ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo জীবনের সবচেয়ে মুমূর্ষু সময় পার করেছি: নুসরাত ফারিয়া Logo আইপিএলের নতুন নিয়মে অসন্তুষ্ট কলকাতা Logo নির্বাচন ঘিরে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি, অপেক্ষা সরকারের সবুজ সংকেতের Logo বিভাজনের রাজনীতি আবার শুরু হয়েছে: মির্জা ফখরুল Logo মেঘনা নদীর দূষণ নিয়ন্ত্রণে সোনাগাঁয়ে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে পরিবেশ অধিদপ্তর Logo সিদ্ধিরগঞ্জে সেমাই প্রস্তুতকারী কারখানায় অভিযান, জরিমানা Logo বন্দরে মেয়ে ও জামাতার মারধরে বৃদ্ধ নিহত, আটক ১ Logo নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে ২ দালাল আটক, দণ্ড Logo সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখি সমাবায় সমিতির নিবোচন অনুষ্ঠিত Logo বন্দরে শিক্ষা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয়’ শীর্ষক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

শবে মেরাজে বিশেষ কোনো আমল করা কি ঠিক?

শবে মেরাজ বা মেরাজের রাত ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। হিজরতের আগে এই ঘটনা সংঘটিত হয়। এই রাতে জিবরাঈল আ.-এর মাধ্যমে রাসূল সা.-কে আসমানে নিয়ে যাওয়া হয়। এক রাতেই তিনি মক্কা থেকে ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাস, সাত আসমান, জান্নাত ও জাহান্নাম ভ্রমণ করেন। ভ্রমণ শেষে ফেরার সময় আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য বিশেষ পুরস্কার হিসেবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ প্রদান করেন।

এই রাতটি মুসলমানদের জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। তবে এই রাতকে ঘিরে বিশেষ কোনো আমল ইবাদত বা নামাজ নেই। অনেককেই এই রাতে বিশেষ নফল নামাজ পড়তে দেখা যায়। কেউ কেউ শবে মেরাজ উপলক্ষে নফল রোজা রাখেন। তবে আলেমদের মতে—

শবে মিরাজ উপলক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কোনো নামাজ আল্লাহর রসুলের হাদিসের মাধ্যমে অথবা সাহাবিদের আমলের মাধ্যমে অথবা তাবেয়িদের আমলের মাধ্যমে সাব্যস্ত হয়নি। এ রাতের কোনো ইবাদত আল্লাহর রসুলের কোনো হাদিসের মাধ্যমে সাব্যস্ত হয়নি। মেরাজের পরে নবীজি যত বছর বেঁচেছিলেন, তাকেও বিশেষ কোনো আমল করতে দেখা যায়নি।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

জীবনের সবচেয়ে মুমূর্ষু সময় পার করেছি: নুসরাত ফারিয়া

শবে মেরাজে বিশেষ কোনো আমল করা কি ঠিক?

আপডেট সময় ১১:৩১:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

শবে মেরাজ বা মেরাজের রাত ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। হিজরতের আগে এই ঘটনা সংঘটিত হয়। এই রাতে জিবরাঈল আ.-এর মাধ্যমে রাসূল সা.-কে আসমানে নিয়ে যাওয়া হয়। এক রাতেই তিনি মক্কা থেকে ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাস, সাত আসমান, জান্নাত ও জাহান্নাম ভ্রমণ করেন। ভ্রমণ শেষে ফেরার সময় আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য বিশেষ পুরস্কার হিসেবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ প্রদান করেন।

এই রাতটি মুসলমানদের জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। তবে এই রাতকে ঘিরে বিশেষ কোনো আমল ইবাদত বা নামাজ নেই। অনেককেই এই রাতে বিশেষ নফল নামাজ পড়তে দেখা যায়। কেউ কেউ শবে মেরাজ উপলক্ষে নফল রোজা রাখেন। তবে আলেমদের মতে—

শবে মিরাজ উপলক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কোনো নামাজ আল্লাহর রসুলের হাদিসের মাধ্যমে অথবা সাহাবিদের আমলের মাধ্যমে অথবা তাবেয়িদের আমলের মাধ্যমে সাব্যস্ত হয়নি। এ রাতের কোনো ইবাদত আল্লাহর রসুলের কোনো হাদিসের মাধ্যমে সাব্যস্ত হয়নি। মেরাজের পরে নবীজি যত বছর বেঁচেছিলেন, তাকেও বিশেষ কোনো আমল করতে দেখা যায়নি।