ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে পর্যটকদের নতুন আকর্ষণ সূর্যমুখী বাগান

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সিনাবহ এলাকার মোকলেছুর রহমান। অনেকটা শখ করেই তিনি সূর্যমুখী ফুলের বাগান করেন। সেটি এখন উপজেলায় দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। সবার জন্য বাগান উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাজারো দর্শনার্থী বাগান দেখতে আসেন। সূর্যমুখী চাষে পরামর্শ দিয়েছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) উপজেলার মাকিষ বাতান এলাকায় গিয়ে এমন চিত্র চোখে পড়ে।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার সিনাবহ এলাকার মোকলেছুর রহমান। উপজেলার মাকিষ বাতান এলাকায় তার নিজ (এক বিঘা) জমিতে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে এ সূর্যমুখী ফুলের বাগান চাষ করেন। অনেকটা শখ করেই তিনি সূর্যমুখী ফুলের বাগান করেন। এতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। হাজারো ফুলপ্রেমী দূরদূরান্ত থেকে বাগান দেখতে আসছেন দর্শনার্থীরা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ায় দর্শনার্থীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাগানের আশপাশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন খাদ্যপণ্যের অস্থায়ী দোকান। দর্শনার্থীদের জন্য বাগানটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এবছর কালিয়াকৈর উপজেলার আট বিঘা জমিতে এ ফুল চাষ করা হয়েছে।

ফুলচাষী মোখলেছুর রহমান বলেন, সূর্যমুখী ফুল দেখতে যেমন সুন্দর। তেমনি ফুলের তেল খুব পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ। এ তেল যেমন আমার পরিবারের চাহিদা মিটাবে এবং দেশেরও চাহিদা মিটাবে বলে জানান ফুল চাষী মোখলেছুর রহমান।

কালিয়াকৈর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, সূর্যমুখী চাষ করে কৃষক একদিকে যেমন লাভবান অপরদিকে বিনোদনের উৎস হিসাবে কাজ করে থাকেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরে পর্যটকদের নতুন আকর্ষণ সূর্যমুখী বাগান

আপডেট সময় ১১:০৬:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সিনাবহ এলাকার মোকলেছুর রহমান। অনেকটা শখ করেই তিনি সূর্যমুখী ফুলের বাগান করেন। সেটি এখন উপজেলায় দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। সবার জন্য বাগান উন্মুক্ত করে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাজারো দর্শনার্থী বাগান দেখতে আসেন। সূর্যমুখী চাষে পরামর্শ দিয়েছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) উপজেলার মাকিষ বাতান এলাকায় গিয়ে এমন চিত্র চোখে পড়ে।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার সিনাবহ এলাকার মোকলেছুর রহমান। উপজেলার মাকিষ বাতান এলাকায় তার নিজ (এক বিঘা) জমিতে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে এ সূর্যমুখী ফুলের বাগান চাষ করেন। অনেকটা শখ করেই তিনি সূর্যমুখী ফুলের বাগান করেন। এতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। হাজারো ফুলপ্রেমী দূরদূরান্ত থেকে বাগান দেখতে আসছেন দর্শনার্থীরা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হওয়ায় দর্শনার্থীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বাগানের আশপাশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন খাদ্যপণ্যের অস্থায়ী দোকান। দর্শনার্থীদের জন্য বাগানটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এবছর কালিয়াকৈর উপজেলার আট বিঘা জমিতে এ ফুল চাষ করা হয়েছে।

ফুলচাষী মোখলেছুর রহমান বলেন, সূর্যমুখী ফুল দেখতে যেমন সুন্দর। তেমনি ফুলের তেল খুব পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ। এ তেল যেমন আমার পরিবারের চাহিদা মিটাবে এবং দেশেরও চাহিদা মিটাবে বলে জানান ফুল চাষী মোখলেছুর রহমান।

কালিয়াকৈর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, সূর্যমুখী চাষ করে কৃষক একদিকে যেমন লাভবান অপরদিকে বিনোদনের উৎস হিসাবে কাজ করে থাকেন।