ঢাকা , শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo সাংবাদিক জিএম শহীদের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন রূপগঞ্জ সকল সাংবাদিকবৃন্দ Logo শহরে জেলা নৌ-যান শ্রমিক কর্মচারী দলের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জুলাই সনদ ও শহীদদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান করতে হবে – মমিনুল হক সরকার Logo শাসনগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল জুতা ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ Logo ফরিদপুরের ভাঙ্গায় রাস্তা নয় যেন মরণ ফাঁদ Logo সন্ত্রাসের পুনর্বাসন ও ভয়ের সংস্কৃতি রাজনীতি: একটি জাতীয় সংকট Logo সোনারগাঁয়ে পল্লী বিদ্যুৎতে ভোগান্তি আছে সাধারণ জনগণ Logo ফেনীর দুই উপজেলায় প্রস্তুত ১৩১ আশ্রয়কেন্দ্র, খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম Logo পুতিন অনেক মানুষ হত্যা করছেন : ট্রাম্প Logo মেকআপ না করলে বেশি খুশি হই : সাদিয়া আয়মান

ফিক্সিংয়ের দায়ে নিষিদ্ধ বাংলাদেশি ক্রিকেটার

বাংলাদেশ নারী দলের স্পিনার সোহেলি আখতারের বিরুদ্ধে আইসিসির অ্যান্টি-করাপশন নীতিমালার ৫টি ধারা লঙ্ঘনের দায়ে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এ ক্রিকেটার আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (আকসু) কাছে দায় স্বীকার করে নিয়েছেন।

সোহেলি সর্বশেষ জাতীয় দলে খেলেছেন ২০২২ সালে। তবে ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত নারী টি-২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের এক ক্রিকেটারকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেন তিনি। চলতি মাসের ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে তার নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে।

আইসিসির দুর্নীতি বিষয়ক ২.১.১, ২.১.৩, ২.১.৪, ২.৪.৪ এবং ২.৪.৪ ধারা ভেঙেছেন বলে জানিয়েছে আইসিসি। ম্যাচ বা স্পট ফিক্সিং করতে প্ররোচিত করা, ফিক্সিং কিরতে উৎসাহ দিয়ে পুরস্কার নিয়েছেন এবং তদন্তের সময় আইসিসির তদন্ত কাজে বাধা দেওয়া এবং তথ্য-প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন এমন অভিযোগের কথাই প্রতিবেদনে জানিয়েছে আইসিসি।

অ্যান্টি করাপশনের যেসব বিধিগুলো লঙ্ঘনের কথা স্বীকার করেছেন সোহেলি—২.১. ১ ধারায় ম্যাচ ফিক্সিং বা যেকোনো উপায়ে খেলার ফলাফল, অগ্রগতি, আচরণ বা অন্যান্য দিক অনৈতিকভাবে প্রভাবিত করা বা এর সঙ্গে জড়িত থাকা, যার মধ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে খারাপ পারফরম্যান্স করাও অন্তর্ভুক্ত। ২.১. ১ ধারা লঙ্ঘনে আছে—ম্যাচ ফিক্সিং বা বাজি সংক্রান্ত উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট কোনো ঘটনা ঘটানোর জন্য ঘুষ বা অন্য কোনো পুরস্কার গ্রহণ, গ্রহণে সম্মতি প্রদান, প্রস্তাব করা বা গ্রহণের চেষ্টা করা।

২.১. ৪ ধারায় অন্য কোনো অংশগ্রহণকারীকে ওপরের যে কোনো বিধান লঙ্ঘনের জন্য প্ররোচিত করা, উৎসাহিত করা, নির্দেশনা প্রদান করা বা কোনোভাবে সহায়তা করা। ধারা ২.৪. ৪, অ্যান্টি-করাপশন ইউনিটকে (এসিইউ) বিলম্ব না করে দুর্নীতির জন্য করা কোনো প্রস্তাব বা আমন্ত্রণের সম্পূর্ণ তথ্য জানাতে ব্যর্থ হওয়া। ধারা ২.৪. ৭-এ আছে অ্যান্টি-করাপশন ইউনিটকে তদন্তে বাধা সৃষ্টি করা বা বিলম্ব করা, যার মধ্যে প্রাসঙ্গিক নথিপত্র বা অন্যান্য তথ্য গোপন করা, বিকৃত করা বা ধ্বংস করাও অন্তর্ভুক্ত।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক জিএম শহীদের অকাল মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন রূপগঞ্জ সকল সাংবাদিকবৃন্দ

ফিক্সিংয়ের দায়ে নিষিদ্ধ বাংলাদেশি ক্রিকেটার

আপডেট সময় ১০:১৪:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ নারী দলের স্পিনার সোহেলি আখতারের বিরুদ্ধে আইসিসির অ্যান্টি-করাপশন নীতিমালার ৫টি ধারা লঙ্ঘনের দায়ে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এ ক্রিকেটার আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (আকসু) কাছে দায় স্বীকার করে নিয়েছেন।

সোহেলি সর্বশেষ জাতীয় দলে খেলেছেন ২০২২ সালে। তবে ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত নারী টি-২০ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের এক ক্রিকেটারকে ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেন তিনি। চলতি মাসের ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে তার নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে।

আইসিসির দুর্নীতি বিষয়ক ২.১.১, ২.১.৩, ২.১.৪, ২.৪.৪ এবং ২.৪.৪ ধারা ভেঙেছেন বলে জানিয়েছে আইসিসি। ম্যাচ বা স্পট ফিক্সিং করতে প্ররোচিত করা, ফিক্সিং কিরতে উৎসাহ দিয়ে পুরস্কার নিয়েছেন এবং তদন্তের সময় আইসিসির তদন্ত কাজে বাধা দেওয়া এবং তথ্য-প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন এমন অভিযোগের কথাই প্রতিবেদনে জানিয়েছে আইসিসি।

অ্যান্টি করাপশনের যেসব বিধিগুলো লঙ্ঘনের কথা স্বীকার করেছেন সোহেলি—২.১. ১ ধারায় ম্যাচ ফিক্সিং বা যেকোনো উপায়ে খেলার ফলাফল, অগ্রগতি, আচরণ বা অন্যান্য দিক অনৈতিকভাবে প্রভাবিত করা বা এর সঙ্গে জড়িত থাকা, যার মধ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে খারাপ পারফরম্যান্স করাও অন্তর্ভুক্ত। ২.১. ১ ধারা লঙ্ঘনে আছে—ম্যাচ ফিক্সিং বা বাজি সংক্রান্ত উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট কোনো ঘটনা ঘটানোর জন্য ঘুষ বা অন্য কোনো পুরস্কার গ্রহণ, গ্রহণে সম্মতি প্রদান, প্রস্তাব করা বা গ্রহণের চেষ্টা করা।

২.১. ৪ ধারায় অন্য কোনো অংশগ্রহণকারীকে ওপরের যে কোনো বিধান লঙ্ঘনের জন্য প্ররোচিত করা, উৎসাহিত করা, নির্দেশনা প্রদান করা বা কোনোভাবে সহায়তা করা। ধারা ২.৪. ৪, অ্যান্টি-করাপশন ইউনিটকে (এসিইউ) বিলম্ব না করে দুর্নীতির জন্য করা কোনো প্রস্তাব বা আমন্ত্রণের সম্পূর্ণ তথ্য জানাতে ব্যর্থ হওয়া। ধারা ২.৪. ৭-এ আছে অ্যান্টি-করাপশন ইউনিটকে তদন্তে বাধা সৃষ্টি করা বা বিলম্ব করা, যার মধ্যে প্রাসঙ্গিক নথিপত্র বা অন্যান্য তথ্য গোপন করা, বিকৃত করা বা ধ্বংস করাও অন্তর্ভুক্ত।