ঢাকা , রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বন্দরে ওএমএসের ডিলার নিয়োগে অনিয়ম: নিয়োগ বাতিল সহ ইউএনও এবং খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন Logo সাংবাদিক নজরুলের রূহের মাগফেরাত কামনায় বন্দর উপজেলা প্রেসক্লাবের দোয়া Logo মায়ের আঁচল সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের’র সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ। Logo হোসিয়ারী এসোসিয়েশন নির্বাচনে বদু প্যানেলে পক্ষে হোশিয়ারী দোকান মালিকদের ব্যাপক প্রচার-প্রচারনা Logo ছাত্রলীগের পোষ্টার লাগানোয় জড়িতদের গ্রেফতারে ছাত্রদলের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম Logo দুর্বল মনের মানুষ চিনবেন যেভাবে Logo ইউটিউবে যে কাজগুলো কখনই করবেন না Logo শবে মেরাজে বিশেষ কোনো আমল করা কি ঠিক? Logo ‘মনমতো হলে মুক্তিযোদ্ধা, আর না হলে রাজাকার’ Logo নরসিংদীতে আ.লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩

থোকায় থোকায় কমলা, ভাগ্য ফেরাচ্ছে চাষির

ঘন সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলছে রসালো কমলা। দূর থেকে মনে হয়, গাছের পাতার ফাঁকে আলো জ্বলছে। দুই সারির মাঝে হাঁটাপথ। নজরকাড়া কমলা। গাছজুড়ে রসে টইটুম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগানজুড়ে যেন রসালো ‘চায়না’ কমলার রঙিন হাসি। মানুষ কমলা বাগান ঘুরে ঘুরে নেড়েচেড়ে দেখছেন আর অন্যরকম সুখানুভূতিতে আপ্লুত হচ্ছেন।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এ ‘চাইনিজ’ কমলা বাগান। উপজেলার ছাপরহাটি ইউনিয়নের পূর্ব ছাপরহাটি এলাকার কমলা চাষি মলয় কুমার লিটনের বাগানে ফলটির বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে। ফলনও হয়েছে ভালো। রং ও আকার দেখে গাছ থেকে পছন্দমতো কমলা নিয়ে দর্শনার্থীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন বাগান মালিক।

জেলা শহর থেকে সুন্দরগঞ্জের ধর্মপুর বাজার পৌঁছে সেখান থেকে দেড় কিলোমিটার পশ্চিম দিকে গেলে কমলা বাগানটি চোখে পড়ে। বাগানের উদ্যোক্তা মলয় কুমার লিটন (৪৫) স্থানীয় বাজারে গানের সিডি-ক্যাসেট বিক্রি ও রেকর্ডিংয়ের ব্যবসা করতেন। তা ছেড়ে গোলাপ, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, গ্লাডিওলাস আর রজনীগন্ধার বাণিজ্যিক চাষের জন্য ২০০৮ সালে বাবার ৮০ শতাংশ (প্রায় আড়াই বিঘা) জমিতে নার্সারি শুরু করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

বন্দরে ওএমএসের ডিলার নিয়োগে অনিয়ম: নিয়োগ বাতিল সহ ইউএনও এবং খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

থোকায় থোকায় কমলা, ভাগ্য ফেরাচ্ছে চাষির

আপডেট সময় ১২:০৯:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪

ঘন সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে থোকায় থোকায় ঝুলছে রসালো কমলা। দূর থেকে মনে হয়, গাছের পাতার ফাঁকে আলো জ্বলছে। দুই সারির মাঝে হাঁটাপথ। নজরকাড়া কমলা। গাছজুড়ে রসে টইটুম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগানজুড়ে যেন রসালো ‘চায়না’ কমলার রঙিন হাসি। মানুষ কমলা বাগান ঘুরে ঘুরে নেড়েচেড়ে দেখছেন আর অন্যরকম সুখানুভূতিতে আপ্লুত হচ্ছেন।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত এ ‘চাইনিজ’ কমলা বাগান। উপজেলার ছাপরহাটি ইউনিয়নের পূর্ব ছাপরহাটি এলাকার কমলা চাষি মলয় কুমার লিটনের বাগানে ফলটির বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে। ফলনও হয়েছে ভালো। রং ও আকার দেখে গাছ থেকে পছন্দমতো কমলা নিয়ে দর্শনার্থীদের হাতে তুলে দিচ্ছেন বাগান মালিক।

জেলা শহর থেকে সুন্দরগঞ্জের ধর্মপুর বাজার পৌঁছে সেখান থেকে দেড় কিলোমিটার পশ্চিম দিকে গেলে কমলা বাগানটি চোখে পড়ে। বাগানের উদ্যোক্তা মলয় কুমার লিটন (৪৫) স্থানীয় বাজারে গানের সিডি-ক্যাসেট বিক্রি ও রেকর্ডিংয়ের ব্যবসা করতেন। তা ছেড়ে গোলাপ, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, গ্লাডিওলাস আর রজনীগন্ধার বাণিজ্যিক চাষের জন্য ২০০৮ সালে বাবার ৮০ শতাংশ (প্রায় আড়াই বিঘা) জমিতে নার্সারি শুরু করেন।