ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের কারণে দেওয়া হয়েছে অব্যহতি সেলিমের অত্যাচারে দিশেহারা সাদীপুরবাসী

সোনারগাঁ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের সাদীপুর ইউনিয়নে এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকার। তাদের গড়ে তোলা সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনে রীতিমত দিশেহারা স্থানীয়রা। গেল পাঁচ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর জমি দখল, লুটপাট, চাঁদাবাজি, বাসাবাড়ি নিমার্ণে চাঁদা আদায়সহ নানামূখী চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছেন সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেলিম সরকার। এদিকে দলীয় শৃংখলা ভাঙ্গার কারণে তাকে বিএনপির সহ-সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে সাদীপুর ইউনিয়নে গিয়ে বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানাযায়, গেল পাঁচ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর ওই এলাকায় সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ তাদের একটি সিন্ডিকেট অন্যের জমি দখল, ওই এলাকায় বাড়ি নির্মাণকারীদের কাছ থেকে চাঁদা দাবিসহ এলাকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাসহ বিভিন্ন সেক্টরে চাঁদাবাজির রামরাজক্ত কায়েম করেছেন। পুরো এলাকাটিতে অন্যায়ের রাজক্তে রুপ দিয়েছেন সেলিম সরকার ও তার সহযোগীরা।
এলাকাবাসীদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, গেল চার সেপ্টেম্বর নয়াপুর আদর্শ সুপার মার্কেটে নির্মানাধীন ভবনের জন্য ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। চাঁদা দিতে রাজি না হলে মার্কেট সমিতির উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমানকে বেধরক মারধর ও বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা করেন তারা। এ সময় আতিকুর রহমানকে বাঁচাতে মার্কেট কমিটির সহ-সভাপতি খন্দকার রাশেদুল ইসলাম শামীম এগিয়ে আসলে সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারের পেটুয়াবাহিনী তাকে অমানবিক নির্যাতন করে। এ ঘটনার সত্যতা প্রমান নিয়ে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপি থানা সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নানের কাছে অভিযোগ করলে তিনি সেলিম সরকারকে ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতির পদ থেকে অব্যহতি প্রদান করেন।
এ বিষয়ে নয়াপুর আদর্শ সুপার মার্কেট সমিতির উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমান জানান, আমাদের মার্কেট নির্মাণাধীণ। পাঁচ আগষ্ট সরকার পতনের পর মার্কেটে এসে আমাদের কাছে পঞ্চাশ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন সেলিম সরকার তার ছেলে সালমান সরকার। টাকা দিতে না চাইলে আমাকে মারধর শুরু করেন। বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, আমরাতো এমন লুটপাট আর চাঁদাবাজির দেশ চাই নি। আমরা স্বাধীন ভাবে ব্যবসা করতে চাই। সুন্দর ও স্বাধীনভাবে বাঁচতে চাই। প্রফেসর ডক্টর ইউনুস সরকারের কাছে জোড় আবেদন জানাই, এসকল অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাদীপুর এলাকার এক বাসিন্দা জানান, সরকার পতনের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে গেছে সেলিম সরকার ও তার বাহিনী। যার কাছ থেকে যা পারছে তাই লুটপাট করছে। মনে হচ্ছে দীর্ঘদিন না খাওয়া পাগলা ঘোড়ার মতন ছুটে চলেছেন সেলিম সরকার ও তার বাহিনীরা। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, আমরা এক সৈরাচারকে দেশ ছাড়া করেছিলাম আরেকটি সুন্দর সকাল দেখবো বলে। এলাকায় স্বাধীনভাবে বসবাস করবো বলে। সেলিম সরকার ও তার বাহিনীরা যা শুরু করেছে তা দেখলেই মনে হয় এই জন্যই কি আমরা নতুন বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলাম।
আকরাম হোসেন নামে সাদীপুর ইউনিয়নের এক বাসিন্দা জানান, সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ একটি শক্তিশালী বাহিনী সরকার পতনের পর এলাকায় ত্রাসের রাজক্ত কায়েম করেছেন। এলাকাটিতে লুটপাট, আর চাঁদাবাজি,ধান্দাবাজির গ্রামে রুপ দিচ্ছেন। আমরা ইউনুস সরকার ও প্রশাসনের নেতৃবৃন্দের কাছে বলতে চাই দ্রুত সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ চাঁদাবাজ ও লুটপাটবাহিনীদের লাগাম টেনে ধরুন। তাদেরকে পাঁকড়াও করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।
নাম প্রকাশ না করার সত্তে¦ সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির এক কর্মী এই প্রতিবেদককে জানান, সরকার পতনের পর সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকার মনে হয় পাগল হয়ে গেছে মানুষে জায়গা, জমি, বাড়ি গাড়ি দখল করতে। অথচ আমাদের নেতা দেশ নায়ক তারেক রহমান সারাদেশে বিএনপির সকল নেতা ও কর্মীদের ধর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের ভাবমূর্তী যেন নষ্ট না হয়ে সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখার কথা বারবারই বলছেন। তবে আমাদের সাদীপুরে ভিন্ন চিত্র দেখাগেছে। তিনি বলেন, আমরা চাই যিনি প্রকৃত অপরাধী তিনি শাস্তি পাক। অন্যরা যেন না পায়।
সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান জানান, সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেলিম সরকারের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় দলীয় গঠন তন্ত্রের ৫(গ) ধারা মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সাদীপুর ইউনিয়ন কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতির পদ থেকে তাকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এছাড়াও দলীয় প্রভাব বিস্তার করে সে অনিয়ম করবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার জানান, সোনারগাঁয়ের সাদীপুর ইউনিয়নের নির্মাণাধীন বাড়িতে চাঁদা চাওয়ার বিষয়ে আতিকুর রহমান নামে এক ব্যক্তি বাদি হয়ে সোনারগাঁ থানায় মামলা করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক জানান, অপরাধী যে দলেরই হোক না কেন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে যথাযত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে: কর্নেল তানভীর মাহমুদ পাশা জানান, বর্তমান অবস্থায় যারাই অন্যের মালামাল লুটপাট করবে, চাঁদাদাবি করবে। তাদের কোন ছাড় দেওয়া হবে না।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের কারণে দেওয়া হয়েছে অব্যহতি সেলিমের অত্যাচারে দিশেহারা সাদীপুরবাসী

আপডেট সময় ১২:২০:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সোনারগাঁ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের সাদীপুর ইউনিয়নে এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকার। তাদের গড়ে তোলা সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনে রীতিমত দিশেহারা স্থানীয়রা। গেল পাঁচ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর জমি দখল, লুটপাট, চাঁদাবাজি, বাসাবাড়ি নিমার্ণে চাঁদা আদায়সহ নানামূখী চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছেন সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেলিম সরকার। এদিকে দলীয় শৃংখলা ভাঙ্গার কারণে তাকে বিএনপির সহ-সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে সাদীপুর ইউনিয়নে গিয়ে বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানাযায়, গেল পাঁচ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর ওই এলাকায় সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ তাদের একটি সিন্ডিকেট অন্যের জমি দখল, ওই এলাকায় বাড়ি নির্মাণকারীদের কাছ থেকে চাঁদা দাবিসহ এলাকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাসহ বিভিন্ন সেক্টরে চাঁদাবাজির রামরাজক্ত কায়েম করেছেন। পুরো এলাকাটিতে অন্যায়ের রাজক্তে রুপ দিয়েছেন সেলিম সরকার ও তার সহযোগীরা।
এলাকাবাসীদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, গেল চার সেপ্টেম্বর নয়াপুর আদর্শ সুপার মার্কেটে নির্মানাধীন ভবনের জন্য ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। চাঁদা দিতে রাজি না হলে মার্কেট সমিতির উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমানকে বেধরক মারধর ও বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা করেন তারা। এ সময় আতিকুর রহমানকে বাঁচাতে মার্কেট কমিটির সহ-সভাপতি খন্দকার রাশেদুল ইসলাম শামীম এগিয়ে আসলে সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারের পেটুয়াবাহিনী তাকে অমানবিক নির্যাতন করে। এ ঘটনার সত্যতা প্রমান নিয়ে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপি থানা সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নানের কাছে অভিযোগ করলে তিনি সেলিম সরকারকে ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতির পদ থেকে অব্যহতি প্রদান করেন।
এ বিষয়ে নয়াপুর আদর্শ সুপার মার্কেট সমিতির উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমান জানান, আমাদের মার্কেট নির্মাণাধীণ। পাঁচ আগষ্ট সরকার পতনের পর মার্কেটে এসে আমাদের কাছে পঞ্চাশ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন সেলিম সরকার তার ছেলে সালমান সরকার। টাকা দিতে না চাইলে আমাকে মারধর শুরু করেন। বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, আমরাতো এমন লুটপাট আর চাঁদাবাজির দেশ চাই নি। আমরা স্বাধীন ভাবে ব্যবসা করতে চাই। সুন্দর ও স্বাধীনভাবে বাঁচতে চাই। প্রফেসর ডক্টর ইউনুস সরকারের কাছে জোড় আবেদন জানাই, এসকল অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাদীপুর এলাকার এক বাসিন্দা জানান, সরকার পতনের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে গেছে সেলিম সরকার ও তার বাহিনী। যার কাছ থেকে যা পারছে তাই লুটপাট করছে। মনে হচ্ছে দীর্ঘদিন না খাওয়া পাগলা ঘোড়ার মতন ছুটে চলেছেন সেলিম সরকার ও তার বাহিনীরা। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, আমরা এক সৈরাচারকে দেশ ছাড়া করেছিলাম আরেকটি সুন্দর সকাল দেখবো বলে। এলাকায় স্বাধীনভাবে বসবাস করবো বলে। সেলিম সরকার ও তার বাহিনীরা যা শুরু করেছে তা দেখলেই মনে হয় এই জন্যই কি আমরা নতুন বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলাম।
আকরাম হোসেন নামে সাদীপুর ইউনিয়নের এক বাসিন্দা জানান, সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ একটি শক্তিশালী বাহিনী সরকার পতনের পর এলাকায় ত্রাসের রাজক্ত কায়েম করেছেন। এলাকাটিতে লুটপাট, আর চাঁদাবাজি,ধান্দাবাজির গ্রামে রুপ দিচ্ছেন। আমরা ইউনুস সরকার ও প্রশাসনের নেতৃবৃন্দের কাছে বলতে চাই দ্রুত সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকারসহ চাঁদাবাজ ও লুটপাটবাহিনীদের লাগাম টেনে ধরুন। তাদেরকে পাঁকড়াও করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।
নাম প্রকাশ না করার সত্তে¦ সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির এক কর্মী এই প্রতিবেদককে জানান, সরকার পতনের পর সেলিম সরকার ও তার ছেলে সালমান সরকার মনে হয় পাগল হয়ে গেছে মানুষে জায়গা, জমি, বাড়ি গাড়ি দখল করতে। অথচ আমাদের নেতা দেশ নায়ক তারেক রহমান সারাদেশে বিএনপির সকল নেতা ও কর্মীদের ধর্য্য ধরার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের ভাবমূর্তী যেন নষ্ট না হয়ে সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখার কথা বারবারই বলছেন। তবে আমাদের সাদীপুরে ভিন্ন চিত্র দেখাগেছে। তিনি বলেন, আমরা চাই যিনি প্রকৃত অপরাধী তিনি শাস্তি পাক। অন্যরা যেন না পায়।
সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান জানান, সাদীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেলিম সরকারের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় দলীয় গঠন তন্ত্রের ৫(গ) ধারা মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সাদীপুর ইউনিয়ন কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতির পদ থেকে তাকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এছাড়াও দলীয় প্রভাব বিস্তার করে সে অনিয়ম করবে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার জানান, সোনারগাঁয়ের সাদীপুর ইউনিয়নের নির্মাণাধীন বাড়িতে চাঁদা চাওয়ার বিষয়ে আতিকুর রহমান নামে এক ব্যক্তি বাদি হয়ে সোনারগাঁ থানায় মামলা করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক জানান, অপরাধী যে দলেরই হোক না কেন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে যথাযত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে: কর্নেল তানভীর মাহমুদ পাশা জানান, বর্তমান অবস্থায় যারাই অন্যের মালামাল লুটপাট করবে, চাঁদাদাবি করবে। তাদের কোন ছাড় দেওয়া হবে না।