ঢাকা , বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পিরোজপুর কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রে ‘দুর্নীতির চাষাবাদ

বন্দর প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রে দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মির্জা মাহবুবুর রহমান মামুন ও কৃষি মাঠর্মী জেসমিন আকতার-এর বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিৈযোগ উঠেছে।

স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, কোনদিনও আমরা কৃষি কর্মকর্তাদের অফিসে পাইনি। তাদেরকে পাইতে হলে মুঠোফোনে সাক্ষাতের সময় নিতে হয়।

সরজমিনে জানাযায়, পিরোজপুর ইউনিয়নের কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রর মির্জা মাহবুবুর রহমান মামুন ও মাঠর্মী জেসমিন আকতার একই কর্মস্থলে প্রায় ১৬ বছর ধরে কর্মরত। সেইসুবাধে তারা অনিয়মকেই নিয়মে বানিয়ে চলছেন দেখার কেউ নাই। প্রয়োজনে গেলে অফিস বন্ধ। বারবার গিয়ে ফিরে আসতে হয়। অথচ কাগজে-কলমে অফিস চলছে!

মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় পরামর্শ কেন্দ্রে না পেয়ে তাদের সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হয়। এতে তারা বিরক্তিভাজন প্রকাশ করেন ও সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। অফিস না করা, কৃষি উপকরণ বিতরণে পক্ষপাতিত্ব ও প্রণোদনা প্রকল্পে স্বজনপ্রীতির অভিযোগও রয়েছে।

একাধিক এক কৃষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “কোনো প্রণোদনা পেতে গেলে অফিসের দালালের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হয়। আর সরাসরি গেলে নানা বাহানা করে ফিরিয়ে দেয়।”

সোনারগাঁ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ তারেক জানান, আপনার উল্লেখিত বিষয়টি সঠিক হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমি সোনারগাঁয়ে নতুন আসছি। আমি খোজ নিবো বিষয়টি।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

পিরোজপুর কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রে ‘দুর্নীতির চাষাবাদ

আপডেট সময় ১০:৫৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

বন্দর প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রে দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মির্জা মাহবুবুর রহমান মামুন ও কৃষি মাঠর্মী জেসমিন আকতার-এর বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিৈযোগ উঠেছে।

স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেছেন, কোনদিনও আমরা কৃষি কর্মকর্তাদের অফিসে পাইনি। তাদেরকে পাইতে হলে মুঠোফোনে সাক্ষাতের সময় নিতে হয়।

সরজমিনে জানাযায়, পিরোজপুর ইউনিয়নের কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রর মির্জা মাহবুবুর রহমান মামুন ও মাঠর্মী জেসমিন আকতার একই কর্মস্থলে প্রায় ১৬ বছর ধরে কর্মরত। সেইসুবাধে তারা অনিয়মকেই নিয়মে বানিয়ে চলছেন দেখার কেউ নাই। প্রয়োজনে গেলে অফিস বন্ধ। বারবার গিয়ে ফিরে আসতে হয়। অথচ কাগজে-কলমে অফিস চলছে!

মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় পরামর্শ কেন্দ্রে না পেয়ে তাদের সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হয়। এতে তারা বিরক্তিভাজন প্রকাশ করেন ও সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। অফিস না করা, কৃষি উপকরণ বিতরণে পক্ষপাতিত্ব ও প্রণোদনা প্রকল্পে স্বজনপ্রীতির অভিযোগও রয়েছে।

একাধিক এক কৃষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “কোনো প্রণোদনা পেতে গেলে অফিসের দালালের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হয়। আর সরাসরি গেলে নানা বাহানা করে ফিরিয়ে দেয়।”

সোনারগাঁ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ তারেক জানান, আপনার উল্লেখিত বিষয়টি সঠিক হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমি সোনারগাঁয়ে নতুন আসছি। আমি খোজ নিবো বিষয়টি।