ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সমুদ্রের প্রাচীন শিকারি ফ্রিল্ড শার্ক

ফ্রিল্ড শার্ক গভীর সমুদ্রের এক বিস্ময়কর এবং বিরল প্রাণী। একে জীবন্ত জীবাশ্মও বলা হয়। ফ্রিল্ড শার্কের বৈজ্ঞানিক নাম ক্ল্যামাইডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস। এই প্রজাতির প্রায় ৮০ মিলিয়ন বছরের প্রাচীন ইতিহাস রয়েছে এবং এটি আজও তেমন কোনো পরিবর্তন ছাড়াই টিকে আছে। অন্যান্য হাঙরের মতো নয়, এর গঠন এবং আচরণ প্রাচীনকাল থেকেই অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা এটিকে আরও রহস্যময় করে তুলেছে।

ফ্রিল্ড শার্কের সবচেয়ে অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো এর সাপের মতো লম্বা দেহ। এর নামকরণের পেছনেও একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই প্রাগৈতিহাসিক শার্কটির মুখে ছয় জোড়া বিশেষ ধরনের দাঁত থাকে, যা ফ্রিলের মতো দেখায়। দাঁতের এই বিশেষ কনফিগারেশনই ‘ফ্রিলড’ নামের উৎস। এই ফ্রিলগুলো দাঁতের চারপাশে সজ্জিত এবং এটি শার্কটিকে অন্য প্রজাতির থেকে আলাদা করে। ফ্রিলড শার্কের এই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ দাঁত, যা প্রাকৃতিক অলঙ্করণের মতো দেখায়, এটিকে সমুদ্রের এক রহস্যময় প্রাণী হিসেবে তুলে ধরে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সমুদ্রের প্রাচীন শিকারি ফ্রিল্ড শার্ক

আপডেট সময় ০৪:৪৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফ্রিল্ড শার্ক গভীর সমুদ্রের এক বিস্ময়কর এবং বিরল প্রাণী। একে জীবন্ত জীবাশ্মও বলা হয়। ফ্রিল্ড শার্কের বৈজ্ঞানিক নাম ক্ল্যামাইডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস। এই প্রজাতির প্রায় ৮০ মিলিয়ন বছরের প্রাচীন ইতিহাস রয়েছে এবং এটি আজও তেমন কোনো পরিবর্তন ছাড়াই টিকে আছে। অন্যান্য হাঙরের মতো নয়, এর গঠন এবং আচরণ প্রাচীনকাল থেকেই অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা এটিকে আরও রহস্যময় করে তুলেছে।

ফ্রিল্ড শার্কের সবচেয়ে অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো এর সাপের মতো লম্বা দেহ। এর নামকরণের পেছনেও একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই প্রাগৈতিহাসিক শার্কটির মুখে ছয় জোড়া বিশেষ ধরনের দাঁত থাকে, যা ফ্রিলের মতো দেখায়। দাঁতের এই বিশেষ কনফিগারেশনই ‘ফ্রিলড’ নামের উৎস। এই ফ্রিলগুলো দাঁতের চারপাশে সজ্জিত এবং এটি শার্কটিকে অন্য প্রজাতির থেকে আলাদা করে। ফ্রিলড শার্কের এই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ দাঁত, যা প্রাকৃতিক অলঙ্করণের মতো দেখায়, এটিকে সমুদ্রের এক রহস্যময় প্রাণী হিসেবে তুলে ধরে।