ঢাকা , শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৮ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ওসমান সাম্রাজ্যের বলয়ে মাস্টার মাইন্ড এস এম রানা আত্মগোপনে থেকেও দখল বাণিজ্য চলছে Logo প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শান্তদের সাক্ষাৎ আজ Logo টরন্টোতে দ্যুতি ছড়ালেন মেহজাবীন Logo দ্বিতীয় বিতর্ক চায় কমলা শিবির Logo বিশ্বব্যাংক-এডিবি দেবে ১৭৫ কোটি ডলার Logo গণঅভ্যুত্থানে আহত-নিহতের পরিবারকে সহায়তায় গঠিত হলো ফাউন্ডেশন Logo উগ্রবাদ ইস্যুতে ভারতের মনোভাবের পরিবর্তন প্রয়োজন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান গ্রেফতার Logo নাঃগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাবেশে সাধারণ ছাত্রজনতা ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) অংশ গ্রহণ Logo সোনারগাঁয়ে চাঁদা না দেয়ায় সন্ত্রাসীরা বাড়ি ঘর ও গরু লুটপাট চালিয়েছে -থানায় অভিযোগ

১৪০ কোটি ডলার দেশে আসেনি

রপ্তানি আয় ও বিদেশে বাংলাদেশি মালিকানাধীন কোম্পানির মুনাফা ১৪০ কোটি ডলার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দেশে আসেনি। এর মধ্যে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার আটকে আছে রপ্তানির আদেশের বিপরীতে কম পণ্য সরবরাহ করার কারণে বিল পরিশোধ না করায়।

 

৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার আটকে আছে রপ্তানিকারক দেউলিয়া হয়ে পড়ায় ও ২ কোটি ডলার আটকে আছে আমদানিকারক দেউলিয়া হওয়ার কারণে। ভুয়া রপ্তানির কারণে আটকে আছে ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিভিন্ন মামলার কারণে আটকে রয়েছে ২৫ কোটি ১০ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক রোববার এ তথ্য জানিয়েছেন।

সম্প্রতি আইএমএফ রপ্তানি বিল দেশে না আসায় বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বিদেশে কত অর্থ আটকে রয়েছে, সেগুলো কেন দেশে আনা হচ্ছে না সে বিষয়েও জানতে চেয়েছে। এসব বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরও বলেন, রপ্তানি তথ্যের সংজ্ঞার গরমিলের কারণে রপ্তানি আয় দেশে না আসার পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কোনো পণ্য রপ্তানি হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে দেশে আসার নিয়ম রয়েছে। আবার বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন কোম্পানির মুনাফাও দেশে আনতে হয় তাদের হিসাববর্ষ শেষ হওয়ার পর।

তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে যখন কোনো পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেটিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) রপ্তানি হিসাবে দেখাচ্ছে। কিন্তু এ জন্য দেশে কোনো রপ্তানি আয় আসছে না। কারণ এটি দেশেই বিক্রি হচ্ছে এবং স্থানীয় মুদ্রায়। ফলে দেশে কার্যত কোনো রপ্তানি আয় দেশে আসছে না। এখানেই ১০০ থেকে ২০০ কোটি ডলারের পার্থক্য তৈরি হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র সরোয়ার হোসেন বলেন, পণ্য রপ্তানি হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে দেশে অর্থ আসার কথা। এরপর না এলে তা অপ্রত্যাবাসিত হিসাবে ধরা হয়। তখন ওইসব অর্থ দেশে আনার জন্য ব্যাংকগুলোকে তাগাদা দেওয়া হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

ওসমান সাম্রাজ্যের বলয়ে মাস্টার মাইন্ড এস এম রানা আত্মগোপনে থেকেও দখল বাণিজ্য চলছে

১৪০ কোটি ডলার দেশে আসেনি

আপডেট সময় ০৪:৫৩:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ মে ২০২৩

রপ্তানি আয় ও বিদেশে বাংলাদেশি মালিকানাধীন কোম্পানির মুনাফা ১৪০ কোটি ডলার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দেশে আসেনি। এর মধ্যে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার আটকে আছে রপ্তানির আদেশের বিপরীতে কম পণ্য সরবরাহ করার কারণে বিল পরিশোধ না করায়।

 

৪ কোটি ৮০ লাখ ডলার আটকে আছে রপ্তানিকারক দেউলিয়া হয়ে পড়ায় ও ২ কোটি ডলার আটকে আছে আমদানিকারক দেউলিয়া হওয়ার কারণে। ভুয়া রপ্তানির কারণে আটকে আছে ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিভিন্ন মামলার কারণে আটকে রয়েছে ২৫ কোটি ১০ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক রোববার এ তথ্য জানিয়েছেন।

সম্প্রতি আইএমএফ রপ্তানি বিল দেশে না আসায় বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বিদেশে কত অর্থ আটকে রয়েছে, সেগুলো কেন দেশে আনা হচ্ছে না সে বিষয়েও জানতে চেয়েছে। এসব বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরও বলেন, রপ্তানি তথ্যের সংজ্ঞার গরমিলের কারণে রপ্তানি আয় দেশে না আসার পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কোনো পণ্য রপ্তানি হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে দেশে আসার নিয়ম রয়েছে। আবার বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশিদের মালিকানাধীন কোম্পানির মুনাফাও দেশে আনতে হয় তাদের হিসাববর্ষ শেষ হওয়ার পর।

তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে যখন কোনো পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেটিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) রপ্তানি হিসাবে দেখাচ্ছে। কিন্তু এ জন্য দেশে কোনো রপ্তানি আয় আসছে না। কারণ এটি দেশেই বিক্রি হচ্ছে এবং স্থানীয় মুদ্রায়। ফলে দেশে কার্যত কোনো রপ্তানি আয় দেশে আসছে না। এখানেই ১০০ থেকে ২০০ কোটি ডলারের পার্থক্য তৈরি হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র সরোয়ার হোসেন বলেন, পণ্য রপ্তানি হওয়ার ১২০ দিনের মধ্যে দেশে অর্থ আসার কথা। এরপর না এলে তা অপ্রত্যাবাসিত হিসাবে ধরা হয়। তখন ওইসব অর্থ দেশে আনার জন্য ব্যাংকগুলোকে তাগাদা দেওয়া হয়।