বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদের দোয়াত কলম) সমর্থনে কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ঘারমোড়া এলাকায় উঠান বৈঠক ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার ২৯এপ্রিল বিকেলে এ উ ঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন,আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে ১৯৭১সালে জীবনের মায়া ত্যাগ করে এদেশকে শত্রুমুক্ত করতে অস্ত্র হাতে নিয়েছিলাম। আপনাদের স্বাাধীনতার বিজয় এনে দিয়েছি। অথচ একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে এই স্বাধীন দেশে লজ্জা লাগে এই দেশের স্বাধীনতা যারা মেনে নিতে চায় নাই তাদের বিপক্ষে আজ আমাকে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হচ্ছে। সেইদিন তারা ২লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়েছিল। তারা কারা? এই চিহিৃত রঠিক রাজাকারের সন্তান মাকসুদ। তার বাবা,তার চাচা চিহিৃত রাজাকার ছিল। গেজেটেড রাজাকার ছিল। সেই রাজাকারের সন্তান আজ একটি স্বাধীন দেশে আপনাদের কাছে এসে ভোট চায়। এ লজ্জা আমাদের সকলের। এই রাজাকার পরিবার এদেশের মানুষের রক্ত চুষে অবৈধ পয়সা অর্জন করেছে। মানুষের সম্পত্তী অবৈধভাবে দখল করেছে,অবৈধ ব্যবসা করে টাকা উপার্জন করে ভোটযুদ্ধে নেমেছে। টাকার লোভ দেখিয়ে নিরিহ সাধারন ভোটারদের অনুভূতি নিয়ে খেলা করছে। অবৈধ টাকা দিয়ে ভোট ভিক্ষা চাইছে আর সমাজকে দুষিত করে ফেলছে। এদের প্রতিহত করতে হবে। আপনাদেরই দায়িত্ব নিতে হবে সমাজ থেকে এসব দুষিত মানুষদের প্রত্যাখ্যান করে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দেশ বিরোধী লোকদের শায়েস্তা করার এখনই সময়।
কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন প্রধান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম মোল্লা,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারন সম্পাদক ইব্রাহিম কাশেম,জসিম উদ্দিন মাতবর,বন্দর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি হাজী আহমেদ তুষার মাঈনউদ্দিন,নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান আরিফ,কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সোয়েব মোহাম্মদ লিটন,শরিফ,হুমায়ুন কবির এলিন,নুরুল ইসলামসহ স্থানীয় আ’লীগ ও জাপা নেতাকর্মীবৃন্দ।