ঢাকা , রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিলে  ভবন হেলে পড়েছে 

সিদ্ধিরগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ড হিরাঝিল আবাসিক এলাকায় একটি ৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে। হিরাঝিল আবাসিক এলাকার ৭নং রোডের  ১২নাম্বার ভবনটি পাশের বিল্ডিংয়ের সাথে ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায় হেলে লেগে আছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায় ভবনটির নাম বিশ্বাস মঞ্জিল,মালিক মহিউদ্দিন বিশ্বাস আমেরিকা প্রবাসী। ভবনটি ১৯৮৮ সালে নির্মাণ করা হয়েছে। এলাকাবাসী  জানায় দীর্ঘদিনের পুরনো ভবন হওয়ায় এর কার্যক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। এছাড়াও পাশের ভবনটির সাথে জোড়া দিয়ে নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় এই ভবনটির উপর ছাপ পড়ছে। দ্রুত ভবনটি ভেঙে না ফেললে যেকোনো সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ গলি দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষের যাতায়াত ভবনটি যদি কোন কারনে হেলে পড়ে তাহলে শত শত মানুষের প্রাণহানির ঝুঁকি রয়েছে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ভবনটির বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। অন্যথায় ভবনটির কারণে যেকোনো বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।
উক্ত বিষয়ে জানতে ভবনটির মালিকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তা করা সম্ভব হয়নি। ভবনটির কেয়ারটেকার জানান, মালিক একসময়ে আদমজী জুট মিলের অ্যাকাউন্টস অফিসার ছিলেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর উনি আমেরিকা চলে যান। উক্ত ভবনের বিষয় মালিক কে জানানো হয়েছে তিনি অতি দ্রুত আমেরিকার থেকে  বাংলাদেশে এসে ভবনটির বিষয়ে পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিলে  ভবন হেলে পড়েছে 

আপডেট সময় ০৪:৫৬:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
সিদ্ধিরগঞ্জের নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ড হিরাঝিল আবাসিক এলাকায় একটি ৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে। হিরাঝিল আবাসিক এলাকার ৭নং রোডের  ১২নাম্বার ভবনটি পাশের বিল্ডিংয়ের সাথে ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায় হেলে লেগে আছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায় ভবনটির নাম বিশ্বাস মঞ্জিল,মালিক মহিউদ্দিন বিশ্বাস আমেরিকা প্রবাসী। ভবনটি ১৯৮৮ সালে নির্মাণ করা হয়েছে। এলাকাবাসী  জানায় দীর্ঘদিনের পুরনো ভবন হওয়ায় এর কার্যক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। এছাড়াও পাশের ভবনটির সাথে জোড়া দিয়ে নির্মাণ কাজ চলমান থাকায় এই ভবনটির উপর ছাপ পড়ছে। দ্রুত ভবনটি ভেঙে না ফেললে যেকোনো সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ গলি দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষের যাতায়াত ভবনটি যদি কোন কারনে হেলে পড়ে তাহলে শত শত মানুষের প্রাণহানির ঝুঁকি রয়েছে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ভবনটির বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। অন্যথায় ভবনটির কারণে যেকোনো বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।
উক্ত বিষয়ে জানতে ভবনটির মালিকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তা করা সম্ভব হয়নি। ভবনটির কেয়ারটেকার জানান, মালিক একসময়ে আদমজী জুট মিলের অ্যাকাউন্টস অফিসার ছিলেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর উনি আমেরিকা চলে যান। উক্ত ভবনের বিষয় মালিক কে জানানো হয়েছে তিনি অতি দ্রুত আমেরিকার থেকে  বাংলাদেশে এসে ভবনটির বিষয়ে পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান।