ঢাকা , বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিেবর ম্যুরাল ভাঙচুর

নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের পর থেকেই ভাঙচুর শুরু হয়।

এদিন দুপুরে প্রথমেই নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থাকা বিশাল ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়। এরপর জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে থাকা আরেকটি ম্যুরাল ভাঙচুর হয়।

একই সঙ্গে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ভাঙচুর করা হয়। সবশেষ ভাঙচুর করা হয় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে থাকা বঙ্গবন্ধু কর্নার।

ভাঙচুরের সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার প্রধান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আলম খান, সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর বারী ভুঁইয়াসহ বিভিন্ন পর্যায়ের আইনজীবীরা ছিলেন।

ভাঙচুরের বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, এই শহরে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্টদের সব স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। সেখানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত নারায়ণগঞ্জের শহীদদের নামের তালিকা স্থাপন করা হবে।

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, এই প্রতীকগুলো নিপীড়ন ও স্বৈরাচারের চিহ্ন। এগুলোর উপস্থিতি ২৪-এর গণআন্দোলনের চেতনাকে কলুষিত করে। আমাদের শহরে এর কোনো জায়গা নেই। ভবিষ্যতে যে কোনো স্বৈরাচারের প্রতীক এভাবেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিেবর ম্যুরাল ভাঙচুর

আপডেট সময় ১১:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের পর থেকেই ভাঙচুর শুরু হয়।

এদিন দুপুরে প্রথমেই নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থাকা বিশাল ম্যুরাল ভাঙচুর করা হয়। এরপর জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে থাকা আরেকটি ম্যুরাল ভাঙচুর হয়।

একই সঙ্গে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ভাঙচুর করা হয়। সবশেষ ভাঙচুর করা হয় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচে থাকা বঙ্গবন্ধু কর্নার।

ভাঙচুরের সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার প্রধান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আলম খান, সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুর বারী ভুঁইয়াসহ বিভিন্ন পর্যায়ের আইনজীবীরা ছিলেন।

ভাঙচুরের বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, এই শহরে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্টদের সব স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। সেখানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত নারায়ণগঞ্জের শহীদদের নামের তালিকা স্থাপন করা হবে।

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, এই প্রতীকগুলো নিপীড়ন ও স্বৈরাচারের চিহ্ন। এগুলোর উপস্থিতি ২৪-এর গণআন্দোলনের চেতনাকে কলুষিত করে। আমাদের শহরে এর কোনো জায়গা নেই। ভবিষ্যতে যে কোনো স্বৈরাচারের প্রতীক এভাবেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।