ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বিগত তিন নির্বাচন বৈধ বলা পর্যবেক্ষকদের সুযোগ দেওয়া হবে না : সিইসি Logo শরীয়তপুরের রুদ্রকর মঠ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে Logo নারায়ণগঞ্জের সকল গ্লানি ও দূর্নাম মুছে ফেলতে হবে : গিয়াসউদ্দিন Logo নাঃগঞ্জ বন্দর রেলগেইটে এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেড এর ২য় শাখা অফিস উদ্বোধন Logo গোদনাইল পদ্মা অয়েলের নতুন কমিটিতে আওয়ামী লীগের দোসরদের হাতে Logo শামীম ওসমানদের মত গুন্ডাবাহিনীর হুংকারে বিএনপি কখনো রাজপথ ছাড়েনি-রাসেল Logo ‘নারীদের প্রতি সমাজ-রাষ্ট্রের এক ধরণের অবহেলা আছে’ Logo ৭ জুলাই : বাংলা ব্লকেডে স্থবির ঢাকা, কোটা বাতিলে এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা Logo মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের জমকালো সংবর্ধনা Logo গাজাজুড়ে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি

ত্যাগী নেতা-কর্মীদের ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে চলছে নানা বিতর্ক

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের নবগঠিত পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে শুরুতেই চলছে নানা বিতর্ক। ব্যাক্তি পুজারী এবং সাংগঠনিকভাবে নিষ্ক্রিয় ও আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের আশির্বাদপুষ্ট ওয়ানম্যান অযোগ্য অনেকেই এ কমিটিতে আছেন বলে অভিযোগ করেছেন যুবদলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। তাঁরা বলছেন, ত্যাগী অনেক নেতাই কমিটিতে ঠাঁই পাননি। এমনকি যাঁরা বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে অংশগ্রহনের মাধ্যমে ঘাম ঝরিয়েছেন, তাঁরাও নেই।

নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের গঠিত আংশিক কমিটি গত ১৪ই জানুয়ারি ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা করা হয়। এতে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান মনিরুল ইসলাম সজল এবং সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শাহেদ আহমেদ। দলটির কেন্দ্রীয় যুবদল কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুমোদিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটি গঠনের বিষয়টি জানানো হয়। উক্ত পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটিতে ১ জন সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও ১১ জন যুগ্ম আহবায়ক এবং ৩৭ জন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পান।
এদিকে পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি ঘোষণার পরপরই দীর্ঘদিনের আন্দোলন সংগ্রামে উপস্থিত থাকা নেতৃবৃন্দের একাংশের নাম উক্ত কমিটিতে না থাকায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা ঘোষিত কমিটি যাচাই বাছাই করে অযোগ্যদের বাদ দিয়ে সংশোধিত কমিটি ঘোষণার আহ্বান জানান। এ ছাড়া নতুন এই আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও অনেকেই সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, ব্যাক্তিপুজারী মাইম্যান ও সাংগঠনিক অযোগ্যরা ঠাই পেলেও দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত, যোগ্য ও ত্যাগী অনেক নেতা কমিটিতে নেই। অথচ এসব নিবেদিতপ্রাণ নেতৃবৃন্দরা ১৭ বছর ধরে দলীয় সকল কর্মসূচিতেই ছিলেন। তারা আরো জানান, সাংগঠনিকভাবে নিষ্ক্রিয় ব্যক্তিরা কমিটিতে থাকার পাশাপাশি মিছিলের সামনে ক্যামেরাবন্দী অথবা নেতার পাশাপাশি অবস্থান থাকতে গিয়ে এবং ফটোসেশন করার নামে দলীয় কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা করেও অনেক নেতা এখন সফলভাবেই এই কমিটির উচ্চ পদে আসিন হয়েছেন। তারা আরোও অভিযোগ করে বলেন, বিগত দিনের দলীয় কর্মসূচী, আন্দোলন-সংগ্রাম বা মিটিং-মিছিলে মাত্র ১জন হিসেবে অংশগ্রহণকারী অথবা কেউ কেউ বড়জোর মাত্র ৫-৬ জন নিয়ে দলীয় কর্মসূচী, আন্দোলন-সংগ্রাম বা মিটিং-মিছিলে এসেছেন। সেসব নেতাও এই কমিটির এখন যোগ্যতম পদে আসিন হয়েছে এবং এদের একমাত্র যোগ্যতা ছিলো দলীয় কর্মসূচীতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে স্টেজে উঠে কর্মসূচীর সৌন্দর্য নষ্ট করা আর নেতাদের পাশে গিয়ে জোরজবরদস্তি দাড়িয়ে ক্যামেরার সামনে ফোকাসে থাকা। তবে এসব মাঠপর্যায়ের নিষ্ক্রিয় নেতারা আবার লবিংপর্যায়ে সক্রিয়তার মাধ্যমে এসব পদে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের তৃণমূলের একাধিক নেতা-কর্মী বলেছেন, উক্ত কমিটিকে কোনোভাবেই পূর্নাঙ্গ বলা যায় না কারন বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রাখা সত্ত্বেও নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক নেতা শাহজালাল (কালু) সহ গুরুত্বপূর্ণ ১০ থেকে ১৫ জন নেতা এই আহ্বায়ক কমিটিতে ঠাঁই পাননি। তাছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক হওয়ার যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও একাধিক নেতাদের সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুবদলের তৃনমুল পর্যায়ের একজন কর্মী জানান, বিগত দিনের আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় কর্মসূচীতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের শহিদুল ইসলাম, আরমান ও শাহজালাল (কালু) এর নেতৃত্বে মিছিল না গেলে নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলকে মনে হতো ১১ জনের ১টি ক্রিকেট টিম। তাদের নেতৃত্বে আমরা তা নিজেদের চোখে দেখেছি। অথচ তাদেরকে যোগ্যতা অনুযায়ী পদে কিংবা অনেককেই তো কমিটিতেই রাখা হয়নি। তাই এই সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের নেতৃবৃন্দের সাথে এরকম বৈষম্য করায় তারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় এবং ভবিষ্যৎতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের মূল কমিটি ঘোষণাকালে অধিকতর যাচাই-বাছাই করে যোগ্যতা অনুযায়ী নেতা নির্বাচন করার আহবান জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাবেক নেতা শাহজালাল (কালু) বলেন, আমার বয়স ৪৬ চলছে। বিগত ১৭ বছর নারায়ণগঞ্জসহ ঢাকা ভিত্তিক কেন্দ্র ঘোষিত মিছিল-মিটিং হয়েছে আর আমি ছিলাম না, এমন নজির নেই। আমাকে বাদ দিয়ে এই কমিটির লিষ্ট করা হয়েছে যা কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি অনুমোদন দান করেছে এতে আমার কোনো অভিযোগ বা ক্ষোভ নেই। তবে যাঁরা গত ১৭ বছর পুলিশের বুলেটের সামনে বুক পেতে দিয়ে আন্দোলন করেছে, তপ্ত রাজপথে শরীরের রক্ত, ঘাম বিসর্জন দিয়ে মৃত্যু মুখ থেকে ফিসে এসেছে এমন ব্যক্তিরাও ঠাই পায়নি, এটা ভেবে খারাপ লাগছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আমার ছোটভাই শাহআলম গুলিবিদ্ধ হয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

বিগত তিন নির্বাচন বৈধ বলা পর্যবেক্ষকদের সুযোগ দেওয়া হবে না : সিইসি

ত্যাগী নেতা-কর্মীদের ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে চলছে নানা বিতর্ক

আপডেট সময় ১১:০৪:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের নবগঠিত পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে শুরুতেই চলছে নানা বিতর্ক। ব্যাক্তি পুজারী এবং সাংগঠনিকভাবে নিষ্ক্রিয় ও আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবের আশির্বাদপুষ্ট ওয়ানম্যান অযোগ্য অনেকেই এ কমিটিতে আছেন বলে অভিযোগ করেছেন যুবদলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। তাঁরা বলছেন, ত্যাগী অনেক নেতাই কমিটিতে ঠাঁই পাননি। এমনকি যাঁরা বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে অংশগ্রহনের মাধ্যমে ঘাম ঝরিয়েছেন, তাঁরাও নেই।

নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের গঠিত আংশিক কমিটি গত ১৪ই জানুয়ারি ৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা করা হয়। এতে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান মনিরুল ইসলাম সজল এবং সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান শাহেদ আহমেদ। দলটির কেন্দ্রীয় যুবদল কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অনুমোদিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটি গঠনের বিষয়টি জানানো হয়। উক্ত পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটিতে ১ জন সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও ১১ জন যুগ্ম আহবায়ক এবং ৩৭ জন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পান।
এদিকে পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি ঘোষণার পরপরই দীর্ঘদিনের আন্দোলন সংগ্রামে উপস্থিত থাকা নেতৃবৃন্দের একাংশের নাম উক্ত কমিটিতে না থাকায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা ঘোষিত কমিটি যাচাই বাছাই করে অযোগ্যদের বাদ দিয়ে সংশোধিত কমিটি ঘোষণার আহ্বান জানান। এ ছাড়া নতুন এই আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও অনেকেই সমালোচনা করে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, ব্যাক্তিপুজারী মাইম্যান ও সাংগঠনিক অযোগ্যরা ঠাই পেলেও দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত, যোগ্য ও ত্যাগী অনেক নেতা কমিটিতে নেই। অথচ এসব নিবেদিতপ্রাণ নেতৃবৃন্দরা ১৭ বছর ধরে দলীয় সকল কর্মসূচিতেই ছিলেন। তারা আরো জানান, সাংগঠনিকভাবে নিষ্ক্রিয় ব্যক্তিরা কমিটিতে থাকার পাশাপাশি মিছিলের সামনে ক্যামেরাবন্দী অথবা নেতার পাশাপাশি অবস্থান থাকতে গিয়ে এবং ফটোসেশন করার নামে দলীয় কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা করেও অনেক নেতা এখন সফলভাবেই এই কমিটির উচ্চ পদে আসিন হয়েছেন। তারা আরোও অভিযোগ করে বলেন, বিগত দিনের দলীয় কর্মসূচী, আন্দোলন-সংগ্রাম বা মিটিং-মিছিলে মাত্র ১জন হিসেবে অংশগ্রহণকারী অথবা কেউ কেউ বড়জোর মাত্র ৫-৬ জন নিয়ে দলীয় কর্মসূচী, আন্দোলন-সংগ্রাম বা মিটিং-মিছিলে এসেছেন। সেসব নেতাও এই কমিটির এখন যোগ্যতম পদে আসিন হয়েছে এবং এদের একমাত্র যোগ্যতা ছিলো দলীয় কর্মসূচীতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে স্টেজে উঠে কর্মসূচীর সৌন্দর্য নষ্ট করা আর নেতাদের পাশে গিয়ে জোরজবরদস্তি দাড়িয়ে ক্যামেরার সামনে ফোকাসে থাকা। তবে এসব মাঠপর্যায়ের নিষ্ক্রিয় নেতারা আবার লবিংপর্যায়ে সক্রিয়তার মাধ্যমে এসব পদে অধিষ্ঠিত হতে পেরেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের তৃণমূলের একাধিক নেতা-কর্মী বলেছেন, উক্ত কমিটিকে কোনোভাবেই পূর্নাঙ্গ বলা যায় না কারন বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রাখা সত্ত্বেও নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক নেতা শাহজালাল (কালু) সহ গুরুত্বপূর্ণ ১০ থেকে ১৫ জন নেতা এই আহ্বায়ক কমিটিতে ঠাঁই পাননি। তাছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক হওয়ার যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও একাধিক নেতাদের সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুবদলের তৃনমুল পর্যায়ের একজন কর্মী জানান, বিগত দিনের আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় কর্মসূচীতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের শহিদুল ইসলাম, আরমান ও শাহজালাল (কালু) এর নেতৃত্বে মিছিল না গেলে নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলকে মনে হতো ১১ জনের ১টি ক্রিকেট টিম। তাদের নেতৃত্বে আমরা তা নিজেদের চোখে দেখেছি। অথচ তাদেরকে যোগ্যতা অনুযায়ী পদে কিংবা অনেককেই তো কমিটিতেই রাখা হয়নি। তাই এই সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের নেতৃবৃন্দের সাথে এরকম বৈষম্য করায় তারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় এবং ভবিষ্যৎতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবদলের মূল কমিটি ঘোষণাকালে অধিকতর যাচাই-বাছাই করে যোগ্যতা অনুযায়ী নেতা নির্বাচন করার আহবান জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাবেক নেতা শাহজালাল (কালু) বলেন, আমার বয়স ৪৬ চলছে। বিগত ১৭ বছর নারায়ণগঞ্জসহ ঢাকা ভিত্তিক কেন্দ্র ঘোষিত মিছিল-মিটিং হয়েছে আর আমি ছিলাম না, এমন নজির নেই। আমাকে বাদ দিয়ে এই কমিটির লিষ্ট করা হয়েছে যা কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি অনুমোদন দান করেছে এতে আমার কোনো অভিযোগ বা ক্ষোভ নেই। তবে যাঁরা গত ১৭ বছর পুলিশের বুলেটের সামনে বুক পেতে দিয়ে আন্দোলন করেছে, তপ্ত রাজপথে শরীরের রক্ত, ঘাম বিসর্জন দিয়ে মৃত্যু মুখ থেকে ফিসে এসেছে এমন ব্যক্তিরাও ঠাই পায়নি, এটা ভেবে খারাপ লাগছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আমার ছোটভাই শাহআলম গুলিবিদ্ধ হয়েছে।