ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্লান্টেশন খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া, সুযোগ পাবেন বাংলাদেশিরাও

প্লান্টেশন খাতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। ইতোমধ্যে দেশটির সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্মী নিয়োগের কোটা অনুমোদন শুরু করেছে বলে জানিয়েছে কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন। বাংলাদেশি কর্মীরাও সেখানে সুযোগ পাবেন।

কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে প্লান্টেশন সেক্টরের চাহিদাপত্র ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সত্যায়ন করা হচ্ছে।

মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র সত্যায়নের জন্য নিম্নোক্ত তথ্যাদি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে: কোম্পানির অনুমোদনপত্র (কমপক্ষে কোম্পানির একজন কর্মচারী হতে হবে ম্যানেজার পর্যায়ে), সত্যায়ন ফি’র মূল ব্যাংক স্লিপ, শ্রমিকদের সর্বশেষ বেতন স্লিপ (৪/৫ জন শ্রমিকের নমুনা বেতন স্লিপ), কোম্পানির পটভূমি তথ্যের একটি প্রোফাইল, যেখানে উল্লেখ থাকবে বিদ্যমান শ্রমিকের সংখ্যা (দেশি ও বিদেশি), শ্রমিকদের ২/৩ জনের ফোন নম্বর, কোম্পানির ব্যাংক স্টেটমেন্ট (বিগত ৩ মাসের) যেখানে ১০০ শ্রমিকের জন্য ন্যূনতম ব্যালেন্স থাকতে হবে ২ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত।

এছাড়াও বিদেশি শ্রমিক ক্ষতিপূরণ প্রকল্পের সকসো নথি (বিদ্যমান কর্মীদের নমুনা নথি), বিদেশি কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি এবং সার্জিকা ১ স্কিম (এসপিআইকেপিএ) (এসকেএইচপিপিএ)-এর নথি (বিদ্যমান শ্রমিকদের নমুনা নথি), বিদ্যমান শ্রমিকদের আবাসন সম্পর্কে জেটিকে অনুমোদিত সার্টিফিকেট, জমির মালিকানার দলিল/জমি ইজারা দলিল, প্রতিশ্রুতি/গ্যারান্টি পত্র, পরিচালকের স্বাক্ষরিত ডিমান্ড লেটার, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, কর্মসংস্থান চুক্তি, রিক্রুটিং এজেন্ট (বিআরএ) ও কোম্পানির মধ্যে চুক্তি, মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোটা অনুমোদন পত্রসহ সকল নথির ২ সেট তৈরি করে ১ সেট মূল এবং ১ সেট অনুলিপি হিসেবে দিতে হবে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

প্লান্টেশন খাতে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া, সুযোগ পাবেন বাংলাদেশিরাও

আপডেট সময় ০৯:১০:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্লান্টেশন খাতে নতুন করে বিদেশি কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। ইতোমধ্যে দেশটির সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্মী নিয়োগের কোটা অনুমোদন শুরু করেছে বলে জানিয়েছে কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন। বাংলাদেশি কর্মীরাও সেখানে সুযোগ পাবেন।

কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে প্লান্টেশন সেক্টরের চাহিদাপত্র ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সত্যায়ন করা হচ্ছে।

মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র সত্যায়নের জন্য নিম্নোক্ত তথ্যাদি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে: কোম্পানির অনুমোদনপত্র (কমপক্ষে কোম্পানির একজন কর্মচারী হতে হবে ম্যানেজার পর্যায়ে), সত্যায়ন ফি’র মূল ব্যাংক স্লিপ, শ্রমিকদের সর্বশেষ বেতন স্লিপ (৪/৫ জন শ্রমিকের নমুনা বেতন স্লিপ), কোম্পানির পটভূমি তথ্যের একটি প্রোফাইল, যেখানে উল্লেখ থাকবে বিদ্যমান শ্রমিকের সংখ্যা (দেশি ও বিদেশি), শ্রমিকদের ২/৩ জনের ফোন নম্বর, কোম্পানির ব্যাংক স্টেটমেন্ট (বিগত ৩ মাসের) যেখানে ১০০ শ্রমিকের জন্য ন্যূনতম ব্যালেন্স থাকতে হবে ২ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত।

এছাড়াও বিদেশি শ্রমিক ক্ষতিপূরণ প্রকল্পের সকসো নথি (বিদ্যমান কর্মীদের নমুনা নথি), বিদেশি কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি এবং সার্জিকা ১ স্কিম (এসপিআইকেপিএ) (এসকেএইচপিপিএ)-এর নথি (বিদ্যমান শ্রমিকদের নমুনা নথি), বিদ্যমান শ্রমিকদের আবাসন সম্পর্কে জেটিকে অনুমোদিত সার্টিফিকেট, জমির মালিকানার দলিল/জমি ইজারা দলিল, প্রতিশ্রুতি/গ্যারান্টি পত্র, পরিচালকের স্বাক্ষরিত ডিমান্ড লেটার, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, কর্মসংস্থান চুক্তি, রিক্রুটিং এজেন্ট (বিআরএ) ও কোম্পানির মধ্যে চুক্তি, মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোটা অনুমোদন পত্রসহ সকল নথির ২ সেট তৈরি করে ১ সেট মূল এবং ১ সেট অনুলিপি হিসেবে দিতে হবে।