ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo খুশির ঈদযাত্রা : ট্রেন ছাড়ছে সময় মতোই, উচ্ছ্বসিত ঘরমুখো মানুষ Logo পুশ-ইন অব্যাহত রেখেছে ভারত, ১১৮ জনকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর Logo শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়া আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি: সাদরিল Logo শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও তবারক বিতরণ Logo ওলামা কল্যান পরিষদের নবগঠিত কমিটির পরিচিত সভা Logo শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে,গরীব দুঃখীদের মাঝে খিচুড়ি বিতরণ Logo জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা Logo রিমান্ড শেষে কারাগারে আইভী Logo বন্দরে চোরাইকৃত মিশুকসহ চোর আটক, পুলিশে সোর্পদ Logo বৃষ্টিতে বিপন্ন নারায়ণগঞ্জ শহর, জলাবদ্ধতায় নাকাল জনজীবন

রোম্যান্স ছেড়ে ভৌতিক পথে অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা

টলিগঞ্জের জনপ্রিয় জুটি অঙ্কুশ হাজরা ও ঐন্দ্রিলা সেন রোম্যান্স এবং অ্যাকশনের পর এবার দর্শকদের সামনে হাজির হচ্ছেন ভৌতিক ঘরানার ছবি নিয়ে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা জানালেন তাদের এই নতুন অভিজ্ঞতা এবং ছবির পেছনের নানা অজানা কথা। অঙ্কুশের মতে, এই ছবির কনসেপ্ট প্রথম দিন শুনেই তার দারুণ লেগেছিল।

তিনি বলেন, ‘বাংলায় ভূতের ছবি অনেক হলেও, এমন আবেগঘন গল্পের সঙ্গে ভৌতিক আবহের মিশ্রণ বিরল। ছবিতে তার চরিত্রের নাম অর্ণব মার্টিন, যেখানে বাবা-মা ও ছেলের এক অদ্ভুত আবেগঘন বন্ধন দেখানো হয়েছে। মৃত্যুর পরেও বাবা-মায়ের অনুভূতি এবং অন্য জগৎ থেকে সন্তানকে দেখার কনসেপ্ট তাকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করেছে।’

ঐন্দ্রিলাও এই নতুন ধরনের চরিত্রে কাজের সুযোগ পেয়েছে। এটি পরিচালক রাজদীপ ঘোষের সঙ্গে তার দ্বিতীয় এবং এসকে মুভিজের সঙ্গে প্রথম কাজ। তিনি বলেন, ‘প্রথমে কিছুটা গা ছমছমে অনুভূতি হলেও, শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা বেশ ভালো ছিল। ছবিটি নিছক ভয়ের নয়, বরং প্রতিটি চরিত্রের মধ্যেকার গভীর মানসিক বন্ধনই এর মূল আকর্ষণ। কবরস্থানে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতাও ছিল বেশ অন্যরকম।’

মানুষের শেষকৃত্য দেখতে দেখতে কখনও মন ভার হয়েছে, আবার কখনও চরিত্রের সঙ্গে বাস্তবতার মিল খুঁজে পেয়েছেন তারা। ঐন্দ্রিলা জানান, একবার না বুঝেই তিনি একটি আট বছরের বাচ্চার কবরের ওপর বসেছিলেন, যা পরে জানতে পেরে তার অদ্ভুত অনুভূতি হয়।

ভূতের প্রসঙ্গে ঐন্দ্রিলা অকপটে স্বীকার করেন তার ভয়ের কথা, অন্যদিকে অঙ্কুশ বিভিন্ন প্রকার শক্তিতে বিশ্বাসী। তবে দুজনেই একমত যে ভূতের চেয়ে মানুষকেই তারা বেশি ভয় পান। অভিনয়ের পাশাপাশি অঙ্কুশ এখন প্রযোজনাতেও মন দিয়েছেন। এটি তার প্রযোজিত দ্বিতীয় ছবি। ভবিষ্যতে পরিচালনার ইচ্ছেও রয়েছে তার।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

খুশির ঈদযাত্রা : ট্রেন ছাড়ছে সময় মতোই, উচ্ছ্বসিত ঘরমুখো মানুষ

রোম্যান্স ছেড়ে ভৌতিক পথে অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলা

আপডেট সময় ০১:৫৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

টলিগঞ্জের জনপ্রিয় জুটি অঙ্কুশ হাজরা ও ঐন্দ্রিলা সেন রোম্যান্স এবং অ্যাকশনের পর এবার দর্শকদের সামনে হাজির হচ্ছেন ভৌতিক ঘরানার ছবি নিয়ে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা জানালেন তাদের এই নতুন অভিজ্ঞতা এবং ছবির পেছনের নানা অজানা কথা। অঙ্কুশের মতে, এই ছবির কনসেপ্ট প্রথম দিন শুনেই তার দারুণ লেগেছিল।

তিনি বলেন, ‘বাংলায় ভূতের ছবি অনেক হলেও, এমন আবেগঘন গল্পের সঙ্গে ভৌতিক আবহের মিশ্রণ বিরল। ছবিতে তার চরিত্রের নাম অর্ণব মার্টিন, যেখানে বাবা-মা ও ছেলের এক অদ্ভুত আবেগঘন বন্ধন দেখানো হয়েছে। মৃত্যুর পরেও বাবা-মায়ের অনুভূতি এবং অন্য জগৎ থেকে সন্তানকে দেখার কনসেপ্ট তাকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করেছে।’

ঐন্দ্রিলাও এই নতুন ধরনের চরিত্রে কাজের সুযোগ পেয়েছে। এটি পরিচালক রাজদীপ ঘোষের সঙ্গে তার দ্বিতীয় এবং এসকে মুভিজের সঙ্গে প্রথম কাজ। তিনি বলেন, ‘প্রথমে কিছুটা গা ছমছমে অনুভূতি হলেও, শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা বেশ ভালো ছিল। ছবিটি নিছক ভয়ের নয়, বরং প্রতিটি চরিত্রের মধ্যেকার গভীর মানসিক বন্ধনই এর মূল আকর্ষণ। কবরস্থানে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতাও ছিল বেশ অন্যরকম।’

মানুষের শেষকৃত্য দেখতে দেখতে কখনও মন ভার হয়েছে, আবার কখনও চরিত্রের সঙ্গে বাস্তবতার মিল খুঁজে পেয়েছেন তারা। ঐন্দ্রিলা জানান, একবার না বুঝেই তিনি একটি আট বছরের বাচ্চার কবরের ওপর বসেছিলেন, যা পরে জানতে পেরে তার অদ্ভুত অনুভূতি হয়।

ভূতের প্রসঙ্গে ঐন্দ্রিলা অকপটে স্বীকার করেন তার ভয়ের কথা, অন্যদিকে অঙ্কুশ বিভিন্ন প্রকার শক্তিতে বিশ্বাসী। তবে দুজনেই একমত যে ভূতের চেয়ে মানুষকেই তারা বেশি ভয় পান। অভিনয়ের পাশাপাশি অঙ্কুশ এখন প্রযোজনাতেও মন দিয়েছেন। এটি তার প্রযোজিত দ্বিতীয় ছবি। ভবিষ্যতে পরিচালনার ইচ্ছেও রয়েছে তার।