ঢাকা , সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo প্রভাসের সঙ্গে ‘জীবনের সেরা মুহূর্ত’ শেয়ার করলেন মালবিকা Logo চীন সফরে কী নিয়ে আলোচনা হবে, জানালেন ফখরুল Logo ফের রিমান্ডে আনিসুল, সালমান, শাহজাহান, মনিরুল ও সোহায়েল Logo ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা ইসরাইলের, বিমান ধ্বংসের দাবি Logo দৌলতদিয়ায় দুই মামলার আসামিকে কুপিয়ে হত্যা Logo চাঁদা না দেওয়ায় বন্দুক উঠিয়ে গুলির হুমকিদাতা বিএনপি নেতা আটক Logo না’গঞ্জকে আরও সুপরিচিত করতে সাইনবোর্ডে স্থাপন করবো গেইট অফ ড্যান্ডি : ডিসি Logo বন্দরে বিএনপির দুই পক্ষের বিরোধে এক রাতে দুই খুন, গ্রেপ্তার ৩ Logo শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক ও ২৯ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের নির্দেশ Logo রূপগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবন্ধীদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

বন্দরে ৪ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বন্দর পৃথক ২টি স্থানে মারামারি ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে ৪ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- বন্দর ইউনিয়নের পুরান বন্দর চৌধুরীবাড়ী এলাকার মৃত আবুল রব সরকারের ছেলে ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহীন সরকার (৫৫) একই ইউনিয়নের তিনগাও এলাকার সাহাবদ্দিন সরদারের ছেলে ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আলমগীর হোসেন মাসুদ (৩১) ও একই এলাকার মৃত তাহের আলী মিয়ার ছেলে স্থানীয় আওয়ামীলীগ কর্মী জসিম উদ্দিন (৪০) ও ধামগড় ইউনিয়নের মালিভিটা এলাকার মৃত শমসের আলী মিয়ার ছেলে ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সদস্য সফর উদ্দিন মেম্বার (৫৫)।

গ্রেপ্তারকৃত ৪ জনের মধ্যে শাহীন সরকার,আলমগীর হোসেন মাসুদ ও জসিম উহদ্দিনকে ১১(৯)২৪ নং মামলায় ও অপরধৃত আওয়ামীলীগ নেতা সফর উদ্দিনকে বন্দর থানার ১৭(৮)২৪ নং মামলায় মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বন্দর খেয়াঘাটে মারামারি ঘটনায় বন্দরে আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টি ৫৯৭ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ১৯৭ জনের নাম উল্লেখ্য করে আরোও ৪০০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।

গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টম্বর) রাতে বন্দরের বেপারীপাড়া এলাকার মোক্তার হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম বাদি হয়ে বন্দর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন । পুলিশ এ মামলায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।

১১(৮)২৪ নং মামলার আসামীরা হলো, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ও মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম , জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ মাসুম, আওয়ামীলীগ নেতা ওহিদুল ইসলাম, মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফজাল হোসেন , নারায়ণগঞ্জ বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ মহসিন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খান মাসুদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহাদাত হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন কবির মৃধা , আওয়ামীলীগ নেতা শহীদুল হাসান মৃধা, মাহবুবুর রহমান কমল, আরাফাত কবির ফাহিম, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাসেল প্রধান, আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুজ্জামান খোকন, সাচ্চু মিয়া , আমির হোসেন, কাজী শহীদ, মুরগী শাহ আলম, ডা. শফিউল্লাহ, মাহমুদুর রহমান শুভ , ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান আরিফসহ ১৯৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৩০০/৪০০ জনকে আসামী করা হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রভাসের সঙ্গে ‘জীবনের সেরা মুহূর্ত’ শেয়ার করলেন মালবিকা

বন্দরে ৪ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ১০:০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বন্দর পৃথক ২টি স্থানে মারামারি ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে ৪ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- বন্দর ইউনিয়নের পুরান বন্দর চৌধুরীবাড়ী এলাকার মৃত আবুল রব সরকারের ছেলে ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহীন সরকার (৫৫) একই ইউনিয়নের তিনগাও এলাকার সাহাবদ্দিন সরদারের ছেলে ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি আলমগীর হোসেন মাসুদ (৩১) ও একই এলাকার মৃত তাহের আলী মিয়ার ছেলে স্থানীয় আওয়ামীলীগ কর্মী জসিম উদ্দিন (৪০) ও ধামগড় ইউনিয়নের মালিভিটা এলাকার মৃত শমসের আলী মিয়ার ছেলে ধামগড় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সদস্য সফর উদ্দিন মেম্বার (৫৫)।

গ্রেপ্তারকৃত ৪ জনের মধ্যে শাহীন সরকার,আলমগীর হোসেন মাসুদ ও জসিম উহদ্দিনকে ১১(৯)২৪ নং মামলায় ও অপরধৃত আওয়ামীলীগ নেতা সফর উদ্দিনকে বন্দর থানার ১৭(৮)২৪ নং মামলায় মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বন্দর খেয়াঘাটে মারামারি ঘটনায় বন্দরে আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টি ৫৯৭ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ১৯৭ জনের নাম উল্লেখ্য করে আরোও ৪০০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।

গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টম্বর) রাতে বন্দরের বেপারীপাড়া এলাকার মোক্তার হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম বাদি হয়ে বন্দর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন । পুলিশ এ মামলায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।

১১(৮)২৪ নং মামলার আসামীরা হলো, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ও মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম , জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ মাসুম, আওয়ামীলীগ নেতা ওহিদুল ইসলাম, মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফজাল হোসেন , নারায়ণগঞ্জ বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ মহসিন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খান মাসুদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহাদাত হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন কবির মৃধা , আওয়ামীলীগ নেতা শহীদুল হাসান মৃধা, মাহবুবুর রহমান কমল, আরাফাত কবির ফাহিম, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাসেল প্রধান, আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুজ্জামান খোকন, সাচ্চু মিয়া , আমির হোসেন, কাজী শহীদ, মুরগী শাহ আলম, ডা. শফিউল্লাহ, মাহমুদুর রহমান শুভ , ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান আরিফসহ ১৯৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৩০০/৪০০ জনকে আসামী করা হয়।