ঢাকা , শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রথম শ্রেনির ক্রিকেট থেকে অবসর মার্শের

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁ-হাতি ব্যাটার শন মার্শ।
২২ বছর শেফিল শিল্ডে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন মার্শ। জাতীয় দলের হয়ে ৩৮টি টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা আছে ৩৯ বছর বয়সী ক্রিকেটারের।
২০০১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার অভিষেক হয় মার্শের। গেল বছর অধিনায়ক হিসেবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা জিতেন মার্শ। ফাইনালে ভাই মিচেল মার্শের অবর্তমানে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।
২০২২-২৩ মৌসুমটিও খেলার ইচ্ছা ছিলো মার্শের। কিন্তু ইনজুরির কারনে গ্রীষ্মে শিল্ডের হয়ে মাত্র ১টি ম্যাচ খেলতে পারেন তিনি।
অবসর নিয়ে মার্শ বলেন, ‘আমার মনে হয় এটা সঠিক সিদ্ধান্ত । এই বিষয়ে আমি আমার স্ত্রী, বাবা এবং ভাইদের সাথেও আলোচনা করেছি। দারুণ একটি যাত্রা ছিল, আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এখানে আমি ২২ বছর খেলবো।’
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১৮৩ ম্যাচে ৩২টি সেঞ্চুরি ও ৫৮টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ১২ হাজার ৩২ রান করেছেন মার্শ। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২৩৬ ম্যাচে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৮১১ রান করেছেন তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩৮ টেস্টে ৬টি সেঞ্চুরি ও ১০টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২২৬৫ রান করেন মার্শ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রথম শ্রেনির ক্রিকেট থেকে অবসর মার্শের

আপডেট সময় ০৫:১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁ-হাতি ব্যাটার শন মার্শ।
২২ বছর শেফিল শিল্ডে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন মার্শ। জাতীয় দলের হয়ে ৩৮টি টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা আছে ৩৯ বছর বয়সী ক্রিকেটারের।
২০০১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার অভিষেক হয় মার্শের। গেল বছর অধিনায়ক হিসেবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে শেফিল্ড শিল্ডের শিরোপা জিতেন মার্শ। ফাইনালে ভাই মিচেল মার্শের অবর্তমানে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।
২০২২-২৩ মৌসুমটিও খেলার ইচ্ছা ছিলো মার্শের। কিন্তু ইনজুরির কারনে গ্রীষ্মে শিল্ডের হয়ে মাত্র ১টি ম্যাচ খেলতে পারেন তিনি।
অবসর নিয়ে মার্শ বলেন, ‘আমার মনে হয় এটা সঠিক সিদ্ধান্ত । এই বিষয়ে আমি আমার স্ত্রী, বাবা এবং ভাইদের সাথেও আলোচনা করেছি। দারুণ একটি যাত্রা ছিল, আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এখানে আমি ২২ বছর খেলবো।’
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১৮৩ ম্যাচে ৩২টি সেঞ্চুরি ও ৫৮টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ১২ হাজার ৩২ রান করেছেন মার্শ। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২৩৬ ম্যাচে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৮১১ রান করেছেন তিনি।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৩৮ টেস্টে ৬টি সেঞ্চুরি ও ১০টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২২৬৫ রান করেন মার্শ।