ঢাকা , রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ১৪ মাসে চার্জশিট হয়নি একটি মামলারও, ভোগান্তিতে বিচারপ্রার্থীরা Logo ভয়াবহ ‘সুনামি’র কবলে ইসরাইল! Logo ইতিহাস গড়ার প্রস্তুতি যেভাবে নিতে চলেছেন মুশফিক Logo সেই ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সামিরা মাহি Logo ইসলাম হতে হবে মদীনার ইসলাম, সেটা জামায়াতে ইসলাম না : মনির হোসাইন কাসেমী Logo মুসুল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসান ঘটাচ্ছেন ডিসি জাহিদুল ইসলাম Logo কাদিয়ানী অমুসলিম ঘোষণা দাবিতে ডিআইটিতে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সোনারগাঁয়ে দেশীয় অস্ত্রসহ দুই ডাকাত গ্রেপ্তার Logo রূপগঞ্জে ফুটপাত দখলমুক্ত উচ্ছেদ যৌথ অভিযান Logo বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় প্রচারণা, গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী আবু জাফর আহমেদ বাবুল

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

১৪ মাসে চার্জশিট হয়নি একটি মামলারও, ভোগান্তিতে বিচারপ্রার্থীরা

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

আপডেট সময় ১০:৪৭:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)