ঢাকা , শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ফতুল্লায় রহিম হাজী ও সামেদ আলীর গ্রুপে সংঘর্ষ, ভাংচুর, আহত ১৫

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ৫ জন টেটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছে। এসময় ৫/৬টি বাড়ি ভাংচুর করেছে সন্ত্রাসীরা। খবর পেয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে ধাওয়া করে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ থামিয়েছে পুলিশ।

রোববার (২৬ মে) বিকেলে ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের আকবরনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষনিক আহতদের নাম পাওয়া যায়নি।

এলাকাবাসী জানান, রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে প্রায় এক যুগ ধরে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষ চলে আসছে। তাদের এ সংঘর্ষে বিভিন্ন সময় উভয় গ্রুপের একাধীক লোক টেটাবৃদ্ধ হয়ে নিহত হয়।

এতে মামলা হয় মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি ও ফতুল্লা থানায় অন্তত অর্ধশতাধীক মামলা হয়। আকবর নগর এলাকার কিছু অংশ টঙ্গীবাড়ি থানায় এবং কিছু অংশ ফতুল্লা থানায় অবস্থিত। এতে পুলিশ চেষ্টা করেও তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিহত করতে পারছেনা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে রোববার দুপুর থেকে রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছে। বিকেলে উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে টেটা রাম দা হাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ৫ জন টেটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছে।। তাৎক্ষনিক আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে নেয়া হয়। এসময় উভয় গ্রুপের লোকজনই ৫/৬টি বাড়ি ভাংচুর করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ধাওয়া করে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ফতুল্লা বক্তাবলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মফিজ উদ্দিন জানান, ১৭ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। আকবরনগরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একাধীক লোকজন টেটাবৃদ্ধ হয়েছে। আহতদের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

নিতাইগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা

ফতুল্লায় রহিম হাজী ও সামেদ আলীর গ্রুপে সংঘর্ষ, ভাংচুর, আহত ১৫

আপডেট সময় ০৩:০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ৫ জন টেটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছে। এসময় ৫/৬টি বাড়ি ভাংচুর করেছে সন্ত্রাসীরা। খবর পেয়ে ফাঁকা গুলি ছুড়ে ধাওয়া করে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ থামিয়েছে পুলিশ।

রোববার (২৬ মে) বিকেলে ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের আকবরনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষনিক আহতদের নাম পাওয়া যায়নি।

এলাকাবাসী জানান, রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে প্রায় এক যুগ ধরে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংর্ঘষ চলে আসছে। তাদের এ সংঘর্ষে বিভিন্ন সময় উভয় গ্রুপের একাধীক লোক টেটাবৃদ্ধ হয়ে নিহত হয়।

এতে মামলা হয় মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি ও ফতুল্লা থানায় অন্তত অর্ধশতাধীক মামলা হয়। আকবর নগর এলাকার কিছু অংশ টঙ্গীবাড়ি থানায় এবং কিছু অংশ ফতুল্লা থানায় অবস্থিত। এতে পুলিশ চেষ্টা করেও তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিহত করতে পারছেনা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে রোববার দুপুর থেকে রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছে। বিকেলে উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে টেটা রাম দা হাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ৫ জন টেটাবিদ্ধসহ ১৫ জন আহত হয়েছে।। তাৎক্ষনিক আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে নেয়া হয়। এসময় উভয় গ্রুপের লোকজনই ৫/৬টি বাড়ি ভাংচুর করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ধাওয়া করে ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ফতুল্লা বক্তাবলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মফিজ উদ্দিন জানান, ১৭ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। আকবরনগরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একাধীক লোকজন টেটাবৃদ্ধ হয়েছে। আহতদের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।