ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

দাম বাড়লো মাছ মুরগি ডিমের

বাজারে পণ্যমূল্য বাড়াতে ব্যবসায়ীরা এবার বৃষ্টি ও বন্যার অযুহাত দিচ্ছেন। এই অযুহাতে এ সপ্তাহে দাম বাড়ানো হয়েছে মাছ, মুরগি এবং ডিমের। এছাড়া চাল, ভোজ্যতেল এবং কিছু সবজির দামও নতুন করে বেড়েছে এ সপ্তাহে। তবে আলু, পেঁয়াজ, গরুর মাংস এবং সব ধরণের মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

ডিম ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম প্রতি ডজন ৫ টাকা বেড়েছে। প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫৫-১৬০ টাকায়। ডিমের পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে ঢাকার বাজারে প্রতি ডজন ব্রয়লার মুরগির বাদামি ডিম বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫৫ টাকা দরে। তবে গত দুই দিনে ডিমের দাম ডজনে ৫ টাকা বেড়েছে।

ডিমের মতোই আগের সপ্তাহের তুলনায় বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ১০-২০ টাকার মতো বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১৫০-১৬০ টাকা; যা শুক্রবার ১৭০-১৮০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর সোনালি মুরগির দাম ২৩০-২৪০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫০-২৬০ টাকা হয়েছে। এছাড়া লাল কর্ক জাতের মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়, দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ টাকায়। এছাড়া গরুর মাংস বাজারভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়, আর খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়।

মুরগি ও ডিম ব্যবসায়ীরা জনান, বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অনেক জেলার মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারনে বাজারে ডিম ও মুরগির সরবরাহ কমায়, দামও বেড়েছে। এ বিষয়ে কারওয়ান বাজারের মুরিগ ব্যবসায়ী কবীর হোসেন সময়ের আলোকে বলেন, ‘হঠাৎ করেই বাজারে মুরগির সরাবহা কমেছে। কারণ বন্যাকবলিত এলাকায় অনেক মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি আগে প্রতিদিন দুই মিনি ট্রাক ভর্তি মুরগি নিয়ে আসতাম, কিন্তু গত দুই দিন ধরে এক ট্রাকভর্তি মুরগি আনতে পারছি। মূলত এই সরবরাহ কমার কারণেই দাম বেড়েছে মুরগির। তবে বন্যা কমে আসলে সরবরাহ বাড়বে, তখন দামও কমে আসবে।’

এদিকে বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। যেকোনো মাছ কিনতে ক্রেতাদের বিক্রেতার সঙ্গে দর কষাকষি করতে হচ্ছে। তাতেও সাধ্যের মধ্যে আসছে না পছন্দের মাছ।

বাজারে মাছের দাম বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, বন্যার কারণে মাছ চাষিদের মাছ ভেসে গেছে। বাজারে প্রতি কেজি পাঙাস মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকায়, তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২৩০-২৫০ টাকায়, চাষের কৈ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০-২৮০ টাকায়, রুই প্রতি কেজি ২৮০-৩৫০ টাকায়, কাতল প্রতি কেজি ৩২০-৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাপিলা প্রতি কেজি ৬০০ টাকায়, সরপুঁটি প্রতি কেজি ৩০০ টাকায়, রুপচাঁদা প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৯০০ টাকায়, শিং মাছ প্রতি কেজি ৪০০-৪৫০ টাকায়, গুলশা টেংরা প্রতি কেজি ৫০০-৬০০ টাকায়, টেংরা প্রতি কেজি ৫৫০-৬০০ টাকায়, পাবদা প্রতি কেজি ৪২০-৪৮০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৬৫০-৭০০ টাকায়, বোয়াল প্রতি কেজি ৭০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এক কেজি ওজনের ইলিশ ১৪০০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সব মিলিয়ে বাজারে সব ধরনের মাছের দামই বাড়তি যাচ্ছে।

বাজারে মাছে দাম বাড়তি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মাছ বিক্রেতা বলেন, বাজারে মাছের সরবরাহ অনেকটা কম। এর মূল কারণ দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যায় মাছ চাষিদের মাছ ভেসে গেছে। ফলে বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম হচ্ছে। যে কারণে বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বাড়ছে।

সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়, শসা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দুল প্রতি কেজি ৫০-৬০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ২৫০-২৭০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৫০-৬০ টাকা, জালি প্রতি পিস ৫০ টাকা, আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা এবং কাঁকরোল প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া যেসব সবজির দাম কিছুটা বাড়তি, সেই তালিকায় বেগুন প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকায়, কচুর লতি প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা, মূলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচুরমুখি প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১৪০-১৫০ টাকা, গাজর প্রতি ১০০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা এবং কচুরলতি প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাশাপাশি বাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়, শুকনো মরিচ দেশি ৪০০ টাকা, আর আমদানি করা মরিচ ৫০০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। হলুদ প্রতি কেজি ৪০০ টাকায়, দেশি আদা প্রতি কেজি ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চালের বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭২ টাকায়, আটাশ চাল ৫৭-৫৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ৫৬-৫৮ টাকা কেজি। এছাড়া জিরাশাইল বিক্রি হচ্ছে ৫৮-৬০ টাকায়, নাজিরশাইল ৭১-৭৩ টাকা, কাটারি নাজির ৭৭-৭৯ টাকায়, কাটারি আতপ চাল ৬৬-৬৮ টাকা কেজি, চিনিগুড়া মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৭-১১৫ টাকায়।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নিতাইগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা

দাম বাড়লো মাছ মুরগি ডিমের

আপডেট সময় ১০:১৫:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

বাজারে পণ্যমূল্য বাড়াতে ব্যবসায়ীরা এবার বৃষ্টি ও বন্যার অযুহাত দিচ্ছেন। এই অযুহাতে এ সপ্তাহে দাম বাড়ানো হয়েছে মাছ, মুরগি এবং ডিমের। এছাড়া চাল, ভোজ্যতেল এবং কিছু সবজির দামও নতুন করে বেড়েছে এ সপ্তাহে। তবে আলু, পেঁয়াজ, গরুর মাংস এবং সব ধরণের মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

ডিম ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম প্রতি ডজন ৫ টাকা বেড়েছে। প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫৫-১৬০ টাকায়। ডিমের পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে। প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে ঢাকার বাজারে প্রতি ডজন ব্রয়লার মুরগির বাদামি ডিম বিক্রি হয়েছে ১৪৫-১৫৫ টাকা দরে। তবে গত দুই দিনে ডিমের দাম ডজনে ৫ টাকা বেড়েছে।

ডিমের মতোই আগের সপ্তাহের তুলনায় বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতি কেজি ১০-২০ টাকার মতো বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১৫০-১৬০ টাকা; যা শুক্রবার ১৭০-১৮০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর সোনালি মুরগির দাম ২৩০-২৪০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫০-২৬০ টাকা হয়েছে। এছাড়া লাল কর্ক জাতের মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়, দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ টাকায়। এছাড়া গরুর মাংস বাজারভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়, আর খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকায়।

মুরগি ও ডিম ব্যবসায়ীরা জনান, বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অনেক জেলার মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারনে বাজারে ডিম ও মুরগির সরবরাহ কমায়, দামও বেড়েছে। এ বিষয়ে কারওয়ান বাজারের মুরিগ ব্যবসায়ী কবীর হোসেন সময়ের আলোকে বলেন, ‘হঠাৎ করেই বাজারে মুরগির সরাবহা কমেছে। কারণ বন্যাকবলিত এলাকায় অনেক মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি আগে প্রতিদিন দুই মিনি ট্রাক ভর্তি মুরগি নিয়ে আসতাম, কিন্তু গত দুই দিন ধরে এক ট্রাকভর্তি মুরগি আনতে পারছি। মূলত এই সরবরাহ কমার কারণেই দাম বেড়েছে মুরগির। তবে বন্যা কমে আসলে সরবরাহ বাড়বে, তখন দামও কমে আসবে।’

এদিকে বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বেড়েছে। যেকোনো মাছ কিনতে ক্রেতাদের বিক্রেতার সঙ্গে দর কষাকষি করতে হচ্ছে। তাতেও সাধ্যের মধ্যে আসছে না পছন্দের মাছ।

বাজারে মাছের দাম বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, বন্যার কারণে মাছ চাষিদের মাছ ভেসে গেছে। বাজারে প্রতি কেজি পাঙাস মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকায়, তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২৩০-২৫০ টাকায়, চাষের কৈ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০-২৮০ টাকায়, রুই প্রতি কেজি ২৮০-৩৫০ টাকায়, কাতল প্রতি কেজি ৩২০-৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাপিলা প্রতি কেজি ৬০০ টাকায়, সরপুঁটি প্রতি কেজি ৩০০ টাকায়, রুপচাঁদা প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৯০০ টাকায়, শিং মাছ প্রতি কেজি ৪০০-৪৫০ টাকায়, গুলশা টেংরা প্রতি কেজি ৫০০-৬০০ টাকায়, টেংরা প্রতি কেজি ৫৫০-৬০০ টাকায়, পাবদা প্রতি কেজি ৪২০-৪৮০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৬৫০-৭০০ টাকায়, বোয়াল প্রতি কেজি ৭০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এক কেজি ওজনের ইলিশ ১৪০০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সব মিলিয়ে বাজারে সব ধরনের মাছের দামই বাড়তি যাচ্ছে।

বাজারে মাছে দাম বাড়তি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মাছ বিক্রেতা বলেন, বাজারে মাছের সরবরাহ অনেকটা কম। এর মূল কারণ দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যায় মাছ চাষিদের মাছ ভেসে গেছে। ফলে বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম হচ্ছে। যে কারণে বাজারে সব ধরনের মাছের দাম বাড়ছে।

সবজির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়, শসা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দুল প্রতি কেজি ৫০-৬০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ২৫০-২৭০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৫০-৬০ টাকা, জালি প্রতি পিস ৫০ টাকা, আলু প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা এবং কাঁকরোল প্রতি কেজি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া যেসব সবজির দাম কিছুটা বাড়তি, সেই তালিকায় বেগুন প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকায়, কচুর লতি প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা, মূলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচুরমুখি প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১৪০-১৫০ টাকা, গাজর প্রতি ১০০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা এবং কচুরলতি প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাশাপাশি বাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়, শুকনো মরিচ দেশি ৪০০ টাকা, আর আমদানি করা মরিচ ৫০০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। হলুদ প্রতি কেজি ৪০০ টাকায়, দেশি আদা প্রতি কেজি ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চালের বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭২ টাকায়, আটাশ চাল ৫৭-৫৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ৫৬-৫৮ টাকা কেজি। এছাড়া জিরাশাইল বিক্রি হচ্ছে ৫৮-৬০ টাকায়, নাজিরশাইল ৭১-৭৩ টাকা, কাটারি নাজির ৭৭-৭৯ টাকায়, কাটারি আতপ চাল ৬৬-৬৮ টাকা কেজি, চিনিগুড়া মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৭-১১৫ টাকায়।