ঢাকা , রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo সাংবাদিক তুহিন হত্যা: ৭ জন গ্রেপ্তার Logo রূপগঞ্জে মাদক-সন্ত্রাসীর ঠাঁই নেই: দিপু ভুঁইয়া Logo ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ফুটপাত উচ্ছেদ অভিযান করেন হাইওয়ে পুলিশ Logo কষ্টের ফেরিওয়ালা বই দ্বারা সর্ব মহলে সুখ্যাতি অর্জন করেন কবি এস. এ. বিপ্লব Logo ব্রণ দূর করতে নিজের ‘থুতু’ ব্যবহার করেন তামান্না Logo নিষেধাজ্ঞা থেকে ফিরেই মুশফিকের রেকর্ড ভাঙলেন জিম্বাবুয়ের তারকা Logo ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করল অ্যামাজন-ওয়ালমার্টসহ বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো Logo রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন Logo চাঁদাবাজি নয়, ভিডিও ধারণ করার কারণে খুন হন সাংবাদিক তুহিন Logo না’গঞ্জে বিএনপির দুই নেতা চাঁদাবাজির অভিযোগে কারাগারে

ফতুল্লায় যুবককে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার ১

ফতুল্লায় পাভেল (৩৭) নামে এক যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জুবায়ের আহমেদ (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১। গ্রেপ্তারকৃত জুবায়ের বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ এলাকার জুয়েল এর ছেলে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) র‌্যাব-১১ এর অপস্ অফিসার মো. গোলাম মোর্শেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এরআগে বৃহস্পতিবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার বটতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে তাকে ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

র‌্যাব জানায়, পাভেল হত্যা মামলার প্রধান আসামি রায়হান বাবুসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

জানাগেছে, গত ৩১ মার্চ, ঈদুল ফিতরের আগের দিন ফতুল্লা থানার কাশিপুর মধ্যপাড়া এলাকায় হাসমত উল্লাহর ছেলে পাভেল ও পাশের বাড়ির রায়হান বাবুর মধ্যে মাদক কেনাবেচার টাকার লেনদেন নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়।

এর জেরে ঈদের দিন ভোরে রায়হান বাবু ও তার সহযোগীরা পাভেলের বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় পাভেলকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের মা নূরী বেগম বাদী হয়ে রায়হান বাবুসহ পাঁচজনকে আসামি করে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। জুবায়ের আহমেদ এ মামলার এজাহারভুক্ত চার নম্বর আসামি।

মামলার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তারে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে জুবায়েরকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম বলেন,‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, রায়হান বাবু এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

পাভেলের সঙ্গে তার পূর্বপরিচয় ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, মাদকের টাকা লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

আপলোডকারীর তথ্য

Rudra Kantho24

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক তুহিন হত্যা: ৭ জন গ্রেপ্তার

ফতুল্লায় যুবককে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার ১

আপডেট সময় ১০:৫২:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

ফতুল্লায় পাভেল (৩৭) নামে এক যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জুবায়ের আহমেদ (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১১। গ্রেপ্তারকৃত জুবায়ের বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ এলাকার জুয়েল এর ছেলে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) র‌্যাব-১১ এর অপস্ অফিসার মো. গোলাম মোর্শেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এরআগে বৃহস্পতিবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার বটতলা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে তাকে ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

র‌্যাব জানায়, পাভেল হত্যা মামলার প্রধান আসামি রায়হান বাবুসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে র‌্যাবের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

জানাগেছে, গত ৩১ মার্চ, ঈদুল ফিতরের আগের দিন ফতুল্লা থানার কাশিপুর মধ্যপাড়া এলাকায় হাসমত উল্লাহর ছেলে পাভেল ও পাশের বাড়ির রায়হান বাবুর মধ্যে মাদক কেনাবেচার টাকার লেনদেন নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়।

এর জেরে ঈদের দিন ভোরে রায়হান বাবু ও তার সহযোগীরা পাভেলের বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় পাভেলকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের মা নূরী বেগম বাদী হয়ে রায়হান বাবুসহ পাঁচজনকে আসামি করে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। জুবায়ের আহমেদ এ মামলার এজাহারভুক্ত চার নম্বর আসামি।

মামলার পরপরই আসামিদের গ্রেপ্তারে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে জুবায়েরকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম বলেন,‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, রায়হান বাবু এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

পাভেলের সঙ্গে তার পূর্বপরিচয় ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, মাদকের টাকা লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।