ঢাকা , সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo কাঁকড়ায় খাওয়া-কাটা ইলিশে সাধ মেটাচ্ছে মধ্যবিত্তরা Logo বিদেশের সব দূতাবাস থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ Logo খাটরা পশ্চিম পাড়া কবরস্থান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও জনউদ্বেগ Logo ৫০ ঊর্ধ্বে কফি হাউজ শেষবেলা ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo হাজীগঞ্জ ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন Logo প্রাবসী স্বামীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর হুমকি স্ত্রী সোনিয়া ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে Logo নির্ট ওনার্স নির্বাচনে সেলিম সারোয়ার প্যানেলে নিরুঙ্কুশ জয় Logo হাজী শহীদুল্লাহ্ টিটু’র নিরপেক্ষতায় গণতান্ত্রিক ভোটাধিকার এর মাধ্যমে পাগলা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির ত্রিবার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন Logo রূপগঞ্জে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও মাদক নির্মূলে বিআরপি পার্টির উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলন Logo খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে বন্দরে বিএনপির পক্ষ থেকে মিলাদ ও দোয়া

খাটরা পশ্চিম পাড়া কবরস্থান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও জনউদ্বেগ

খাটরা, কাউলিবেড়া ইউনিয়ন, ভাংগা উপজেলা, ফরিদপুর জেলা।অত্র অঞ্চলের কৃতি সন্তান, সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও জনহিতৈষী ব্যক্তিত্ব চৌধুরী এম এ হামিদ তাঁর নিজ জন্মভূমি খাটরার সাধারণ মানুষের কল্যাণ বিবেচনায় রেখে ১৯৬৫-৬৮ সালের মধ্যে পারিবারিক বন্টন শেষে,ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ৪৩ শতক জমি গ্রামবাসীর কল্যাণে খাটরা গ্রামের জন্য নির্ধারিত কবরস্হান হিসেবে মৌখিকভাবে দান করেন।সে সময় খাটরা গ্রামে কোনো কবরস্থান না থাকায় মৃত্যুবরণকারীদের অন্য গ্রামে নিয়ে গিয়ে দাফন করতে হতো। এমনকি বর্ষাকালে কলার ভেলায় মৃতদেহ ভাসিয়ে দেওয়ার মতো হৃদয়বিদারক ঘটনাও ঘটত। এই প্রেক্ষাপটে চৌধুরী এম এ হামিদ নিজ উদ্যোগে নির্ধারিত কবরস্থানটির কিছু উন্নয়ন করেন এবং তাঁর মা রহিমুন্নেছার মৃত্যুর পর প্রথম দাফনের মাধ্যমে কবরস্থানের কার্যক্রম শুরু হয়।

চৌধুরী এম এ হামিদের মৃত্যুর পর, তাঁর বৈমাত্রেয় ভাই রশীদ ওরফে বাদশা মিয়া, কিছু অসাধু ও লোভী ভূমির দালালদের খপ্পর ও প্ররোচনায়, ১৯৯৯ সালের মার্চ মাসে এস.এ. খতিয়ান অনুযায়ী কবরস্থানের অর্ধেক জমি নিজের দাবী করে জনৈক ইউনুস মাতুব্বরের কাছে বিক্রি করে দেন। যা দানকৃত জমি বিক্রিকে সম্পূর্ণ অনৈতিক ও প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে।কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য গ্রাম্যমাতব্বর ও নেতৃস্থানীয় সহ গ্রামের কেউই ঐ অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ বা বাধা প্রদান করেননি ।উক্ত ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং গ্রামের বাসিন্দাদের কল্যানে অপ্রত্যাশিত হুমকি স্বরুপ ছিল ।আরও জানা যায় ২০০৩ সালে অপর এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে ও কমিটিতে যুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে টাকার বিনিময়ে ওই জমি খাটরা কবরস্থান কমিটির কাছে অপর্ণ করান এবং নিজে কমিটির সাথে যুক্ত হন।

২০০৩ সালে গ্রামবাসীদের অনুরোধে চৌধুরী এম এ হামিদ পরিবার এর কয়েকজন সদস্য জমিটি ওয়াকফ করে দিলেও, বিষয়টি ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সহকারী কমিশনার (ভূমি), জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত আকারে কবরস্থান কতৃপক্ষ জানায়নি।এই ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠতে পারে কবরস্থানের আসলে কি কোন কমিটি আছে নাকি বিশেষ কারো ইশারায় পরিচালিত ?
যা প্রশাসনিক সংযোগহীনতা সুস্পষ্ট,দক্ষতা,নৈতিকতা,স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবকে নির্দেশ করে।আর কবরস্হানের স্হাপন কাল ২০০১ সাল নয়।যা বর্তমান কমিটির নৈতিক উদাসীনতা ও দূর্বলতাকে প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে।বিষয়টি উদ্দেশ্যমূলক ও দীর্ঘ মেয়াদে জটিলতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য মনে হওয়াই স্বাভাবিক ।

দেশের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অঞ্চলের কবরস্থানে কংকাল চুরি, বেওয়ারিশ লাশ দাফন ও অন্যান্য অনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ায় খাটরা পশ্চিম পাড়া কবরস্থানের নিরাপত্তা এবং পরিচালনা নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে? স্থানীয়ভাবে দায়িত্ব পালনকারী মাসুদ মিয়া (সেক্রেটারি ) ও ওমর আলি (ক্যাশিয়ার) সঙ্গে যোগাযোগ করে কিছু সীমিত তথ্য মিললেও, প্রশাসনকে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে না জানানোর যৌক্তিক কারণ কেউই ব্যাখ্যা করতে পারেননি।তাদের মতে প্রশাসনকে এই কবরস্থান পরিচালনার বিষয়ে জানানোর কিছু নাই বলেও তাদের মনে হয়েছে।

চৌধুরী এম এ হামিদ এর পরিবারে একজন সদস্যর সাথে যোগাযোগ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ,তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং বিষয়টি প্রশাসনের নজর নিয়ে আসা উচিত বলে তিনি মনে করেন।

এলাকার সচেতন মহল মনে করেন, সরকারিভাবে কবরস্থানের ওয়াকফ স্বীকৃতি নিশ্চিত এবং দানকৃত জমি বিক্রির অনিয়ম পূর্নাঙ্গ তদন্ত সহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং আর্থিক বিবরনী প্রকাশ করা জরুরি। ওয়ারিশ মালিকানা সংক্রান্ত জটিলতা ইচ্ছাকৃত ভাবে তৈরির দায় বর্তমান কমিটির সকল সদস্যর ।তাছাড়া রশিদ ওরফে বাদশা মিয়ার তিন পুত্র ফিরোজ গংদের কাছে থাকা গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক বন্টননামা ও দলিল দস্তাবেজ উদ্বার করা অত্যন্ত জরুরী ।তবেই তদন্তে পূর্ণাঙ্গ সত্য উঠে আসবে।জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও স্থানীয় প্রশাসনের সক্রিয় তদারকি ও হস্তক্ষেপ ছাড়া কবরস্থানটির নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়?

বর্তমান কমিটির সবাই প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নন — তাই সঠিক তদন্ত, স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে কবরস্থানের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা প্রয়োজন । স্হানীয় ভূমি দখলকারী ও লোভী গোষ্ঠী যাতে ভবিষ্যতে যে কারো জমি নিয়ে কোনো প্রকার বিরোধ,দখলবাজী এবং অনৈতিক তৎপরতা চালাতে না পারে,সেজন্য এই খাটরা গ্রামে প্রশাসনিক নজরদারি অত্যন্ত জরুরি ।

অন্যথায়, ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের জটিলতা ও অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটতে পারে, যা খাটরার মতো একটি শান্তিপূর্ণ গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য বড় ধরনের সামাজিক সংকট ও হুমকি সৃষ্টি করতে পারে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

কাঁকড়ায় খাওয়া-কাটা ইলিশে সাধ মেটাচ্ছে মধ্যবিত্তরা

খাটরা পশ্চিম পাড়া কবরস্থান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও জনউদ্বেগ

আপডেট সময় ১১:২২:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

খাটরা, কাউলিবেড়া ইউনিয়ন, ভাংগা উপজেলা, ফরিদপুর জেলা।অত্র অঞ্চলের কৃতি সন্তান, সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও জনহিতৈষী ব্যক্তিত্ব চৌধুরী এম এ হামিদ তাঁর নিজ জন্মভূমি খাটরার সাধারণ মানুষের কল্যাণ বিবেচনায় রেখে ১৯৬৫-৬৮ সালের মধ্যে পারিবারিক বন্টন শেষে,ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ৪৩ শতক জমি গ্রামবাসীর কল্যাণে খাটরা গ্রামের জন্য নির্ধারিত কবরস্হান হিসেবে মৌখিকভাবে দান করেন।সে সময় খাটরা গ্রামে কোনো কবরস্থান না থাকায় মৃত্যুবরণকারীদের অন্য গ্রামে নিয়ে গিয়ে দাফন করতে হতো। এমনকি বর্ষাকালে কলার ভেলায় মৃতদেহ ভাসিয়ে দেওয়ার মতো হৃদয়বিদারক ঘটনাও ঘটত। এই প্রেক্ষাপটে চৌধুরী এম এ হামিদ নিজ উদ্যোগে নির্ধারিত কবরস্থানটির কিছু উন্নয়ন করেন এবং তাঁর মা রহিমুন্নেছার মৃত্যুর পর প্রথম দাফনের মাধ্যমে কবরস্থানের কার্যক্রম শুরু হয়।

চৌধুরী এম এ হামিদের মৃত্যুর পর, তাঁর বৈমাত্রেয় ভাই রশীদ ওরফে বাদশা মিয়া, কিছু অসাধু ও লোভী ভূমির দালালদের খপ্পর ও প্ররোচনায়, ১৯৯৯ সালের মার্চ মাসে এস.এ. খতিয়ান অনুযায়ী কবরস্থানের অর্ধেক জমি নিজের দাবী করে জনৈক ইউনুস মাতুব্বরের কাছে বিক্রি করে দেন। যা দানকৃত জমি বিক্রিকে সম্পূর্ণ অনৈতিক ও প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে।কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য গ্রাম্যমাতব্বর ও নেতৃস্থানীয় সহ গ্রামের কেউই ঐ অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ বা বাধা প্রদান করেননি ।উক্ত ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং গ্রামের বাসিন্দাদের কল্যানে অপ্রত্যাশিত হুমকি স্বরুপ ছিল ।আরও জানা যায় ২০০৩ সালে অপর এক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে ও কমিটিতে যুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে টাকার বিনিময়ে ওই জমি খাটরা কবরস্থান কমিটির কাছে অপর্ণ করান এবং নিজে কমিটির সাথে যুক্ত হন।

২০০৩ সালে গ্রামবাসীদের অনুরোধে চৌধুরী এম এ হামিদ পরিবার এর কয়েকজন সদস্য জমিটি ওয়াকফ করে দিলেও, বিষয়টি ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সহকারী কমিশনার (ভূমি), জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত আকারে কবরস্থান কতৃপক্ষ জানায়নি।এই ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠতে পারে কবরস্থানের আসলে কি কোন কমিটি আছে নাকি বিশেষ কারো ইশারায় পরিচালিত ?
যা প্রশাসনিক সংযোগহীনতা সুস্পষ্ট,দক্ষতা,নৈতিকতা,স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবকে নির্দেশ করে।আর কবরস্হানের স্হাপন কাল ২০০১ সাল নয়।যা বর্তমান কমিটির নৈতিক উদাসীনতা ও দূর্বলতাকে প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে।বিষয়টি উদ্দেশ্যমূলক ও দীর্ঘ মেয়াদে জটিলতা সৃষ্টির উদ্দেশ্য মনে হওয়াই স্বাভাবিক ।

দেশের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অঞ্চলের কবরস্থানে কংকাল চুরি, বেওয়ারিশ লাশ দাফন ও অন্যান্য অনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ায় খাটরা পশ্চিম পাড়া কবরস্থানের নিরাপত্তা এবং পরিচালনা নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে? স্থানীয়ভাবে দায়িত্ব পালনকারী মাসুদ মিয়া (সেক্রেটারি ) ও ওমর আলি (ক্যাশিয়ার) সঙ্গে যোগাযোগ করে কিছু সীমিত তথ্য মিললেও, প্রশাসনকে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে না জানানোর যৌক্তিক কারণ কেউই ব্যাখ্যা করতে পারেননি।তাদের মতে প্রশাসনকে এই কবরস্থান পরিচালনার বিষয়ে জানানোর কিছু নাই বলেও তাদের মনে হয়েছে।

চৌধুরী এম এ হামিদ এর পরিবারে একজন সদস্যর সাথে যোগাযোগ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ,তিনি বিষয়টি শুনেছেন এবং বিষয়টি প্রশাসনের নজর নিয়ে আসা উচিত বলে তিনি মনে করেন।

এলাকার সচেতন মহল মনে করেন, সরকারিভাবে কবরস্থানের ওয়াকফ স্বীকৃতি নিশ্চিত এবং দানকৃত জমি বিক্রির অনিয়ম পূর্নাঙ্গ তদন্ত সহ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং আর্থিক বিবরনী প্রকাশ করা জরুরি। ওয়ারিশ মালিকানা সংক্রান্ত জটিলতা ইচ্ছাকৃত ভাবে তৈরির দায় বর্তমান কমিটির সকল সদস্যর ।তাছাড়া রশিদ ওরফে বাদশা মিয়ার তিন পুত্র ফিরোজ গংদের কাছে থাকা গুরুত্বপূর্ণ পারিবারিক বন্টননামা ও দলিল দস্তাবেজ উদ্বার করা অত্যন্ত জরুরী ।তবেই তদন্তে পূর্ণাঙ্গ সত্য উঠে আসবে।জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও স্থানীয় প্রশাসনের সক্রিয় তদারকি ও হস্তক্ষেপ ছাড়া কবরস্থানটির নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়?

বর্তমান কমিটির সবাই প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নন — তাই সঠিক তদন্ত, স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে কবরস্থানের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা প্রয়োজন । স্হানীয় ভূমি দখলকারী ও লোভী গোষ্ঠী যাতে ভবিষ্যতে যে কারো জমি নিয়ে কোনো প্রকার বিরোধ,দখলবাজী এবং অনৈতিক তৎপরতা চালাতে না পারে,সেজন্য এই খাটরা গ্রামে প্রশাসনিক নজরদারি অত্যন্ত জরুরি ।

অন্যথায়, ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের জটিলতা ও অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটতে পারে, যা খাটরার মতো একটি শান্তিপূর্ণ গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য বড় ধরনের সামাজিক সংকট ও হুমকি সৃষ্টি করতে পারে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।