ঢাকা , সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

মুন্সীগঞ্জে চাহিদা বেড়েছে দেশী আখের

আনিছুর রহমান: মুন্সীগঞ্জে অন্যান্য ফলের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে দেশী আখের। গরমে তীব্রতা ও লাভ জনক হওয়ায় আখ বিক্রির পেশায় নেমেছে অনেকেই। তাপদাহের কারণে রসালো হওয়ায় তৃষ্না মিটানোর জন্য মানুষ আখের রস ভিন্ন রকম ভাবে বেছে নিয়েছে খাবারের তালিকায়। তাছাড়াও লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা আখ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। যার ফলে মানুষের চাহিদা ও চাষাবাদ দুটোই বেড়েছে। শহরের বিভিন্ন রাস্তার পাশে গাছের সাথে কিংবা বাঁশ বেধে বিক্রি করছে আখ। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সদর উপজেলার চরাঞ্চল টরকি, হোগলাকান্দি,ফুলতলা সহ অনেক স্থানে আখ চাষ করা হয়েছে। শনিবার শহরের বাজার, হাট কারণে আদালতের সামনে রাস্তায় বসে আখ বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। ক্রেতাদেরও ভিড় লক্ষ করা গেছে। এছাড়াও বেশ কিছু স্থানে মেশিনের মাধ্যমে আখের রস লিটার হিসেবেও বিক্রি করছে। আখ বিক্রেতারা জানান, সিজেন আসলে আমরা আখ বিক্রিতে নামি। চরাঞ্চল হতে এসব আখ আনা হয়। দেশি হওয়ায় অনেকেই আখ কিনে নিয়ে যান। এছাড়া অনেকেই অন্যান্য পেশা ছেড়ে আখ বিক্রির পেশায় এসেছেন। জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে রাস্তার পাশে আখ বিক্রেতা হায়দার মিয়াজি (৫৮) জানান, আমি পানের দোকানদারি করি। সপ্তাহ ধরে আমি আখ বিক্রি করছি। লাভ মোটামুটি হচ্ছে। গরম পরলে বিক্রি ও লাভ দুটোই বেশি হয়। তিনি আরো বলেন আখের ব্যবসায় লাভ আছে তাই সিজেনালি হওয়ায় এ ব্যাবসা করছি। প্রতি পিচ আখ কেনা ও খরচ সহ ২৮ টাকা পরে। আমরা বড় সাইজের আখ ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করি। আখের সাইজ দেখে কোন কোন আখ ২০ থেকে ৩০ টাকাও বিক্রি করতে হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

আমরা সচেতন হলে দূর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব: ডিসি

মুন্সীগঞ্জে চাহিদা বেড়েছে দেশী আখের

আপডেট সময় ০২:৫৩:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

আনিছুর রহমান: মুন্সীগঞ্জে অন্যান্য ফলের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে দেশী আখের। গরমে তীব্রতা ও লাভ জনক হওয়ায় আখ বিক্রির পেশায় নেমেছে অনেকেই। তাপদাহের কারণে রসালো হওয়ায় তৃষ্না মিটানোর জন্য মানুষ আখের রস ভিন্ন রকম ভাবে বেছে নিয়েছে খাবারের তালিকায়। তাছাড়াও লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা আখ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। যার ফলে মানুষের চাহিদা ও চাষাবাদ দুটোই বেড়েছে। শহরের বিভিন্ন রাস্তার পাশে গাছের সাথে কিংবা বাঁশ বেধে বিক্রি করছে আখ। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, সদর উপজেলার চরাঞ্চল টরকি, হোগলাকান্দি,ফুলতলা সহ অনেক স্থানে আখ চাষ করা হয়েছে। শনিবার শহরের বাজার, হাট কারণে আদালতের সামনে রাস্তায় বসে আখ বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। ক্রেতাদেরও ভিড় লক্ষ করা গেছে। এছাড়াও বেশ কিছু স্থানে মেশিনের মাধ্যমে আখের রস লিটার হিসেবেও বিক্রি করছে। আখ বিক্রেতারা জানান, সিজেন আসলে আমরা আখ বিক্রিতে নামি। চরাঞ্চল হতে এসব আখ আনা হয়। দেশি হওয়ায় অনেকেই আখ কিনে নিয়ে যান। এছাড়া অনেকেই অন্যান্য পেশা ছেড়ে আখ বিক্রির পেশায় এসেছেন। জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে রাস্তার পাশে আখ বিক্রেতা হায়দার মিয়াজি (৫৮) জানান, আমি পানের দোকানদারি করি। সপ্তাহ ধরে আমি আখ বিক্রি করছি। লাভ মোটামুটি হচ্ছে। গরম পরলে বিক্রি ও লাভ দুটোই বেশি হয়। তিনি আরো বলেন আখের ব্যবসায় লাভ আছে তাই সিজেনালি হওয়ায় এ ব্যাবসা করছি। প্রতি পিচ আখ কেনা ও খরচ সহ ২৮ টাকা পরে। আমরা বড় সাইজের আখ ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করি। আখের সাইজ দেখে কোন কোন আখ ২০ থেকে ৩০ টাকাও বিক্রি করতে হয়।