ঢাকা , বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ডা. এনামের তৃতীয় স্ত্রী মেজাজ খারাপ হলেই পেটান ডা. ফরিদা Logo ছাত্রলীগ নেতার মিথ্যা মামলায় খালাস পেলেন সাংবাদিক Logo শামীম ওসমান- গোলাম দস্তগীর গাজীসহ ৪৪ জনের নামে মামলা Logo সিকিমে প্রেমিকের সঙ্গে একান্তে মধুমিতা Logo জনগণের সমস্যা সমাধানে রাজনীতিবিদদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে Logo অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের এপিটাফ লিখে কোয়ার্টারে পিএসজি Logo নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে উদ্ধার দেড় শতাধিক যাত্রী, নিহত ২৭ জঙ্গি Logo না.গঞ্জে নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ ব্যবস্থাপনা ও ডিজিটালাইজেশন প্রশিক্ষণ কর্মশালা Logo কলাগাছিয়া ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জামান মিয়ার প্রতি ইউপি সদস্যদের অনাস্থা Logo রূপগঞ্জে পূর্বশত্রুতার জেরে বাড়িঘরে হামলা ভাংচুর লুটপাট

অস্কার জিতে আবেগাপ্লুত সালদানা, শোনালেন অভিবাসীদের অবদানের গল্প

সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার জয়ের পর অভিবাসীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন জো সালদানা। আলোচিত ‘এমিলিয়া পেরেজ’ ছবিকে অনবদ্য অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার পান সালদানা।

অস্কার গ্রহণের পর দর্শকদের উদ্দেশে জো সালদানা বলেন ‘এই সম্মান পেয়ে আমি অভিভূত’।

মঞ্চে উঠে আবেগাপ্লুত সালদানা কাঁদতে কাঁদতে তার মাকে স্মরণ করেন, এবং ‘এমিলিয়া পেরেজ’ এর সব শিল্পী ও কলাকুশলীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এরপর তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেন—শিল্প জগতে অভিবাসীদের অবদান।

জো সালদানা বলেন, আমার দাদি ১৯৬১ সালে এই দেশে এসেছিলেন। আমি গর্বিত একজন অভিবাসী বাবা-মায়ের সন্তান, যারা স্বপ্ন, সম্মানবোধ ও কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা নিয়ে বড় হয়েছেন। আমি ডোমিনিকান বংশোদ্ভূত প্রথম আমেরিকান, যে একাডেমি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করছে।

তিনি আরও বলেন, আমি জানি, আমি শেষ ব্যক্তি নই। আমি আশা করি, এই পুরস্কার পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই চরিত্রে আমি গান গাওয়ার ও স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। যদি আমার দাদি আজ বেঁচে থাকতেন, তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হতেন।

 

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

ডা. এনামের তৃতীয় স্ত্রী মেজাজ খারাপ হলেই পেটান ডা. ফরিদা

অস্কার জিতে আবেগাপ্লুত সালদানা, শোনালেন অভিবাসীদের অবদানের গল্প

আপডেট সময় ১০:৪৭:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার জয়ের পর অভিবাসীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন জো সালদানা। আলোচিত ‘এমিলিয়া পেরেজ’ ছবিকে অনবদ্য অভিনয়ের জন্য এই পুরস্কার পান সালদানা।

অস্কার গ্রহণের পর দর্শকদের উদ্দেশে জো সালদানা বলেন ‘এই সম্মান পেয়ে আমি অভিভূত’।

মঞ্চে উঠে আবেগাপ্লুত সালদানা কাঁদতে কাঁদতে তার মাকে স্মরণ করেন, এবং ‘এমিলিয়া পেরেজ’ এর সব শিল্পী ও কলাকুশলীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এরপর তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেন—শিল্প জগতে অভিবাসীদের অবদান।

জো সালদানা বলেন, আমার দাদি ১৯৬১ সালে এই দেশে এসেছিলেন। আমি গর্বিত একজন অভিবাসী বাবা-মায়ের সন্তান, যারা স্বপ্ন, সম্মানবোধ ও কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা নিয়ে বড় হয়েছেন। আমি ডোমিনিকান বংশোদ্ভূত প্রথম আমেরিকান, যে একাডেমি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করছে।

তিনি আরও বলেন, আমি জানি, আমি শেষ ব্যক্তি নই। আমি আশা করি, এই পুরস্কার পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই চরিত্রে আমি গান গাওয়ার ও স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। যদি আমার দাদি আজ বেঁচে থাকতেন, তিনি অত্যন্ত আনন্দিত হতেন।