ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দূর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হতাহত ১৫টি পরিবারের মাঝে ৬৭ লাখ টাকার চেক প্রদান

নারায়ণগঞ্জ জেলায় সড়ক দূর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত আহত/নিহত ১৫টি পরিবারের অনূকুলে মঞ্জুরিকৃত অর্থের চেক প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ চেক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক মোঃ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, একটি দূর্ঘটনা একটি পরিবারের সারা জীবনের কান্না। যে দূর্ঘটনার শিকার হয়েছে সে তো চলে গেছে কিন্তু যে পরিবারটি সেই মানুষটিকে হারালো তার কষ্ট আমরা বুঝতে পারবোনা। আমরা চাই কেউ যেন এমন দূর্ঘটনার শিকার না হয়।

এজন্য আমাদেরকে আরো বেশী সতর্ক হতে হবে। যারা যারা এমন দূর্ঘটনার শিকার হয়েছেন তাদের উচিত অন্য সকলকে সচেতন করে তোলা। পরিবারে যারা কর্তা ব্যক্তি রয়েছেন তাদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় চলাচলের ব্যাপারে পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে সচেতন করে তোলা এবং পরিবহন চালনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স করে নেওয়া।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই যখন বসে থাকি, আড্ডা দেই, গল্প করি তখন কোন তাড়া থাকেনা। যখনই আমরা কোন কাজের উদ্দেশ্যে বের হই তখনই তাড়াহুড়ো শুরু হয়ে যায়। এমনকি রাস্তা পার হওয়ার সময়ও আমরা ঠিক মত না দেখেই পার হতে থাকি। আমাদেরকে সাবধান হতে হবে, যাতে করে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে যেন আমাদের পরিবারে দুঃখের ছায়া নেমে না আসে।

বক্তব্য শেষে জেলা ১৫টি পরিবারের মাঝে ৬৭ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আলমগীর হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার ইব্রাহিম সহ প্রমুখ।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

দূর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হতাহত ১৫টি পরিবারের মাঝে ৬৭ লাখ টাকার চেক প্রদান

আপডেট সময় ০১:০৮:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ জেলায় সড়ক দূর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত আহত/নিহত ১৫টি পরিবারের অনূকুলে মঞ্জুরিকৃত অর্থের চেক প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ চেক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক মোঃ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, একটি দূর্ঘটনা একটি পরিবারের সারা জীবনের কান্না। যে দূর্ঘটনার শিকার হয়েছে সে তো চলে গেছে কিন্তু যে পরিবারটি সেই মানুষটিকে হারালো তার কষ্ট আমরা বুঝতে পারবোনা। আমরা চাই কেউ যেন এমন দূর্ঘটনার শিকার না হয়।

এজন্য আমাদেরকে আরো বেশী সতর্ক হতে হবে। যারা যারা এমন দূর্ঘটনার শিকার হয়েছেন তাদের উচিত অন্য সকলকে সচেতন করে তোলা। পরিবারে যারা কর্তা ব্যক্তি রয়েছেন তাদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় চলাচলের ব্যাপারে পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে সচেতন করে তোলা এবং পরিবহন চালনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স করে নেওয়া।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই যখন বসে থাকি, আড্ডা দেই, গল্প করি তখন কোন তাড়া থাকেনা। যখনই আমরা কোন কাজের উদ্দেশ্যে বের হই তখনই তাড়াহুড়ো শুরু হয়ে যায়। এমনকি রাস্তা পার হওয়ার সময়ও আমরা ঠিক মত না দেখেই পার হতে থাকি। আমাদেরকে সাবধান হতে হবে, যাতে করে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে যেন আমাদের পরিবারে দুঃখের ছায়া নেমে না আসে।

বক্তব্য শেষে জেলা ১৫টি পরিবারের মাঝে ৬৭ লক্ষ টাকার চেক প্রদান করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আলমগীর হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার ইব্রাহিম সহ প্রমুখ।