ঢাকা , সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করলা চাষে ভাগ্যবদল

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দোয়া-মল্লিকপুর গ্রামে মাচা পদ্ধতিতে করলা চাষ করে ভাগ্য বদল করেছে অনেক কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে মাচা পদ্ধতি ব্যবহার করে ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। বেশি ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় এ বছর করলা চাষ করে লাভবান হওয়ার আশা তাদের।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার দোয়া-মল্লিকপুর গ্রামের খাল পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, কৃষক জাহিদুল মল্লিক এবার ২০ শতাংশ জমিতে করলা চাষ করেছেন। চাষ করতে তার ১২ হাজার টাকা খরচ হলেও প্রথম দিনেই ৫ হাজার টাকার করলা বিক্রি করেছেন। প্রতি কেজি করলা বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১০ হাজার টাকার উপর করলা বিক্রি করেছেন। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে এ জায়গা থেকে প্রায় ৬০ হাজার টাকার উপর করলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা তার।

লোহাগড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ফারজানা আক্তার বলেন, খাল পাড়সহ উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন সবজির আবাদ হয়েছে। সবজির চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গ্রীষ্মকালীন সবজির বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

করলা চাষে ভাগ্যবদল

আপডেট সময় ০৪:৪২:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দোয়া-মল্লিকপুর গ্রামে মাচা পদ্ধতিতে করলা চাষ করে ভাগ্য বদল করেছে অনেক কৃষকরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে মাচা পদ্ধতি ব্যবহার করে ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। বেশি ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় এ বছর করলা চাষ করে লাভবান হওয়ার আশা তাদের।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার দোয়া-মল্লিকপুর গ্রামের খাল পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, কৃষক জাহিদুল মল্লিক এবার ২০ শতাংশ জমিতে করলা চাষ করেছেন। চাষ করতে তার ১২ হাজার টাকা খরচ হলেও প্রথম দিনেই ৫ হাজার টাকার করলা বিক্রি করেছেন। প্রতি কেজি করলা বর্তমানে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১০ হাজার টাকার উপর করলা বিক্রি করেছেন। যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় তাহলে এ জায়গা থেকে প্রায় ৬০ হাজার টাকার উপর করলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা তার।

লোহাগড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ফারজানা আক্তার বলেন, খাল পাড়সহ উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন সবজির আবাদ হয়েছে। সবজির চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গ্রীষ্মকালীন সবজির বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।