ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১১ মার্চ ময়মনসিংহ, ১৮ মার্চ বরিশালে আওয়ামী লীগের মহাসমাবেশ

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমাদের ঘরে ঘরে যেতে হবে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করছে, করে যাবে। মাঝে মহাসমাবেশও হবে। ১১ মার্চ ময়মনসিংহ, ১৮ মার্চ বরিশালে মহাসমাবেশ হবে। গতকাল শুক্রবার সকালে যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন এসব কথা। চলতি বছরের ডিসেম্বর দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের দেশে রাজনীতিতে একটা শঙ্কা, নানা ধরনের গুজব ডালপালা বিস্তার করে। একটা নির্বাচন সামনে, আমাদের পাঁচ বছর পূর্ণ হতে চলছে, হোপফুলি (আশা করি) নির্বাচন কমিশনের আভাস অনুযায়ী- ডিসেম্বর মাসেই বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। বিএনপি যতক্ষণ আন্দোলন করবে, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মাঠে থাকবে। আওয়ামী লীগের প্রতিদিনই কর্মসূচি আছে।

 

তবে বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টি নয়। আমরা প্রতিযোগিতা চেয়েছি, প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়। সন্ত্রাসের রাজত্ব করে বিএনপি, এটা পুরোনো অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়। বিএনপির ঘরে গণতন্ত্র জিম্মি। তারা কি করে দেশে গণতন্ত্র চায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খালেদা জিয়া দণ্ডিত হওয়ার পর আরেক পলাতক, দণ্ডিতকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে। এটি বিএনপির গঠনতন্ত্র বহির্ভূত। তারেক রহমান মানি লন্ডারিংয়ে দণ্ডিত। তিনি বলেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রমূলক পথে হাঁটছে সরকার হটাতে। তাহলে আমরা কেন কর্মসূচি বাদ দিয়ে মাঠ খালি রাখবো তারা খালি মাঠে কত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করে তা সবাই জানে। ষড়যন্ত্র ছাড়া বিএনপি রাজনীতি বোঝে না। তারা জানে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারানো অসম্ভব। তাই তারা ষড়যন্ত্র নামের চোরা গলিতে হাঁটছে। বিএনপি বিদেশি ডোনারদের টাকায় ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করছে। যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদবিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, উপ-প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনিবাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী, সানজিদা খানম প্রমুখ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

১১ মার্চ ময়মনসিংহ, ১৮ মার্চ বরিশালে আওয়ামী লীগের মহাসমাবেশ

আপডেট সময় ০৩:৫৯:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমাদের ঘরে ঘরে যেতে হবে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করছে, করে যাবে। মাঝে মহাসমাবেশও হবে। ১১ মার্চ ময়মনসিংহ, ১৮ মার্চ বরিশালে মহাসমাবেশ হবে। গতকাল শুক্রবার সকালে যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন এসব কথা। চলতি বছরের ডিসেম্বর দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের দেশে রাজনীতিতে একটা শঙ্কা, নানা ধরনের গুজব ডালপালা বিস্তার করে। একটা নির্বাচন সামনে, আমাদের পাঁচ বছর পূর্ণ হতে চলছে, হোপফুলি (আশা করি) নির্বাচন কমিশনের আভাস অনুযায়ী- ডিসেম্বর মাসেই বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। বিএনপি যতক্ষণ আন্দোলন করবে, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মাঠে থাকবে। আওয়ামী লীগের প্রতিদিনই কর্মসূচি আছে।

 

তবে বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টি নয়। আমরা প্রতিযোগিতা চেয়েছি, প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়। সন্ত্রাসের রাজত্ব করে বিএনপি, এটা পুরোনো অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়। বিএনপির ঘরে গণতন্ত্র জিম্মি। তারা কি করে দেশে গণতন্ত্র চায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খালেদা জিয়া দণ্ডিত হওয়ার পর আরেক পলাতক, দণ্ডিতকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে। এটি বিএনপির গঠনতন্ত্র বহির্ভূত। তারেক রহমান মানি লন্ডারিংয়ে দণ্ডিত। তিনি বলেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রমূলক পথে হাঁটছে সরকার হটাতে। তাহলে আমরা কেন কর্মসূচি বাদ দিয়ে মাঠ খালি রাখবো তারা খালি মাঠে কত ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করে তা সবাই জানে। ষড়যন্ত্র ছাড়া বিএনপি রাজনীতি বোঝে না। তারা জানে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারানো অসম্ভব। তাই তারা ষড়যন্ত্র নামের চোরা গলিতে হাঁটছে। বিএনপি বিদেশি ডোনারদের টাকায় ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করছে। যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদবিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, উপ-প্রচার ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনিবাহী সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী, সানজিদা খানম প্রমুখ।