ঢাকা , রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহরের জিমখানা এলাকার চিন্হিত ইয়াবা ব্যবসায়ী একডজন মামলার আসামী মিঠু বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ

টিটু ,মিঠু,সুজন,পারভীন, হাসি মাদক ব্যবসা চলছে প্রকাশে, সকাল থেকে গভীর রাত পযন্ত,। মাদক সেবনের জন্য ঘর ভাড়া দিচ্ছে মা হাসিনা ওরফে হাসি বেগম, শহরের জিমখানা এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছেন ভুয়া সংবাদ পরিচয়দানকী রাকিবুল হাসান মিঠু ও টিটু হোসেন, কুখ্যাত মাদক কারবারি সুজন ও তার বউ পারভীন, টেকনাফ থেকে ইয়াবা শরীরে বহন করে আনে,আইনের চোখ ফাকি দিয়ে,জানায় বিশস্ত একাধিক সুত্র, টিটু,মিঠু দুই ভাই। বিগত সময়ে পুলিশ ও র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে ভিন্ন কৌশলে মাদক বিক্রি করে আসছে। জিমখানা এলাকার নারায়ণ ওরফে আলমগীরের পুত্র মিঠু ও টিটু পাইকপাড়া ছোট কবরস্থান এলাকার আব্দুল হাদিরের বাড়ির ভাড়াটিয়া।এলাকা সূত্র জানাগেছে, মিঠু ও টিটু দীর্ঘদিন ধরে জিমখানা এলাকায় অসহায় ও গরীব মানুষদের ভয়ভীতি দেখিয়ে, তাদেরকে দিয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছে। টিটু বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকের সাতটি মামলা রয়েছে ও মিঠুর বিরুদ্ধে মাদকসহ পাঁচটি মামলা রয়েছে।টিটু মিঠু বাহিনী টেকনাফ থেকে সরাসরি ইয়াবা এনে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন খুচরা মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে। টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে ঢাকা প্রবেশ কালে ঢাকা ডিবির হাতে ২৬ হাজার পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। সর্বশেষ গত বছরের ৬ জুলাই ৫৮০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল পাকনা ওরফে ইয়াবা টিটু। এরপর থেকেই বিভিন্ন কৌশলে অবলম্বন করে মাদক ব্যবসা করে আসছে মিঠু ও টিটু।টিটু ও মিঠুর মা হাসিনা ওরফে হাসিও জিমখানা এলাকার সুজন, পারভীন, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছে। বিভিন্ন সময় মাদকসহ হাসি গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে প্রভাবশালীদের শেল্টারে মাদক ব্যবসা করে আসছে। টিটু ও মিঠুর মা হাসি বেগম মাদক সেবনের জন্য মাদক সেবীদের কাছে তার ঘর ভাড়া দিচ্ছে ঘন্টা বিত্তিতে,ইয়াবা সেবনে ১ ঘন্টা ১০০ টাকা, গাজাঁ সেবনে ৫০ টাকা, এছাড়াও পতিতা দিয়ে তার ঘরে চলে অসামাজিক কার্যকালাপ যা জিমখানা এলাকার সবাই জানা।হাসিকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে একাধিকবার হামলার হামলার শিকার হয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।জিমখানার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আলম চাঁন কারাগার থেকে জামিনে থাকলে, জিমখানা এলাকায় মাদকের হাট বসিয়ে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে হাসি বেগম ও তার দুই পুত্র মিঠু ও টিটু। তাই জিমখানাকে মাদক মুক্ত করতে হাসি, মিঠু ও টিটুকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবী জানিয়েছেন জিমখানাবাসী।এবিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, জিমখানার মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। মাদক ব্যবসায়ী বিভিন্ন কৌশলে মাদক বিক্রি করছে। আমরাও তাদের গ্রেপ্তারে কৌশল পাল্টে ফেলেছি

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

শহরের জিমখানা এলাকার চিন্হিত ইয়াবা ব্যবসায়ী একডজন মামলার আসামী মিঠু বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ

আপডেট সময় ০৬:২৬:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

টিটু ,মিঠু,সুজন,পারভীন, হাসি মাদক ব্যবসা চলছে প্রকাশে, সকাল থেকে গভীর রাত পযন্ত,। মাদক সেবনের জন্য ঘর ভাড়া দিচ্ছে মা হাসিনা ওরফে হাসি বেগম, শহরের জিমখানা এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছেন ভুয়া সংবাদ পরিচয়দানকী রাকিবুল হাসান মিঠু ও টিটু হোসেন, কুখ্যাত মাদক কারবারি সুজন ও তার বউ পারভীন, টেকনাফ থেকে ইয়াবা শরীরে বহন করে আনে,আইনের চোখ ফাকি দিয়ে,জানায় বিশস্ত একাধিক সুত্র, টিটু,মিঠু দুই ভাই। বিগত সময়ে পুলিশ ও র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে ভিন্ন কৌশলে মাদক বিক্রি করে আসছে। জিমখানা এলাকার নারায়ণ ওরফে আলমগীরের পুত্র মিঠু ও টিটু পাইকপাড়া ছোট কবরস্থান এলাকার আব্দুল হাদিরের বাড়ির ভাড়াটিয়া।এলাকা সূত্র জানাগেছে, মিঠু ও টিটু দীর্ঘদিন ধরে জিমখানা এলাকায় অসহায় ও গরীব মানুষদের ভয়ভীতি দেখিয়ে, তাদেরকে দিয়ে মাদক ব্যবসা করে আসছে। টিটু বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকের সাতটি মামলা রয়েছে ও মিঠুর বিরুদ্ধে মাদকসহ পাঁচটি মামলা রয়েছে।টিটু মিঠু বাহিনী টেকনাফ থেকে সরাসরি ইয়াবা এনে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন খুচরা মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করে। টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান নিয়ে ঢাকা প্রবেশ কালে ঢাকা ডিবির হাতে ২৬ হাজার পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল। সর্বশেষ গত বছরের ৬ জুলাই ৫৮০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছিল পাকনা ওরফে ইয়াবা টিটু। এরপর থেকেই বিভিন্ন কৌশলে অবলম্বন করে মাদক ব্যবসা করে আসছে মিঠু ও টিটু।টিটু ও মিঠুর মা হাসিনা ওরফে হাসিও জিমখানা এলাকার সুজন, পারভীন, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছে। বিভিন্ন সময় মাদকসহ হাসি গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে প্রভাবশালীদের শেল্টারে মাদক ব্যবসা করে আসছে। টিটু ও মিঠুর মা হাসি বেগম মাদক সেবনের জন্য মাদক সেবীদের কাছে তার ঘর ভাড়া দিচ্ছে ঘন্টা বিত্তিতে,ইয়াবা সেবনে ১ ঘন্টা ১০০ টাকা, গাজাঁ সেবনে ৫০ টাকা, এছাড়াও পতিতা দিয়ে তার ঘরে চলে অসামাজিক কার্যকালাপ যা জিমখানা এলাকার সবাই জানা।হাসিকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে একাধিকবার হামলার হামলার শিকার হয়েছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।জিমখানার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আলম চাঁন কারাগার থেকে জামিনে থাকলে, জিমখানা এলাকায় মাদকের হাট বসিয়ে জমজমাট ব্যবসা করে আসছে হাসি বেগম ও তার দুই পুত্র মিঠু ও টিটু। তাই জিমখানাকে মাদক মুক্ত করতে হাসি, মিঠু ও টিটুকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবী জানিয়েছেন জিমখানাবাসী।এবিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, জিমখানার মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে। মাদক ব্যবসায়ী বিভিন্ন কৌশলে মাদক বিক্রি করছে। আমরাও তাদের গ্রেপ্তারে কৌশল পাল্টে ফেলেছি