৪ আগষ্ট সোমবার দুপুর ২ টায় বন্দর উপজেলা পরিষদ চত্বরে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনকে নির্বাচন কমিশন দ্বারা ২ ভাগে (সিটি কর্পোরেশন ও বন্দর উপজেলা) বিভক্ত করে উপজেলাকে সোনারগাঁয়ে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে বন্দরবাসীর আয়োজনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন, হাজী নূরউদ্দিন আহমেদ, হাজী দুলাল হোসেন, নূর মোহাম্মদ পনেছ, সাহাদুল্লাহ মুকুল, সাব্বির আহমেদ সেন্টু, এড. আনিসুর রহমান মোল্লা, এড. শরিফুল ইসলাম শিপলু, আলী নওশাদ আনোয়ার তুষার, হাবিব মেম্বার, ফারুক চৌধুরী, আলী হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন প্রমুখ।
বক্তাগন বলেন, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনকে নির্বাচন কমিশন দ্বারা ২ ভাগে (সিটি কর্পোরেশন ও বন্দর উপজেলা) বিভক্ত করে উপজেলাকে সোনারগাঁয়ে অন্তর্ভুক্ত করার যে চক্রান্ত করা হচ্ছে তা বন্দর থানা বা বন্দর উপজেলাবাসী মেনে নিবে না। আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং জনসংখ্যার বাস্তব বিভাজনের কথা বিবেচনায় রাখার কথা থাকলেও “২০৮ নারায়ণগঞ্জ -৫” এর সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে আইনের সুনির্দিষ্ট লংঘন করা হয়েছে। আমরা এ আদেশ পুনঃ বিবেচনার জন্য নির্বাচন কমিশনার প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। যদি তা বিবেচনায় না আনা হয়, তাহলে প্রয়োজনে মদনগঞ্জ টু মদনপুর সড়ক অবরোধ করে আমাদের দাবী আদায় করা হবে। যদি তাও না হয় তবে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ করে হলেও আমাদের দাবী আদায় করে নিব। আমরা কিছুতেই সোনারগাঁয়ের সাথে সংযুক্ত হবো না। আমরা নারায়ণগঞ্জ সদর ও বন্দর একসাথে আছি থাকবো। নয়তো এতে ব্যত্যয় হলে, এজন্য বৃহৎ থেকে বৃহত্তর আন্দোলন করবো। তবুও আমরা সোনারগাঁওয়ের আওতাভুক্ত হবো না।
পরে বন্দর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ ফরিদ মিয়া’র নিকট স্মারক লিপি প্রদান করা হয়।