ঢাকা , রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুকুল বিএনপিকে কলঙ্কিত করছেন : সাখাওয়াত

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, এই অবৈধ সরকারের অধীনে কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। তাই এই সরকার এবং এই সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করেছে এদেশের মানুষ। সারা দেশের মতো বন্দর উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীরাও ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করেছে। এজন্য নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে বন্দর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি নেতাকর্মীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এ অবৈধ সরকার দেশে উপজেলা নির্বাচনের আয়োজন করেছে। এই নির্বাচনও বর্জনের ডাক দিয়েছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলা প্রতিটি নেতাকর্মীর দায়িত্ব। তাই আমরা আজ এসেছি বন্দর উপজেলা নির্বাচনে যাতে বিএনপির কোনো নেতাকর্মী অংশগ্রহণ না করে সে লক্ষ্যে সকলকে সচেতন করার জন্য।

আজকের পর থেকে বন্দর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কোন নেতাকর্মী উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেবে না। যদি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আওতাধীন বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট বর্জনের লক্ষ্যে কর্মী সম্মেলন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শুক্রবার (৩ মে) বিকেলে মদনপুর বাসস্ট্যান্ডে বন্দর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে এই কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এডভোকেট সাখাওয়াত আরো বলেন, বন্দর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত আতাউর রহমান মুকুল। দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে সরকার দলীয় প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় তাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ইতিপূর্বে আতাউর রহমান মুকুল বিএনপতে থেকে বিএনপির গঠনতন্ত্র বিরোধী এবং দলীয় সিদ্ধান্ত বিরোধী কর্মকাণ্ডে এমনভাবে লিপ্ত ছিলেন যাতে করে তার ৫০ বার বহিষ্কার হওয়া উচিত ছিল।

তিনি বলেন, বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস বিএনপির লোক হয়েও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন আওয়ামী লীগের নেতারা খারাপ ভাষায় গালি দিচ্ছিল তখন তারা মঞ্চে বসে হেসেছিল।

২০১৮ সালে নির্বাচনে আতাউর রহমান মুকুল সরাসরি সরকারি দলের পক্ষে কাজ করেছেন এবং বিএনপির নির্বাচনী জনসভা যে জনসভায় বিএনপির মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসার কথা ছিল বন্দরের সোনাকান্দা স্টেডিয়ামে, সেই জনসভাকে পন্ড করতে হান্নান সরকার, সুলতানদের ব্যবহার করে রাস্তায় রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে বাঁধার সৃষ্টি করেছিল।

তিনি বিএনপিতে থেকে বিএনপির ক্ষতি করেছেন সব সময়। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে তিনি বিএনপির নাম ব্যবহার করে বিএনপিকে কলঙ্কিত করছেন। আমরা যারা দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তারা সবাই এই অবৈধ সরকার এবং এই অবৈধ সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না এবং কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায়ও যাব না। যারা যাবে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পরে মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপুর নেতৃত্বে বন্দর উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে মদনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও মদনপুর বাসস্ট্যান্ডের সাধারণ জনগণ, দোকানদার, অটোরিকশা চালক ও যাত্রীদেরকে ৮মে অনুষ্ঠিতব্য বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করা হয়।

বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণের সভাপতিত্বে ও মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য শাহিন আহমেদের সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনির হোসেন খান, যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ রেজা রিপন, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এড. রফিক আহমেদ, ডা. মজিবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক এড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান, বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি শাহেনশাহ আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক রানা।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সেলিম আহমেদ,বন্দর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক তাওলাদ মাহমুদ, বন্দর থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নাসির উল্লাহ্ টিপু, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হুমায়ূন কবির, মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তাঁরা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহিন আহমেদ, মদনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আল মামুন ভূঁইয়া, সিনিয়র সভাপতি মো. শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক শাহিন শাহ্ মিঠু, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহিদ খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক মো. মোহসিন, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রাজু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, বন্দর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সম্রাট হাসান সুজন, বন্দর উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি সাকিব রাইয়্যানসহ পাঁচটি ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

মুকুল বিএনপিকে কলঙ্কিত করছেন : সাখাওয়াত

আপডেট সময় ১০:১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, এই অবৈধ সরকারের অধীনে কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। তাই এই সরকার এবং এই সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করেছে এদেশের মানুষ। সারা দেশের মতো বন্দর উপজেলা বিএনপি নেতাকর্মীরাও ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করেছে। এজন্য নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে বন্দর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি নেতাকর্মীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এ অবৈধ সরকার দেশে উপজেলা নির্বাচনের আয়োজন করেছে। এই নির্বাচনও বর্জনের ডাক দিয়েছে বিএনপি। দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলা প্রতিটি নেতাকর্মীর দায়িত্ব। তাই আমরা আজ এসেছি বন্দর উপজেলা নির্বাচনে যাতে বিএনপির কোনো নেতাকর্মী অংশগ্রহণ না করে সে লক্ষ্যে সকলকে সচেতন করার জন্য।

আজকের পর থেকে বন্দর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কোন নেতাকর্মী উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেবে না। যদি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আওতাধীন বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোট বর্জনের লক্ষ্যে কর্মী সম্মেলন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শুক্রবার (৩ মে) বিকেলে মদনপুর বাসস্ট্যান্ডে বন্দর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে এই কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এডভোকেট সাখাওয়াত আরো বলেন, বন্দর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত আতাউর রহমান মুকুল। দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে সরকার দলীয় প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করায় তাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ইতিপূর্বে আতাউর রহমান মুকুল বিএনপতে থেকে বিএনপির গঠনতন্ত্র বিরোধী এবং দলীয় সিদ্ধান্ত বিরোধী কর্মকাণ্ডে এমনভাবে লিপ্ত ছিলেন যাতে করে তার ৫০ বার বহিষ্কার হওয়া উচিত ছিল।

তিনি বলেন, বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস বিএনপির লোক হয়েও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে যখন আওয়ামী লীগের নেতারা খারাপ ভাষায় গালি দিচ্ছিল তখন তারা মঞ্চে বসে হেসেছিল।

২০১৮ সালে নির্বাচনে আতাউর রহমান মুকুল সরাসরি সরকারি দলের পক্ষে কাজ করেছেন এবং বিএনপির নির্বাচনী জনসভা যে জনসভায় বিএনপির মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আসার কথা ছিল বন্দরের সোনাকান্দা স্টেডিয়ামে, সেই জনসভাকে পন্ড করতে হান্নান সরকার, সুলতানদের ব্যবহার করে রাস্তায় রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে বাঁধার সৃষ্টি করেছিল।

তিনি বিএনপিতে থেকে বিএনপির ক্ষতি করেছেন সব সময়। আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে তিনি বিএনপির নাম ব্যবহার করে বিএনপিকে কলঙ্কিত করছেন। আমরা যারা দলীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তারা সবাই এই অবৈধ সরকার এবং এই অবৈধ সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না এবং কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায়ও যাব না। যারা যাবে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পরে মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপুর নেতৃত্বে বন্দর উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে মদনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও মদনপুর বাসস্ট্যান্ডের সাধারণ জনগণ, দোকানদার, অটোরিকশা চালক ও যাত্রীদেরকে ৮মে অনুষ্ঠিতব্য বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করা হয়।

বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণের সভাপতিত্বে ও মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য শাহিন আহমেদের সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনির হোসেন খান, যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ রেজা রিপন, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এড. রফিক আহমেদ, ডা. মজিবুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক এড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান, বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি শাহেনশাহ আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক রানা।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সেলিম আহমেদ,বন্দর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক তাওলাদ মাহমুদ, বন্দর থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নাসির উল্লাহ্ টিপু, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হুমায়ূন কবির, মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তাঁরা মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহিন আহমেদ, মদনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আল মামুন ভূঁইয়া, সিনিয়র সভাপতি মো. শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক শাহিন শাহ্ মিঠু, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহিদ খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক মো. মোহসিন, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রাজু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, বন্দর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সম্রাট হাসান সুজন, বন্দর উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি সাকিব রাইয়্যানসহ পাঁচটি ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ।