ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফতুল্লায় যুবদল নেতা হত্যায় আদালতে আসামির জবানবন্দি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুন হত্যার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে গ্রেফতারকৃত আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ।

মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হায়দার আলীর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২৪) রংপুর জেলার গঙ্গাচরার রাজভল্লবের ইসমাইলের পুত্র।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল কাইয়ুম জানান, আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি। এর আগে সোমবার রাতে তাকে ফতুল্লা থানার মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা ও কিলিং স্কোয়াডের সাথে সম্পৃতক্তার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে সোমবার রাতে মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট আরিফ বিষয়টি স্বীকার করে জানায় যে, প্রায় ১৫ দিনেরও বেশী সময় ধরে নিহত মামুনের গতিবিধি লক্ষ্য করা হচ্ছিল এবং আরিফ সব সময় মামুনের অবস্থান অপর একটি পার্টিকে জানিয়ে দিত।

ঘটনার রাতে সে ঘটনাস্থলের পাশে থেকে সকল কিছু কিলিং মিশনের অপর গ্রুপকে মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয়। গুলি করে হত্যার পর কিলিং মিশনের সদস্যরা বড় (আক্তার-সুমনের) বাড়িতে প্রবেশ করে এবং তাকে ও ফোন করে চলে যেতে বলে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

ফতুল্লায় যুবদল নেতা হত্যায় আদালতে আসামির জবানবন্দি

আপডেট সময় ১০:০৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুন হত্যার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে গ্রেফতারকৃত আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ।

মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হায়দার আলীর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২৪) রংপুর জেলার গঙ্গাচরার রাজভল্লবের ইসমাইলের পুত্র।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল কাইয়ুম জানান, আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি। এর আগে সোমবার রাতে তাকে ফতুল্লা থানার মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা ও কিলিং স্কোয়াডের সাথে সম্পৃতক্তার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে সোমবার রাতে মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট আরিফ বিষয়টি স্বীকার করে জানায় যে, প্রায় ১৫ দিনেরও বেশী সময় ধরে নিহত মামুনের গতিবিধি লক্ষ্য করা হচ্ছিল এবং আরিফ সব সময় মামুনের অবস্থান অপর একটি পার্টিকে জানিয়ে দিত।

ঘটনার রাতে সে ঘটনাস্থলের পাশে থেকে সকল কিছু কিলিং মিশনের অপর গ্রুপকে মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয়। গুলি করে হত্যার পর কিলিং মিশনের সদস্যরা বড় (আক্তার-সুমনের) বাড়িতে প্রবেশ করে এবং তাকে ও ফোন করে চলে যেতে বলে।