ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপে ছুটছে ঘরমুখো মানুষ

পবিত্র ঈদুল ফিতরে স্বজনদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাতেই পণ্যবাহী ট্রাক-পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। ঈদযাত্রার ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ বাড়লেও যানজটের সৃষ্টি হয়নি। রাতেই যানবাহনে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছে শিশু, বৃদ্ধ, নারী ও পুরুষ।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে এমন দৃশ্য দেখা যায়। রাতেই খোলা ট্রাক-পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন যাত্রীরা। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই রাতেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন।

ঢাকা থেকে আসা পোশাক শ্রমিক সাজেদুল ইসলাম বলেন, রাতে বাড়ি যাচ্ছি। আমি রংপুরে যাব। বছরে আমাদের দুইটা উৎসব। বাসে যাচ্ছি বাড়তি ভাড়া দিয়ে। এখন ভালো মতো যেতে পারলেই ভালো।

সাব্বির নামের এক যাত্রী বলেন, আমি জামালপুর যাব। এই রাতে বাড়ি যাচ্ছি। সড়কে যানবাহনের চাপ রয়েছে। খোলা ট্রাক ও পিকআপে করে অনেকেই রাতেই বাড়ি ফিরবে। পরিবহনের সংকট রয়েছে। ভাড়াও গুণতে হয় দ্বিগুণ।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষকে স্বস্তি দিতে সাড়ে ৭০০ পুলিশ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে নিয়োজিত রয়েছেন। ঘরমুখো মানুষ যেন স্বস্তিতে গন্তব্য পৌঁছাতে পারে সেজন্য জেলা পুলিশ রাতদিন মহাসড়কে পরিশ্রম করছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপে ছুটছে ঘরমুখো মানুষ

আপডেট সময় ১১:৩১:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

পবিত্র ঈদুল ফিতরে স্বজনদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাতেই পণ্যবাহী ট্রাক-পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন ঘরমুখো মানুষ। ঈদযাত্রার ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ বাড়লেও যানজটের সৃষ্টি হয়নি। রাতেই যানবাহনে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছে শিশু, বৃদ্ধ, নারী ও পুরুষ।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে এমন দৃশ্য দেখা যায়। রাতেই খোলা ট্রাক-পিকআপে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন যাত্রীরা। গণপরিবহন সংকট ও অতিরিক্ত ভাড়ার কারণে অনেকেই রাতেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন।

ঢাকা থেকে আসা পোশাক শ্রমিক সাজেদুল ইসলাম বলেন, রাতে বাড়ি যাচ্ছি। আমি রংপুরে যাব। বছরে আমাদের দুইটা উৎসব। বাসে যাচ্ছি বাড়তি ভাড়া দিয়ে। এখন ভালো মতো যেতে পারলেই ভালো।

সাব্বির নামের এক যাত্রী বলেন, আমি জামালপুর যাব। এই রাতে বাড়ি যাচ্ছি। সড়কে যানবাহনের চাপ রয়েছে। খোলা ট্রাক ও পিকআপে করে অনেকেই রাতেই বাড়ি ফিরবে। পরিবহনের সংকট রয়েছে। ভাড়াও গুণতে হয় দ্বিগুণ।

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ঈদযাত্রায় ঘরমুখো মানুষকে স্বস্তি দিতে সাড়ে ৭০০ পুলিশ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে নিয়োজিত রয়েছেন। ঘরমুখো মানুষ যেন স্বস্তিতে গন্তব্য পৌঁছাতে পারে সেজন্য জেলা পুলিশ রাতদিন মহাসড়কে পরিশ্রম করছে।