ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo রূপগঞ্জে পাঁচ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু সেবা প্রধান Logo তারেক জিয়ার রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার প্রচার: বাবুলের পক্ষে ২৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আব্দুস সাত্তার Logo যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মাজহারুল ইসলাম জোসেফের বর্ণাঢ্য র‍্যালীতে শিকদার বাপ্পির যোগদান Logo ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১ Logo ফতুল্লায় নকল খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান : জরিমানা ও কারাদণ্ড Logo ফতুল্লায় বিআরটিসি বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু Logo বন্দরে ১৮০০ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, ৪ হোটেলকে লাখ টাকা জরিমানা Logo ফতুল্লায় পোশাক কারখানার গ্যাস চেম্বার রুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ Logo বন্দরে বাবুলের পক্ষে লিফলেট বিতরণ Logo আবু জাফর বাবুলের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ফুল ও ফলজ বৃক্ষ রোপন

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপগঞ্জে পাঁচ শতাধিক রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু সেবা প্রধান

এশার নামাজের আগে ঘুমানো মাকরুহ

আপডেট সময় ১০:৪৭:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

মুসলমানের সকাল-সন্ধ্যা প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত হবে আল্লাহর স্মরণে ও নবীজি (সা.)-এর সুন্নত মেনে। ইসলামে যেভাবে দিন অতিবাহিত করার নিয়ম শিক্ষা দেওয়া হয়েছে তেমনি রাতযাপনেরও আদব-শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তিনি রাতকে মানুষের প্রশান্তির উপায় হিসেবে সৃষ্টি করেছেন’ (সুরা আনআম : ৯৬)। আল্লাহ দিনকে বানিয়েছেন কাজের জন্য আর রাত ঘুমের জন্য। তাই এশার নামাজের আগে ঘুমানো ইসলামের দৃষ্টিতে মাকরুহ বা অপছন্দনীয় কাজ। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) এশার আগে ঘুমাতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি এশার পর না ঘুমিয়ে গল্পগুজব করা পছন্দ করতেন না (বুখারি : ৫৯৯)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে কখনো এশার আগে ঘুমাতে ও এশার পর গল্পগুজব করতে দেখিনি। এশার পর হয়তো জিকিরে মশগুল থাকতেন, নয়তো ঘুমিয়ে পড়তেন। এর দ্বারা সব অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে মুক্ত থাকা যায়। তিনি আরও বলেন, তিন ধরনের মানুষের জন্য রাত জাগার অনুমতি রয়েছে-বিয়ের রাতে নবদম্পতি, মুসাফির ও নফল নামাজ আদায়কারী। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ৪৮৭৯)