং তারিখে ১নং আসামীকে জিম্মি করে যাত্রাবাড়ী একটি বাসায়
চিকিত্সার কথা বলে জোরপূর্বক তার কাছ থেকে একটি নন-জুডিশিয়াল ট্যম্পে স্বাক্ষর নেয় এবং এই স্বাক্ষের নিয়ে জাল-জালিয়াতি
করে একটি কাবিন নামা তৈরি করে। এই কাবিন নামা তৈরি করে ১নং আসামীকে দীর্ঘদিন পর্যন্ত র্লাকমেইল করে লক্ষ লক্ষ টাকা
হাতিয়ে নিয়েছেন এবং অমানবিক নির্যাতন করেছেন। এমতাবস্থায় এলাকার লােকজন জানা জানি হলে ঘটনার নিস্পত্তি করার জন্য
গন্যমান্য ব্যক্তির্গসহ আলহাজ্ব মাকসুদ হােসেনের নিকট আসলে তারা ১নং আসামী অর্থাৎ সেলিমকে বিবাহ করিয়া দেওয়ার জন্য
বড় ভাই শাহীনকে নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে সেলিমকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করিলে তার শশ্তর বাড়িয় যেয়ে ঐ কাবিন নামা নিয়ে
সেলিমের স্ত্কে হুমকী প্রদান করেন। পরবর্তীতে হুমকীর সম্মুখীন হয়ে সেলিমের স্ত্রী চলে যায়। উল্লেখ্য যে, কল্পনার দায়েরকৃত
মামলার ২-৫ নং বিবাদীগণ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিনে আসেন। জামিন থকে আসার পরে গত
মঙ্গলবার রাতে কল্পনার আতীয় জুয়েল গং এর নেতৃত্বে একটি হাতুরী বাহিনী নিয়ে জামিনে থাকা বিবাদীদের বশতঃ বাড়ির
আশেপাশে গভীর রাত পর্যন্ত ঘােরা ফিরা করেন। যেকোন মহ্ুর্তে বিবাদীদের উপরে অতর্কিত হামলা হওয়ার সভ্ভাবনা রয়েছে বিধায়
বন্দর থানায় বিবাদীরা উপস্থতিত হয়ে জীবনের নিরাপত্তার জন্য একটি লিখিত অভিযােগ দায়ের করেন। পরিশেষে বিবাদীদের উপরে
আর যেন কোন ধরণের হামলা-মামলা না হয় তাহার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারসহ সর্ব প্রশাসনের হন্তক্ষেপ কামনা করছেন
অত্র এলাকার সর্বন্তরের জনগণ ও ভােক্তভোগীরা।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

সালাউদ্দিন ও,স্ত্রী কল্পনা মামলা বাণিজ্যে বেপরােয়া।

আপডেট সময় ১১:০২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

বন্দর নাসিক ২৭ নং ওয়ার্ডের চাপাতলী গ্রামের সালাউদ্দিন মগা ও তার স্ত্রী কল্পনা বেগম মামলা বাণিজ্যে বেপরোয়া
হয়ে ওঠেন। জমি-জমা সংক্রান্তে পূর্ব জের ধরিয়া সালাউদ্দিন মগা ও তার স্ত্রী কল্পনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে আপন সহােদর ভাইদের
সাথে বিরােধ করিয়া আসিতেছে। সালাউদ্দিন তার ত্ত্রীকে দিয়া বিভিন্ন সময় ও বর্তমানে মামলা-মােকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করিয়া
আসছে। বর্তমানে বন্দর থানা নতুন মামলা নং- ৩৯(৯)২৫। আসামীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে হয়রানী মূলক মিথ্যা
মামলা দায়র করেন। মামলার সততা যাচাইয়ের জন্য এলাকার জনগনের সাথে আলােচনা কালে জানা যায় সালাউদ্দিন মগার সাথে
বর্তমানে তার ৪ নং স্ত্রী মুরাদপুর শীর্ষ সন্ত্রাসী কামু ও সােরুত আলীর ভাতিজী এবং আব্দুল লতিফের মেয়ে কল্পনা বেগম তার এই
পরিবারবর্গটি নারায়ণগঞ্জ এর পূর্ব থেকেই শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। সেই বংশের মেয়ে কল্পনা বেগম। তখন থেকেই মামলা
বাজ কল্পনা দায়েরকৃত মামলার আসামীদের বিরুদ্ধ বিভিন্ন ছঁক তৈরি করে মামলা দিয়ে হয়রানী করে তাদেরকে বশতঃ বাড়ির
বাহিরে রাখতেছেন। যাহাতে কল্পনা ও তার স্বামী সালাউদ্দিন মগা বিগত কামু বাহিনীর সেকেন্ড কমান্ড অব সালাউদ্দিন মগা। এছাড়া
শীর্ষ সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন মগা ও মামলা বাজ কল্পনার ইতিহাস চাপাতলী, হরিপুর, সাহারবাগ, ফুলহর ও মুরাদপুর থেকে শুরু করে
বন্দরের সর্বন্র্র এলাকায় সাধারণ জনগণের মাঝে চির স্বরণীয় হয়ে আছে। এভাবে মামলা-মাকদ্দমা দিয়ে হয়রানী করে সালাউদ্দিন
মগা তার নিজের সহােদর ভাই-বােনদেরকে দূরে সরিয়ে রাখে, যাহাতে সম্পূর্ণ বাড়িটা মামলা বাজ কল্পনা ও শীর্ষ সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন
মগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। মামলায় উল্লেখিত আসামীগণ বিভিন্ন সময় নর্যাতনের স্বীকার হয়ে উক্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ
আলহা্ব মাকসুদ হােসেন এর নিকট বার বার গিয়ে ঘটনার বিবরণী জানাইয়া ভােক্তভোগীরা কোন প্রতিকার পায়নি। কারণ শীর্ষ
সন্ত্রাসী সালাউদ্দিন মগা ও তার ্ত্রী কল্পনা বেগম কাহারাে কোন কথা আমলে নেয়নি। এছাড়া বিভিন্ন সময় তার বাড়ির সামনে দিয়ে
বিভিন্ন এলাকার পদচারিরা আসা-যাওয়া করা অবস্থায় অনেকেই তাদের হাতে নির্যাতনের স্বীকার হন। এছাড়া উক্ত মামলার আরাে
সততা পাওয়ার জন্য সংবাদকর্মীরা এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্ণসহ সর্বন্তরের জনগনের সাথে আলােচনা কালে জানতে পারেন যে
সালাউদ্দিন মগা তার ৪ নং স্ত্রীর বিরুদ্ধে গত ২৫/০৯/২০২৫ ইং তারিখে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন, যাহার নং-
৪১৭/২৫। উক্ত মামলায় ধারা উল্লেখিত ২০১৮ সালের যৌতুক নিরদ আইনের ৩ ধারায়। মামলার আজ্জিতে উল্লেখ করা হয় মামলা
বাজ কল্পনার চাহিদামত টাকা-পয়সা না দিলে তার সাথে বিভিন্ন সময় অশ্লীল ব্যবহার করে ও বিভিন্ন ভাবে অকথ্য ভাষায়
গালিগালাজ করে এবং হুমকী দেয় তােমার সংসার থেকে আমি চলে যাবাে। এই ভাবে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে কোন বনিবনা
নেই। হঠাৎ করে গত ২২/০৯/২০২৫ ইং তারিখ রােজ সােমবার আনুমানিক বেলা ১১ ঘটিকার সময় সালাউদ্দিন মগার ব্যবহৃত
আলমারী হতে তার ব্যবসার হােটেলের ডেকোরেশনের কাজ বাবদ রক্ষিত ২,৭০ ,০০০/- টাকা ও ঐ দিনের হােটেলের আমদানী
নগদ ৭,০০০/- টাকা এবং ২ ভরি ১০ আনা স্বর্ণের গহনা যার বাজার মূল্য ৪,০০,০০০/- টাকা, সর্বমোট ৬,৭৭,০০০/- টাকা
নিয়ে বাড়ি পরিত্যাগ করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮ ঘটিকার সময় বগড়া করার উদ্দেশ্যে সালাউদ্দিন মগার
বখাটে ছেলে মােন্তাকিন শ্রাবন (২২) তার বাবার ছােট ভাই মােঃ শাহীনকে মারার উদ্দেশ্যে করিয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে
এবং শাহীনের দিকে তেড়ে যায়। শাহীন প্রাণে বাঁচার জন্য জোড়ে চিৎ্কার মারে তার চিত্কার শুনিয়া তার ছােট ভাই ও ভাইয়ের
্রীরা দৌড়ে ঘটনাস্থলে আসিয়া বখাটে ছেলেটিকে থামানাের চেষ্টা করে। কিন্ত হাতাহাতির মাধ্যমে হঠাৎ করে বখাটে ছেলেটি তাদের
বাড়ির টিনের ভাউন্ডারী বেড়ার উপরে পরে যায় এবং তার গালের কিছু অংশ কেটে যায়। উহাকে কেন্দ্র করিয়া তাদের বাড়ির ৫
জনকে আসামী অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেন। সাধারণ জনগনের সাথে আলােচনাকালে অনেকেই নাম প্রকাশে
অনিচ্ছুক। জানা যায় যে, মামলা বাজ কল্পনা বিগত ২২/০৭/২০২১ ইং তারিখে ১নং আসামীকে জিম্মি করে যাত্রাবাড়ী একটি বাসায়
চিকিত্সার কথা বলে জোরপূর্বক তার কাছ থেকে একটি নন-জুডিশিয়াল ট্যম্পে স্বাক্ষর নেয় এবং এই স্বাক্ষের নিয়ে জাল-জালিয়াতি
করে একটি কাবিন নামা তৈরি করে। এই কাবিন নামা তৈরি করে ১নং আসামীকে দীর্ঘদিন পর্যন্ত র্লাকমেইল করে লক্ষ লক্ষ টাকা
হাতিয়ে নিয়েছেন এবং অমানবিক নির্যাতন করেছেন। এমতাবস্থায় এলাকার লােকজন জানা জানি হলে ঘটনার নিস্পত্তি করার জন্য
গন্যমান্য ব্যক্তির্গসহ আলহাজ্ব মাকসুদ হােসেনের নিকট আসলে তারা ১নং আসামী অর্থাৎ সেলিমকে বিবাহ করিয়া দেওয়ার জন্য
বড় ভাই শাহীনকে নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে সেলিমকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করিলে তার শশ্তর বাড়িয় যেয়ে ঐ কাবিন নামা নিয়ে
সেলিমের স্ত্কে হুমকী প্রদান করেন। পরবর্তীতে হুমকীর সম্মুখীন হয়ে সেলিমের স্ত্রী চলে যায়। উল্লেখ্য যে, কল্পনার দায়েরকৃত
মামলার ২-৫ নং বিবাদীগণ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিনে আসেন। জামিন থকে আসার পরে গত
মঙ্গলবার রাতে কল্পনার আতীয় জুয়েল গং এর নেতৃত্বে একটি হাতুরী বাহিনী নিয়ে জামিনে থাকা বিবাদীদের বশতঃ বাড়ির
আশেপাশে গভীর রাত পর্যন্ত ঘােরা ফিরা করেন। যেকোন মহ্ুর্তে বিবাদীদের উপরে অতর্কিত হামলা হওয়ার সভ্ভাবনা রয়েছে বিধায়
বন্দর থানায় বিবাদীরা উপস্থতিত হয়ে জীবনের নিরাপত্তার জন্য একটি লিখিত অভিযােগ দায়ের করেন। পরিশেষে বিবাদীদের উপরে
আর যেন কোন ধরণের হামলা-মামলা না হয় তাহার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারসহ সর্ব প্রশাসনের হন্তক্ষেপ কামনা করছেন
অত্র এলাকার সর্বন্তরের জনগণ ও ভােক্তভোগীরা।