ঢাকা , রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo এবার কি অন্যের ঘরভাঙার কারণ হচ্ছেন সামান্থা? Logo সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল Logo তারেক রহমানের নেতৃত্বেই বিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব : গিয়াসউদ্দিন Logo ৩০০ শয্যা হাসপাতালে ডেঙ্গুর কিট দিল নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন Logo সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক হত্যা মামলার আসামি যুবলীগ নেতা এল এক্স খোকন গ্রেপ্তার Logo সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত, চালক ও হেলপার আটক Logo ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে জানান কাঠমান্ডুগামী বিমানে বোমা Logo সোনারগাঁও সরকারি কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন Logo সোনারগাঁ পৌর বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন Logo মাকসুদ চেয়ারম্যানকে বন্দরের মাটিতে নির্বাচন করতে দিবো না : সাখাওয়াত

বাজারে মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা

দেশের উভয় পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে। বিদায়ি সপ্তাহে প্রধান সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ সময়ে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ মোট বাজার মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৮৯৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। শনিবার সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে ডিএসই-সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। ডিএসইর তথ্য মতে, সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬৪.০৮ পয়েন্ট বা ৩.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৫৭ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ৫৪.৫৯ পয়েন্ট বা ২.৭৫ শতাংশ কমে ১ হাজার ৯৩০ পয়েন্টে, ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩১.৭৪ পয়েন্ট বা ২.৬৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ১৭৪ পয়েন্টে এবং ডিএসএমইএক্স সূচক (এসএমই ইনডেক্স) ১.৫২ পয়েন্ট বা ০.১৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১১৩ পয়েন্টে।
বিদায়ি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৯ হাজার ১১৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৫ হাজার ২৫০ কোটি ৩ লাখ টাকা।
বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৭২ কোটি ২ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৯৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৪টির, দর কমেছে ৩৪৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। আর লেনদেন হয়নি ১৭টির।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ি সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৩.৮৫ পয়েন্ট বা ২.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসই-৩০ সূচক ১.৫৯ শতাংশ কমে ১২ হাজার ১০৬ পয়েন্টে, সিএসসিএক্স ১.৯৫ শতাংশ কমে ৯ হাজার ১২ পয়েন্টে, সিএসআই সূচক ২.২৩ শতাংশ কমে ৯৬০ পয়েন্টে এবং এসইএসএমইএক্স (এসএমই ইনডেক্স) ০.৩৩ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৪৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বিদায়ি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৪ হাজার ৯৯৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬ হাজার ৬৪৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা। টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা।
সিএসইতে মোট ২৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৯টির, দর কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির শেয়ার ও ইউনিট দর।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

এবার কি অন্যের ঘরভাঙার কারণ হচ্ছেন সামান্থা?

বাজারে মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা

আপডেট সময় ১০:১৪:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

দেশের উভয় পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে। বিদায়ি সপ্তাহে প্রধান সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ সময়ে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ মোট বাজার মূলধন কমেছে ৬ হাজার ৮৯৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। শনিবার সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে ডিএসই-সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। ডিএসইর তথ্য মতে, সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬৪.০৮ পয়েন্ট বা ৩.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২৫৭ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ৫৪.৫৯ পয়েন্ট বা ২.৭৫ শতাংশ কমে ১ হাজার ৯৩০ পয়েন্টে, ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩১.৭৪ পয়েন্ট বা ২.৬৩ শতাংশ কমে ১ হাজার ১৭৪ পয়েন্টে এবং ডিএসএমইএক্স সূচক (এসএমই ইনডেক্স) ১.৫২ পয়েন্ট বা ০.১৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১১৩ পয়েন্টে।
বিদায়ি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৯ হাজার ১১৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৪১৬ কোটি ৫৭ লাখ টাকা টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৫ হাজার ২৫০ কোটি ৩ লাখ টাকা।
বিদায়ি সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২৭২ কোটি ২ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৯৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৪টির, দর কমেছে ৩৪৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির। আর লেনদেন হয়নি ১৭টির।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ি সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩১৩.৮৫ পয়েন্ট বা ২.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসই-৩০ সূচক ১.৫৯ শতাংশ কমে ১২ হাজার ১০৬ পয়েন্টে, সিএসসিএক্স ১.৯৫ শতাংশ কমে ৯ হাজার ১২ পয়েন্টে, সিএসআই সূচক ২.২৩ শতাংশ কমে ৯৬০ পয়েন্টে এবং এসইএসএমইএক্স (এসএমই ইনডেক্স) ০.৩৩ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৪৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বিদায়ি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৪ হাজার ৯৯৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬ হাজার ৬৪৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা। টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১ হাজার ৬৪৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা। আর বিদায়ি সপ্তাহের আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকা।
সিএসইতে মোট ২৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৯টির, দর কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির শেয়ার ও ইউনিট দর।