ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পাতানো নির্বাচন করতে আ. লীগ নিজেদের মতো করে প্রশাসন সাজাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ পুলিশ ও প্রশাসনে রদবদল করে নিজেদের মতো করে সাজিয়ে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক ফোরাম এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সংবিধানের যখন পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হলো তখনো আমরা বলেছি, এই সরকার একটি ছদ্মবেশী বাকশাল। অর্থাৎ তখন ছিল ঘোষণা করে দিয়ে একদলীয় শাসন ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা, এখন ঘোষণা না করে গণতন্ত্রের একটা ছদ্মবেশ নিয়ে গণতন্ত্রের মোড়ক দিয়ে একই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

মূল কথা হলো আমাদের অধিকারগুলো কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমার কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার, ডেমোক্রেটিক স্পেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যথেষ্ট; এখানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজকে তাই হচ্ছে, সেলফ সেনসরশিপ করছে, লেখার ইচ্ছা থাকলেও লিখতে পারছে না। এই অবস্থাকে আওয়ামী লীগ এখনো গলার জোরে তীব্র ভাষায় বলে চলেছে না! বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে। বাংলাদেশে মানুষের অধিকার আছে। এই বিষয়গুলো আজকে নতুন করে বলার কিছু নেই। আওয়ামী লীগ নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সব কিছু নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে, শুরু করে দিয়েছে। কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যে, পুলিশের ব্যাপক রদবদল, ব্যাপক পদোন্নতি, ৭৫০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে আর পোস্টিং করা হয়েছে। কারণ মাথার মধ্যে নির্বাচন। গতকাল দেখলাম সচিবদেরও পরিবর্তন করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রশাসনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। একই উদ্দেশ্য যে, নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা তাদের মতো করে সব কিছু সাজিয়ে নিতে চায়।

গুলশানে সংবাদ সম্মেলন : এদিকে গুলশান বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাজই হচ্ছে সংঘাত সৃষ্টি করা। আমাদের ওপর হামলা চালায় আবার উল্টো আমাদের নামেই মামলা করে। তিনি আরো বলেন, বুধবার চট্টগামে তারুণ্যের সমাবেশে আসা ও যাওয়ার সময় যুবদলের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। আমাদের কয়েকজন নেতাদের আটক করেছে পুলিশ। কী একটা অবস্থা, আমাদের ওপর হামলা করে আবার আমাদের নামেই মামলা করে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, পুরনো মামলাগুলো আবার স্ট্রে করা হচ্ছে, তড়িঘড়ি করে মামলার রায়গুলো দিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। এ সরকারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিএনপিকে মাঠে নামতে না দেয়া, মাঠ ছাড়া করার। আগের মতো একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতা থেকে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের কাজই হচ্ছে সংঘাত সৃষ্টি করা, সংঘাত সৃষ্টি করে আমাদের নামে মামলা দেবে। আমাদের নেতাকর্মীদের আটক ও গ্রেপ্তার করে দমনের লক্ষ্য এই সরকারের।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের নরসিংদী বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, আগুনের দেয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, স¤প্রতি বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপরে সরকারের জুলুম নির্যাতন বিভিন্ন কৌশল বেড়েই চলেছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য আইন-শৃংখলা বাহিনী ও বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে খুন, হত্যা, মিথ্যা মামলা, উচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে মিথ্যা মামলায় নাম ভ‚ক্ত নেতা-কর্মীদের কারাগারে প্রেরণ করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, অতি স¤প্রতি এই ধরনের এক ভয়ংকর চক্রান্ত মূলক হত্যাকাÐ ঘটিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এবং নরসিংদী জেলার আহবায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য খায়রুল কবির খোকনকে এবং তার সহধর্মিনী এবং ৯০এর ছাত্র গণঅভ‚ত্থানের অন্যতম ছাত্রনেতা বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য মিসেস শিরীন সুলতানাসহ নরসিংদীর প্রায় ৫০ জন ছাত্রনেতা, যুবনেতা ও বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় চক্রান্ত মূলকভাবে খোকনের নরসিংদীর বাসভবন ও বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। এই ঘটনা কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। সরকারের আইন শৃংখলা বাহিনীর প্রত্যক্ষ যোগসাজসে এবং সমর্থনে কিছু সন্ত্রাসীদের দিয়ে এই হত্যাকাÐ ও পরবর্তীতে অগ্নিসংযোগ ঘটানো হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খোকন, তার স্ত্রী ও ছাত্রদল ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করা হয়েছে। মূল লক্ষ্য হচ্ছে নরসিংদী হতে বিএনপিকে নিমূল করা এবং খোকনের ন্যায় একজন ভদ্র, সজ্জন রাজনীতিবিদকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকারের মদদে সন্ত্রাসীরা জঘন্য হত্যা রক্তের হলি খেলায় মেতে উঠে যারা নেতৃত্ব দিয়ে আসছে তাদের বিরুদ্ধে কেন কোনো মামলা এখন পর্যন্ত হয় নাই। এই সব আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক সস্ত্রীক খায়রুল কবির খোকনসহ বিএনপির অধিকাংশ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পনিক মামলা দিয়ে চলমান সময়ের সরকার বিরোধী আন্দোলনকে প্রতিহত করার হীন প্রচেষ্টার অংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজজামান দুদু, উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

নিতাইগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা

পাতানো নির্বাচন করতে আ. লীগ নিজেদের মতো করে প্রশাসন সাজাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

আপডেট সময় ০৪:২৯:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ জুন ২০২৩

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ পুলিশ ও প্রশাসনে রদবদল করে নিজেদের মতো করে সাজিয়ে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক ফোরাম এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সংবিধানের যখন পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হলো তখনো আমরা বলেছি, এই সরকার একটি ছদ্মবেশী বাকশাল। অর্থাৎ তখন ছিল ঘোষণা করে দিয়ে একদলীয় শাসন ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা, এখন ঘোষণা না করে গণতন্ত্রের একটা ছদ্মবেশ নিয়ে গণতন্ত্রের মোড়ক দিয়ে একই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

মূল কথা হলো আমাদের অধিকারগুলো কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমার কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার, ডেমোক্রেটিক স্পেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যথেষ্ট; এখানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজকে তাই হচ্ছে, সেলফ সেনসরশিপ করছে, লেখার ইচ্ছা থাকলেও লিখতে পারছে না। এই অবস্থাকে আওয়ামী লীগ এখনো গলার জোরে তীব্র ভাষায় বলে চলেছে না! বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে। বাংলাদেশে মানুষের অধিকার আছে। এই বিষয়গুলো আজকে নতুন করে বলার কিছু নেই। আওয়ামী লীগ নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সব কিছু নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে, শুরু করে দিয়েছে। কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যে, পুলিশের ব্যাপক রদবদল, ব্যাপক পদোন্নতি, ৭৫০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে আর পোস্টিং করা হয়েছে। কারণ মাথার মধ্যে নির্বাচন। গতকাল দেখলাম সচিবদেরও পরিবর্তন করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রশাসনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। একই উদ্দেশ্য যে, নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা তাদের মতো করে সব কিছু সাজিয়ে নিতে চায়।

গুলশানে সংবাদ সম্মেলন : এদিকে গুলশান বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কাজই হচ্ছে সংঘাত সৃষ্টি করা। আমাদের ওপর হামলা চালায় আবার উল্টো আমাদের নামেই মামলা করে। তিনি আরো বলেন, বুধবার চট্টগামে তারুণ্যের সমাবেশে আসা ও যাওয়ার সময় যুবদলের ওপর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। আমাদের কয়েকজন নেতাদের আটক করেছে পুলিশ। কী একটা অবস্থা, আমাদের ওপর হামলা করে আবার আমাদের নামেই মামলা করে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, পুরনো মামলাগুলো আবার স্ট্রে করা হচ্ছে, তড়িঘড়ি করে মামলার রায়গুলো দিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। এ সরকারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিএনপিকে মাঠে নামতে না দেয়া, মাঠ ছাড়া করার। আগের মতো একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতা থেকে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের কাজই হচ্ছে সংঘাত সৃষ্টি করা, সংঘাত সৃষ্টি করে আমাদের নামে মামলা দেবে। আমাদের নেতাকর্মীদের আটক ও গ্রেপ্তার করে দমনের লক্ষ্য এই সরকারের।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের নরসিংদী বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, আগুনের দেয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, স¤প্রতি বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপরে সরকারের জুলুম নির্যাতন বিভিন্ন কৌশল বেড়েই চলেছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য আইন-শৃংখলা বাহিনী ও বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে খুন, হত্যা, মিথ্যা মামলা, উচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে মিথ্যা মামলায় নাম ভ‚ক্ত নেতা-কর্মীদের কারাগারে প্রেরণ করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, অতি স¤প্রতি এই ধরনের এক ভয়ংকর চক্রান্ত মূলক হত্যাকাÐ ঘটিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এবং নরসিংদী জেলার আহবায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য খায়রুল কবির খোকনকে এবং তার সহধর্মিনী এবং ৯০এর ছাত্র গণঅভ‚ত্থানের অন্যতম ছাত্রনেতা বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য মিসেস শিরীন সুলতানাসহ নরসিংদীর প্রায় ৫০ জন ছাত্রনেতা, যুবনেতা ও বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা হত্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় চক্রান্ত মূলকভাবে খোকনের নরসিংদীর বাসভবন ও বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। এই ঘটনা কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। সরকারের আইন শৃংখলা বাহিনীর প্রত্যক্ষ যোগসাজসে এবং সমর্থনে কিছু সন্ত্রাসীদের দিয়ে এই হত্যাকাÐ ও পরবর্তীতে অগ্নিসংযোগ ঘটানো হয়েছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খোকন, তার স্ত্রী ও ছাত্রদল ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করা হয়েছে। মূল লক্ষ্য হচ্ছে নরসিংদী হতে বিএনপিকে নিমূল করা এবং খোকনের ন্যায় একজন ভদ্র, সজ্জন রাজনীতিবিদকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, সরকারের মদদে সন্ত্রাসীরা জঘন্য হত্যা রক্তের হলি খেলায় মেতে উঠে যারা নেতৃত্ব দিয়ে আসছে তাদের বিরুদ্ধে কেন কোনো মামলা এখন পর্যন্ত হয় নাই। এই সব আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক সস্ত্রীক খায়রুল কবির খোকনসহ বিএনপির অধিকাংশ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পনিক মামলা দিয়ে চলমান সময়ের সরকার বিরোধী আন্দোলনকে প্রতিহত করার হীন প্রচেষ্টার অংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজজামান দুদু, উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ।