ঢাকা , শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ৭ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের প্রগতির টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল Logo নির্বাচন ঠেকানোর ক্ষমতা কারো নেই : শফিকুল আলম Logo বিউটিফিকেশন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠান করলো মানব কল্যাণ পরিষদ Logo সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্মেসিতে অভিযান, তিন প্রতিষ্ঠানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা Logo ‘অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনসহ মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে’ Logo ফতুল্লায় কথিত বিএনপি নেতার হামলায় সাংবাদিকসহ আহত ৩ Logo সোনারগাঁয়ে রাস্তায় পড়ে রইল সরকারি ওএমএস চালের বস্তা, চাঞ্চল্য Logo ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধে ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটাচ্ছে- আবু জাফর আহমেদ বাবুল Logo রূপগঞ্জে স্কুল শিক্ষার্থী রেদুয়ান’র চোখ উপড়ে ফেলেও সন্ত্রাসী রিফাত গং থেমে নেই, উল্টো মামলা তুলতে ভয়ভীতি প্রদর্শন Logo যা ভালো লাগে তাই করতে চাই : ভাবনা

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

৭ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের প্রগতির টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

আপডেট সময় ১০:৪৭:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)