ঢাকা , শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

কেউ বললেই যেন আমরা বিদেশে দৌড় না দেই : শামীম আজাদ

নারায়ণগঞ্জ জেলা সিনিয়র ও দায়রা জজ মোঃ আবু শামীম আজাদ বলেছেন, কেউ বললেই যেন আমরা বিদেশে দৌড় না দেই। অনেকে এসে বলে আমি তোমাকে কুয়েতের আমীর বানিয়ে দিবো অনেকে বিশ্বাসও করে ফেলে। ভাবে সেখানকার আমীর হয়ত তার বন্ধু।

আমাকে সেখানে হয়ত চাকরি দিতেও পারে। এ ধরনের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা দরকার। পাঁচ লক্ষ টাকা দিয়ে কেন সেখানে আমি কুলিগিরি করবো। আপনারা এ বিষয়গুলোতে সচেতনতা বাড়ান। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জে অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রস্তাব করেছিলাম প্রতিটা জেলায় অন্তত একটা করে মানবপাচার ট্রাইবুনাল যেন হয়। বিশেষ করে নরসিংদীর কথা বলেছিলাম। সেখানে এধরণের ঘটনা অনেক বেশি হয়। আরও দুয়েকটি জেলার কথা বলেছিলাম। তবে পরবর্তীতে এটা শুধু বিভাগীয় শহরে হয়েছে। শুধুমাত্র সেই জেলা গুলোর মামলাই সেখানে হচ্ছে।

এটা বিভাগীয় করলেও জুরিসডিকশনটা বাড়ানো উচিত। ২০১৩ সালে এ আইন হয়েছে। ১২ বছর চলে গেল অথচ লইয়ার, বিচারকরা এখনও জানে না এমন একটা আইন রয়েছে।

৬৪ জেলার মধ্যে ১৮ জেলায় এটা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও জেলাগুলোতে আমাদের আইনজীবীদের নিয়ে প্রোগ্রাম করতে হবে। আইনজীবীদের সবার আগে এটা জানতে হবে।

তিনি বলেন, অন্য আইন ও জুরিসডিকশনের সাথে কিছু সাংঘর্ষিক ব্যাপার আছে। আপনারা চাইলে এ ব্যাপারে পরবর্তীতে মতামত দিতে পারেন। আমার মনে হয় তাহলে এ আইনের সুফল মানুষ পাবে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

চীন-থাইল্যান্ড সম্পর্ক আরও গভীর করার আহ্বান জানালেন সি

কেউ বললেই যেন আমরা বিদেশে দৌড় না দেই : শামীম আজাদ

আপডেট সময় ০১:০৫:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ জেলা সিনিয়র ও দায়রা জজ মোঃ আবু শামীম আজাদ বলেছেন, কেউ বললেই যেন আমরা বিদেশে দৌড় না দেই। অনেকে এসে বলে আমি তোমাকে কুয়েতের আমীর বানিয়ে দিবো অনেকে বিশ্বাসও করে ফেলে। ভাবে সেখানকার আমীর হয়ত তার বন্ধু।

আমাকে সেখানে হয়ত চাকরি দিতেও পারে। এ ধরনের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে সচেতনতা দরকার। পাঁচ লক্ষ টাকা দিয়ে কেন সেখানে আমি কুলিগিরি করবো। আপনারা এ বিষয়গুলোতে সচেতনতা বাড়ান। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জে অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমরা প্রস্তাব করেছিলাম প্রতিটা জেলায় অন্তত একটা করে মানবপাচার ট্রাইবুনাল যেন হয়। বিশেষ করে নরসিংদীর কথা বলেছিলাম। সেখানে এধরণের ঘটনা অনেক বেশি হয়। আরও দুয়েকটি জেলার কথা বলেছিলাম। তবে পরবর্তীতে এটা শুধু বিভাগীয় শহরে হয়েছে। শুধুমাত্র সেই জেলা গুলোর মামলাই সেখানে হচ্ছে।

এটা বিভাগীয় করলেও জুরিসডিকশনটা বাড়ানো উচিত। ২০১৩ সালে এ আইন হয়েছে। ১২ বছর চলে গেল অথচ লইয়ার, বিচারকরা এখনও জানে না এমন একটা আইন রয়েছে।

৬৪ জেলার মধ্যে ১৮ জেলায় এটা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও জেলাগুলোতে আমাদের আইনজীবীদের নিয়ে প্রোগ্রাম করতে হবে। আইনজীবীদের সবার আগে এটা জানতে হবে।

তিনি বলেন, অন্য আইন ও জুরিসডিকশনের সাথে কিছু সাংঘর্ষিক ব্যাপার আছে। আপনারা চাইলে এ ব্যাপারে পরবর্তীতে মতামত দিতে পারেন। আমার মনে হয় তাহলে এ আইনের সুফল মানুষ পাবে।