ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৭ বছর পর খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল

দীর্ঘ ১৭ বছর পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল করা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা শাখা (সিআইসি) থেকে সোমবার (১৯ আগস্ট) খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল করার বিষয়ে একটি চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পরামর্শ করার পর এনবিআরের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যাংক হিসাবও জব্দ করেছিল। এরপর নির্বাচনে জিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে তার হিসাব খুলে দেওয়া হয়।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। পরে আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নিয়মিত খরচ চালানোর জন্য রূপালী ব্যাংকের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ মইনুল রোডের শাখা থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা তুলতে পারতেন তিনি। প্রথম দিকে এর পরিমাণ ছিল দুই লাখ টাকা। পরে টাকার পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো হয়।

 

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

১৭ বছর পর খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল

আপডেট সময় ০৮:৫৯:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

দীর্ঘ ১৭ বছর পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল করা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা শাখা (সিআইসি) থেকে সোমবার (১৯ আগস্ট) খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল করার বিষয়ে একটি চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

জানা যায়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পরামর্শ করার পর এনবিআরের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যাংক হিসাবও জব্দ করেছিল। এরপর নির্বাচনে জিতে তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে তার হিসাব খুলে দেওয়া হয়।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। পরে আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নিয়মিত খরচ চালানোর জন্য রূপালী ব্যাংকের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ মইনুল রোডের শাখা থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা তুলতে পারতেন তিনি। প্রথম দিকে এর পরিমাণ ছিল দুই লাখ টাকা। পরে টাকার পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো হয়।