ঢাকা , রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমি ঘুষ নেই না আর ঘুষ দেইও না-এমএ রশিদ

বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদের সমর্থনে কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড ঘারমোরা স্কুল মাঠে আলোচনা সভা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ মে) কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড ঘারমোরা স্কুল মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবু হাসনাত শহিদ মোহাম্মদ বাদল।

কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক ইব্রাহিম কাশেমের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আ’লীগের সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট খোকন সাহা।

বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ তার বক্তব্যে বলেন,আয়োজিত উঠান বৈঠকে উপস্থিত সবাই আপনারা আমাকে চিনেন। আমি কখনো কারো কাছ থেকে ঘুষ নেই না এবং ঘুষ দেইও না। আপনারা গত নির্বাচনে আমাকে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় নির্বাচিত করেছেন। আমি কখনো জনগন অসন্তোষ্ট হয় এমন কোন কাজ করি নাই। আমি কোন জমি দখল করি নাই। আমি কারো কাছ থেকে কোন পার্সেন্টিজ নেই নাই। কেউ যদি আমার বিরোদ্ধে কোন দোষ দেখাতে পারেন তাহলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়াব।

 

তিনি আরো বলেন,আমার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থীর সাথে আমার তুলনা করবেন না। তারা একজন হচ্ছে রাজাকারের উত্তরসূরী আর আরেকজন হচ্ছে বিএনপির বহিস্কৃত নেতা। আতাউর রহমান মুকুল ২বার চেয়ারম্যান ছিল। অথচ তিনি উপজেলাবাসীর উন্নয়নে ১কিলোমিটার রাস্তার কাজও করেন নাই। অথচ আমি গর্বের সাথে বলতে পারি আমি এই ৫বছরে রাস্তাঘাটের অনেক উন্নয়ন করেছি। মাত্র ১৫পার্সেন্ট রাস্তা বাকি আছে। এই অনুষ্ঠানে আপনাদের বলতে চাই যদি আল্লাহর রহমতে আমি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে আগামী ১বছরের মধ্যে এই ১৫পার্সেন্ট রাস্তার উন্নয়ন সম্পন্ন করব ইনশাআল্লাহ। আরেকটা সমস্যায় আমার উপজেলাবাসী দূর্ভোগ পোহাচ্ছে সেটা হল পানির সমস্যা। আমি উপজেলাবাসীর কল্যানে একটা ওয়াটার প্ল্যান করব যাতে এই সমস্যা চিরতরে নিরসন হয়।

 

 

কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিনের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর আ’লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক শাহ নিজাম,জিএম আরমান,সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা মালা,মহানগর যুবলীগের সভাপতি সাহাদাৎ হোসেন সাজনু,নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবু,মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধান,বন্দর উপজেলা আ’লীগের সহসভাপতি ভোলানাথ দাস,বন্দর উপজেলা আ’লীগের যুগ্ন সম্পাদক সাহাদাৎ হোসেন,বন্দর থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক খন্দকার হাতেম হোসাইন,বন্দর থানা আ’লীগ নেতা খান মাসুদ,বন্দর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি ও ব্যবসায়ী হাজী আহমেদ তুষার মাঈনুদ্দিন,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আমিরুজ্জামান,বন্দর থানা জাতীয়পার্টির সভাপতি বাচ্চু মিয়া,জাতীয়পার্টি নেতা নুরনবী ওসমানি,২১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নাজমুল হাসান,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি রুহুল আমিন,সাধারন সম্পাদক মুক্তু প্রমূখ।

 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

আমি ঘুষ নেই না আর ঘুষ দেইও না-এমএ রশিদ

আপডেট সময় ০৪:৫২:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদের সমর্থনে কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড ঘারমোরা স্কুল মাঠে আলোচনা সভা ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৬ মে) কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড ঘারমোরা স্কুল মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবু হাসনাত শহিদ মোহাম্মদ বাদল।

কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক ইব্রাহিম কাশেমের সঞ্চালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আ’লীগের সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট খোকন সাহা।

বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ তার বক্তব্যে বলেন,আয়োজিত উঠান বৈঠকে উপস্থিত সবাই আপনারা আমাকে চিনেন। আমি কখনো কারো কাছ থেকে ঘুষ নেই না এবং ঘুষ দেইও না। আপনারা গত নির্বাচনে আমাকে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় নির্বাচিত করেছেন। আমি কখনো জনগন অসন্তোষ্ট হয় এমন কোন কাজ করি নাই। আমি কোন জমি দখল করি নাই। আমি কারো কাছ থেকে কোন পার্সেন্টিজ নেই নাই। কেউ যদি আমার বিরোদ্ধে কোন দোষ দেখাতে পারেন তাহলে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়াব।

 

তিনি আরো বলেন,আমার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থীর সাথে আমার তুলনা করবেন না। তারা একজন হচ্ছে রাজাকারের উত্তরসূরী আর আরেকজন হচ্ছে বিএনপির বহিস্কৃত নেতা। আতাউর রহমান মুকুল ২বার চেয়ারম্যান ছিল। অথচ তিনি উপজেলাবাসীর উন্নয়নে ১কিলোমিটার রাস্তার কাজও করেন নাই। অথচ আমি গর্বের সাথে বলতে পারি আমি এই ৫বছরে রাস্তাঘাটের অনেক উন্নয়ন করেছি। মাত্র ১৫পার্সেন্ট রাস্তা বাকি আছে। এই অনুষ্ঠানে আপনাদের বলতে চাই যদি আল্লাহর রহমতে আমি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে আগামী ১বছরের মধ্যে এই ১৫পার্সেন্ট রাস্তার উন্নয়ন সম্পন্ন করব ইনশাআল্লাহ। আরেকটা সমস্যায় আমার উপজেলাবাসী দূর্ভোগ পোহাচ্ছে সেটা হল পানির সমস্যা। আমি উপজেলাবাসীর কল্যানে একটা ওয়াটার প্ল্যান করব যাতে এই সমস্যা চিরতরে নিরসন হয়।

 

 

কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিনের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর আ’লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক শাহ নিজাম,জিএম আরমান,সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা মালা,মহানগর যুবলীগের সভাপতি সাহাদাৎ হোসেন সাজনু,নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবু,মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধান,বন্দর উপজেলা আ’লীগের সহসভাপতি ভোলানাথ দাস,বন্দর উপজেলা আ’লীগের যুগ্ন সম্পাদক সাহাদাৎ হোসেন,বন্দর থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক খন্দকার হাতেম হোসাইন,বন্দর থানা আ’লীগ নেতা খান মাসুদ,বন্দর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি ও ব্যবসায়ী হাজী আহমেদ তুষার মাঈনুদ্দিন,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আমিরুজ্জামান,বন্দর থানা জাতীয়পার্টির সভাপতি বাচ্চু মিয়া,জাতীয়পার্টি নেতা নুরনবী ওসমানি,২১নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নাজমুল হাসান,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি রুহুল আমিন,সাধারন সম্পাদক মুক্তু প্রমূখ।