ঢাকা , সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo নগদের গ্রাহকদের অর্থ ঝুঁকিতে: বাংলাদেশ ব্যাংক Logo নাঃগঞ্জ মহানগর জিসাস ও জেলা জিসাস এর উদ্যোগে জিয়াউর রহমান শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠান ও খাবার বিতরন Logo শহীদ জিয়া’র ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল ১৫নং ওয়ার্ড নায়ণগঞ্জ মহানগর ও এলাকাবাসী উদ্যোগে মিলাদ, দোয়া Logo আনন্দমুখর সাহিত্য পত্রিকা ও পরিষদ আয়োজিত অনুষ্ঠিত হলো কলকাতা বঙ্গ সন্মাননা -২০২৫ Logo রূপগঞ্জ ৪ দিনের টানা বর্ষণে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি Logo হাসিনার বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার আজ Logo জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে আপিল বিভাগের নির্দেশ Logo গাজায় আরও ৬০ মরদেহ উদ্ধার, নিহত বেড়ে প্রায় ৫৪ হাজার ৪০০ Logo ইতিহাস গড়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জিতল পিএসজি Logo সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীকে খয়রাতি মার্ক দেয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

হার্ট ভালো রাখতে যে খাবার দূরে রাখবেন

শীতকাল এলেই বেড়ে যায় হার্ট সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা। আবহাওয়ার পারদ নিচে নামতে শুরু করলে উচ্চ রক্তচাপ যাদের, তাদের অনেকেরই শরীরে রক্ত গাঢ় হয়ে যাওয়া কিংবা জমাট বাঁধার মতো সমস্যা দেখা দেয়। আর এই সব কারণে শীতকালে কয়েকগুণ বেড়ে যায় হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। তাই শীতের মৌসুমে হার্ট নিয়ে বাড়তি সাবধানতা অবলম্বনের প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে প্রথম এবং অত্যন্ত জরুরি পদক্ষেপ হলো নিত্যদিনের খাদ্যতালিকা থেকে এসব খাবার বাদ দেওয়া।

ময়দা
ময়দা খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও বাড়ে। তাই শীতকালে ময়দার তৈরি খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

রিফাইনড অয়েল
এই তেলও বেশি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা। তাই রিফাইনড অয়েল যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

চিনি
চিনি খেলে ধমনিতে সংকোচনের কারণে রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি হয়। তাই শীতকালে মিষ্টি খাওয়ার কারণে ডায়াবেটিস ও হার্ট অ্যাটাক দুটোর আশঙ্কাই বেড়ে যায়।

লবণ
বেশি লবণ খেলে ব্লাড প্রেশার বাড়ে। তাই শীতকালে বেশি লবণ খাওয়ার অভ্যাস ডেকে আনতে পারে হার্ট ফেল ও হার্ট অ্যাটাকের মতো বড় বিপদ।

সোডা
সোডাতে অন্যান্য রাসায়নিক থাকে। এর ফলে সোডা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই এই জাতীয় খাবার আর পানীয় শরীরে যাওয়ায় ব্লাড প্রেশার ও সুগারের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিফ
বিফে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের মাত্রা খুব বেশি থাকে। তাই এই জাতীয় খাবার খেলে শরীরে হার্টের সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় কয়েক গুণ।

এনার্জি ড্রিংকস
এনার্জি ড্রিংকসে টরাইনের মতো ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টারের মাত্রা বেশি থাকে। তাই এগুলো খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। আর এভাবে আচমকা হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

নগদের গ্রাহকদের অর্থ ঝুঁকিতে: বাংলাদেশ ব্যাংক

হার্ট ভালো রাখতে যে খাবার দূরে রাখবেন

আপডেট সময় ১০:০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

শীতকাল এলেই বেড়ে যায় হার্ট সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা। আবহাওয়ার পারদ নিচে নামতে শুরু করলে উচ্চ রক্তচাপ যাদের, তাদের অনেকেরই শরীরে রক্ত গাঢ় হয়ে যাওয়া কিংবা জমাট বাঁধার মতো সমস্যা দেখা দেয়। আর এই সব কারণে শীতকালে কয়েকগুণ বেড়ে যায় হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। তাই শীতের মৌসুমে হার্ট নিয়ে বাড়তি সাবধানতা অবলম্বনের প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে প্রথম এবং অত্যন্ত জরুরি পদক্ষেপ হলো নিত্যদিনের খাদ্যতালিকা থেকে এসব খাবার বাদ দেওয়া।

ময়দা
ময়দা খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও বাড়ে। তাই শীতকালে ময়দার তৈরি খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

রিফাইনড অয়েল
এই তেলও বেশি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা। তাই রিফাইনড অয়েল যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

চিনি
চিনি খেলে ধমনিতে সংকোচনের কারণে রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি হয়। তাই শীতকালে মিষ্টি খাওয়ার কারণে ডায়াবেটিস ও হার্ট অ্যাটাক দুটোর আশঙ্কাই বেড়ে যায়।

লবণ
বেশি লবণ খেলে ব্লাড প্রেশার বাড়ে। তাই শীতকালে বেশি লবণ খাওয়ার অভ্যাস ডেকে আনতে পারে হার্ট ফেল ও হার্ট অ্যাটাকের মতো বড় বিপদ।

সোডা
সোডাতে অন্যান্য রাসায়নিক থাকে। এর ফলে সোডা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই এই জাতীয় খাবার আর পানীয় শরীরে যাওয়ায় ব্লাড প্রেশার ও সুগারের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিফ
বিফে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের মাত্রা খুব বেশি থাকে। তাই এই জাতীয় খাবার খেলে শরীরে হার্টের সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় কয়েক গুণ।

এনার্জি ড্রিংকস
এনার্জি ড্রিংকসে টরাইনের মতো ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টারের মাত্রা বেশি থাকে। তাই এগুলো খেলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। আর এভাবে আচমকা হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।