স্বৈরাচারের আর্বিভাব স্বৈরাচার বিতাড়িত হলে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা এখনও বহাল রয়েছে বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দোসর শামীম ওসমানের ঘনিষ্ঠ ভাজন আনোয়ার হোসেন মেহেদী, মো: পারভেজ হাসান মাসুম, আলহাজ মো: ফজুল হক, মোঃ মোসলেম উদ্দিন, মোঃ মিজানুর রহমান ও হাজী মোঃ জাহিদ হোসেন স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হলো বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরী মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ গোদনাইল পদ্মা অয়েল এর নতুন কমিটিতে ।
এ বিষয়ে নাম বলতে অনিচ্ছুক একজন লরি চালক বলেন,,
বিগত দিনগুলোতে আমাদের শ্রমিকদের নাম দিয়ে বিভিন্ন ভাবে চাঁদা উত্তলোন করলেও আমাদের দুঃসময়ে কোনো রকম সাহায্য না করে শুধু মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে তারা নিজেদের ফয়দা নিয়ে যাচ্ছেন এই কমিঠি আমাদের মত চালকেদের ঠাকা খাওয়া ছাড়া আর কোন উপকারে আসে নাই। আমরা যদি এই বিষয় কোন রকম কথা বলি বা চাঁদা দিতে অসিকৃতী জানালে তাহলে আমাদের উপর বিভিন্ন হুমকি ধামকি ও পাশবিক নির্যাতন করা হয়।
এ বিষয় ট্যাংকলরী মালিক পক্ষের সাথে কথা বললে ,তারা বলেন ,বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাতে জানা অজানা কারন দেখিয়ে শুধু চাঁদা নেই আর তাদের পকেট ভারী করে আমার নিজের দুটি ট্যাংকলরীর দুর্ঘটনা হলে। আমার নিজের গিয়ে সেই সমাধান দিতে হয় এবং নিজের টাকা খরচ করতে হয় । তাহলে এই কমিটি থাকার মানে কি?
৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর বিএনপি কিছু নামধারী নেতাদের কারনে এই আওয়ামী লীগের দোসরা আবার ঠিক একই ভাবে আবার এই কমিটি পরিচালনা করছে। নতুন কমিটির নাম দিয়ে শুধু মাত্র কেন্দ্রীয় কিছু অসাধু নেতারা টাকা খেয়ে তাদের এমন কমিটিতে গুরুতর্পূণ স্থানে বসিয়ে দিয়েছে। তাই সকল মিডিয়া র্কমী ভাইদের কাছে আমার অনুরোধ এদের মূখ উম্মোচন করা হক।
এ বিষয় বিএনপির এক নেতার সাথে কথা বলেল তিনি তার ক্ষোভ প্রকাশ করেন ,
তিনি আরও বলেন রাতের আধারে এমন আওয়ামী লীগের দোসর স্বৈরাচাদের এই কমিটি কোন ভাবে মেনে নেয়া সম্ভব নই। যারা বিগত দিনে আওয়ামী লীগের আমলে এই কমিটি দিয়ে নিজেদের বাড়ি গাড়ি করে একক প্রভাব বিস্তার করেছে আমার দেখা মতে এদের অনেক এরই পরিবারিক অবস্থা এক সময় ছিলো খুব অসচ্ছল ছিলো আর এখন তারা 6 তলা বাড়ি,গাড়ি কারো আবার ডুপ্লেক্স বাড়ি আরো নামে বেনামে অডেল সম্পত্তির মালিক তাহলে এই কমিটি মানে কী আর স্বৈরাচার পতন হলোই বা কী ভাবে ?