ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo এবার অভিনেত্রী দিশার বাড়িতে গোলাগুলি Logo শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও জয়ের লক্ষ্য নিয়েই নামছে বাংলাদেশ Logo চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলমান : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন Logo রূপগঞ্জে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ ৩ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার Logo ইসলামপন্থীরাই এখন দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি : মাও. আতাউর Logo বন্দরে ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী রনী ভূঁইয়া গ্রেপ্তার Logo বন্দরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মমিনুল গ্রেপ্তার Logo বন্দরে বিএনপির পক্ষ থেকে প্রয়াত ইব্রাহিম মেম্বারের আত্বার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া Logo দাম কমিয়েও বিক্রি হচ্ছে না ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট Logo পরীমনির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী নাছিরের মামলা চলতে বাধা নেই

ইন্টারনেটের মূল্য করতে হলে লাইসেন্সের জঞ্জাল কমাতে হবে

রাজনৈতিক বিবেচনায় বিভিন্ন লেয়ারে লাইসেন্স দিয়ে খাতে খাতে কর-ভ্যাট আরোপ করায় দাম বাড়ছে। ভোক্তা পর্যায়ে ইন্টারনেটের মূল্য, মান ও সুলভ করতে হলে লাইসেন্সের জঞ্জাল এবং ফাইবারের জঞ্জাল কমাতে উদ্যোগ নিতে হবে। তাই কথিত স্টেক হোল্ডার দিয়ে নয়, জনগণকে নিয়েই নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে বলে মনে করছে টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

শনিবার (১৯ সেপ্টম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বিটিআরসি’র ক্ষমতায়ন, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধী ২০১০ ও বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা আয়োজন করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।

এসময় বক্তারা বলেন, ডাটার মতো ভয়েস কলেরও ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা উচিত। সেবার মান বাড়াতে টাওয়ার নীতিমালার উন্নয়ন করতে হবে। ফাইবার ও টাওয়ার শেয়ারিং না করায় রিসোর্স নষ্ট হচ্ছে। ৪টি কোম্পানির ফাইবার লাইসেন্স থাকলেও দুইটি কোম্পানির কাছে এগুলো বন্দী। একইভাবে ২টি এনটিটি প্রতিষ্ঠানের কব্জায় রয়েছে সরকারের ইনফো সরকার প্রকল্প। এটি উন্মুক্ত করা না হলে তৃণমূলে ইন্টারনেট ছড়িয়ে দেয়া যাবে না। একইসঙ্গে টেলিকম মন্ত্রণালয় নয় ডট ও বিটিআরসি-কে একীভূত করে পলিসি প্রণয়ন ও ইনফোর্সমেন্স করা হলে গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ করা সহজ হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

এবার অভিনেত্রী দিশার বাড়িতে গোলাগুলি

ইন্টারনেটের মূল্য করতে হলে লাইসেন্সের জঞ্জাল কমাতে হবে

আপডেট সময় ১০:১৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

রাজনৈতিক বিবেচনায় বিভিন্ন লেয়ারে লাইসেন্স দিয়ে খাতে খাতে কর-ভ্যাট আরোপ করায় দাম বাড়ছে। ভোক্তা পর্যায়ে ইন্টারনেটের মূল্য, মান ও সুলভ করতে হলে লাইসেন্সের জঞ্জাল এবং ফাইবারের জঞ্জাল কমাতে উদ্যোগ নিতে হবে। তাই কথিত স্টেক হোল্ডার দিয়ে নয়, জনগণকে নিয়েই নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে বলে মনে করছে টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

শনিবার (১৯ সেপ্টম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বিটিআরসি’র ক্ষমতায়ন, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধী ২০১০ ও বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা আয়োজন করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।

এসময় বক্তারা বলেন, ডাটার মতো ভয়েস কলেরও ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা উচিত। সেবার মান বাড়াতে টাওয়ার নীতিমালার উন্নয়ন করতে হবে। ফাইবার ও টাওয়ার শেয়ারিং না করায় রিসোর্স নষ্ট হচ্ছে। ৪টি কোম্পানির ফাইবার লাইসেন্স থাকলেও দুইটি কোম্পানির কাছে এগুলো বন্দী। একইভাবে ২টি এনটিটি প্রতিষ্ঠানের কব্জায় রয়েছে সরকারের ইনফো সরকার প্রকল্প। এটি উন্মুক্ত করা না হলে তৃণমূলে ইন্টারনেট ছড়িয়ে দেয়া যাবে না। একইসঙ্গে টেলিকম মন্ত্রণালয় নয় ডট ও বিটিআরসি-কে একীভূত করে পলিসি প্রণয়ন ও ইনফোর্সমেন্স করা হলে গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণ করা সহজ হবে।