ঢাকা , বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৭ মাস পর অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারীর লাশ উত্তোলন

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে দীর্ঘ ৭ মাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারী ও জুলাই অভ্যুত্থানে শহিদ আলামিনের লাশ।

সোমবার দুপুরে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এবং উত্তরা পশ্চিম থানা ও শ্রীনগর থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর কাশেমনগর কবরস্থান থেকে আলামিনের লাশ উত্তোলন করা হয়।

পরিবার সূত্রে জনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই ঢাকার উত্তরায় গুলিতে নিহত হন আলামিন। পরে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তী সময়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ২০ জুলাই শ্রীনগর উপজেলার কাশেমনগর কবরস্থানে তার গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।

ঘটনার চার মাস পর ডিসেম্বরে নিহতের বড় ভাই বাদল খলিফা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এবার আলামিনের বাবা আইয়ুব খলিফার সম্মতিতে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহীন মাহমুদ গণমাধ্যমকে জানান, ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে ৭ মাস পর লাশ তোলা হয়েছে শহিদ আলামিনের মরদেহ। মরদেহ উত্তোলনের করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ সময় কবরস্থানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা মেডিকেল অফিসার ডা. মুহাম্মদ ইব্রাহীম।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

৭ মাস পর অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারীর লাশ উত্তোলন

আপডেট সময় ০২:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে দীর্ঘ ৭ মাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারী ও জুলাই অভ্যুত্থানে শহিদ আলামিনের লাশ।

সোমবার দুপুরে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে এবং উত্তরা পশ্চিম থানা ও শ্রীনগর থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানে শ্রীনগর উপজেলার বালাসুর কাশেমনগর কবরস্থান থেকে আলামিনের লাশ উত্তোলন করা হয়।

পরিবার সূত্রে জনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই ঢাকার উত্তরায় গুলিতে নিহত হন আলামিন। পরে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তী সময়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ২০ জুলাই শ্রীনগর উপজেলার কাশেমনগর কবরস্থানে তার গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।

ঘটনার চার মাস পর ডিসেম্বরে নিহতের বড় ভাই বাদল খলিফা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এবার আলামিনের বাবা আইয়ুব খলিফার সম্মতিতে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহীন মাহমুদ গণমাধ্যমকে জানান, ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে ৭ মাস পর লাশ তোলা হয়েছে শহিদ আলামিনের মরদেহ। মরদেহ উত্তোলনের করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ সময় কবরস্থানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা মেডিকেল অফিসার ডা. মুহাম্মদ ইব্রাহীম।