ঢাকা , সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দিন না ফুরাতেই বুবলীকে জবাব ফিরিয়ে দিলেন পরীমণি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবারও জমে উঠেছে দুই চিত্রনায়িকার বাহাস। কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছেন না। মজার ব্যাপার হলো, কেউ কারো নাম স্পষ্ট করে মুখেও আনছেন না। সবই হচ্ছে ইশারা-ভাষায়।

মাসখানেক আগে পরীমণি ছেলের জন্মদিনে একটি ভিডিও শেয়ার করেন। এরপর শবনম বুবলীও গত ২০ মার্চ তার সন্তানের জন্মদিনে ফেসবুকে একটি ৫ মিনিটের ভিডিও আপ করেন। দুজনের ভিডিওর কথা, মিউজিক প্রায় একইরকম। ভিডিও প্রকাশের ২৪ ঘণ্টা না পেরুতেই ফেসবুকে পোস্ট দেন পরীমণি। তিনি কারো নাম মেনশন না করে লেখেন : ‘আপা গো আপা! পুরাটাই কপি মারলেন!’

 

বসে থাকার পাত্রী ছিলেন না বুবলী। ফিরতি ফেসবুক স্ট্যাটাসেই তিনি এর জবাব দেন। বলাবাহুল্য তিনিও তার পোস্টে কারো নাম উল্লেখ করেননি। কিন্তু নেটিজেনরা যা বোঝার বুঝে নেন। এ নিয়ে মুখরোচক সংবাদ প্রচার হতে থাকে। সেই রস যেন পুনরায় উসকে দিলেন পরীমণি। কারণ দিন না-ফুরাতেই জবাব ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ ভক্তদের সঙ্গে একটি স্ট্যাটাস শেয়ার করেন পরীমণি। তিনি লিখেছেন : ‘হিহিহি একটি শিক্ষিত বকরির গরুর রচনা!’

এখানেই শেষ করেননি তিনি। আবারও নাম উহ্য রেখে ছুঁড়েছেন তীর। প্রশ্ন তুলে লিখেছেন : ‘কী লিখতে কী লিখতেছে বেচারি। চিপায় আটকাইলে মানুষ আবল তাবল লজিক দিতে থাকে বুঝলাম। কিন্তু তাই বলে এই রকম আউলা বাউলা কী কী সব লিখলো ভাই! পরে কখনো নিজে পড়ে নিজেই বুঝবে না যে কী লিখছিলো। আমি শিউর।’

 

ফেসবুকে পরী-বুবলীর পাল্টাপাল্টি নতুন কিছু নয়। প্রায়ই তারা একে অপরকে খোঁচা দিয়ে কথা বলেন। পরীর দাবি বুবলী তার ভিডিও-ভাবনা অনুকরণ করে তার ছেলের জন্মদিনের ভিডিও তৈরি করেছেন। বুবলীও যতটা সম্ভব পরীর ভাবনা যে ভুল সেই যুক্তি তুলে ধরে বলেছেন ‘মা সন্তান নিয়ে পৃথিবীতে অনেক ইমোশনাল ভিডিও এবং অডিও আছে যার ভাষা একই কিন্তু এসবে পৃথিবীর কারো কোনো অসুবিধা নাই শুধু এই সিন্ডিকেট চামোচগুলোর অবস্থা দেখলে মনে হয় যে এরাই ২/১ জন শুধু মা হইসে, আর কেউ মা হয়নি।’

তবে দুজনের কমেন্টস বক্স স্ক্রল করে বোঝা যাচ্ছে, অনেকেই বিষয়টিতে দুই নায়িকার বাহাস বলেই মনে করছেন। কে ঠিক, কে ঠিক নয়, চলছে সে আলোচনাও। অনেকে বিষয়টিকে রসিয়ে উপভোগও করছেন। এবার দেখার বিষয়, রস কোথায় গিয়ে শেষ হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

দিন না ফুরাতেই বুবলীকে জবাব ফিরিয়ে দিলেন পরীমণি

আপডেট সময় ০৬:০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবারও জমে উঠেছে দুই চিত্রনায়িকার বাহাস। কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছেন না। মজার ব্যাপার হলো, কেউ কারো নাম স্পষ্ট করে মুখেও আনছেন না। সবই হচ্ছে ইশারা-ভাষায়।

মাসখানেক আগে পরীমণি ছেলের জন্মদিনে একটি ভিডিও শেয়ার করেন। এরপর শবনম বুবলীও গত ২০ মার্চ তার সন্তানের জন্মদিনে ফেসবুকে একটি ৫ মিনিটের ভিডিও আপ করেন। দুজনের ভিডিওর কথা, মিউজিক প্রায় একইরকম। ভিডিও প্রকাশের ২৪ ঘণ্টা না পেরুতেই ফেসবুকে পোস্ট দেন পরীমণি। তিনি কারো নাম মেনশন না করে লেখেন : ‘আপা গো আপা! পুরাটাই কপি মারলেন!’

 

বসে থাকার পাত্রী ছিলেন না বুবলী। ফিরতি ফেসবুক স্ট্যাটাসেই তিনি এর জবাব দেন। বলাবাহুল্য তিনিও তার পোস্টে কারো নাম উল্লেখ করেননি। কিন্তু নেটিজেনরা যা বোঝার বুঝে নেন। এ নিয়ে মুখরোচক সংবাদ প্রচার হতে থাকে। সেই রস যেন পুনরায় উসকে দিলেন পরীমণি। কারণ দিন না-ফুরাতেই জবাব ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ ভক্তদের সঙ্গে একটি স্ট্যাটাস শেয়ার করেন পরীমণি। তিনি লিখেছেন : ‘হিহিহি একটি শিক্ষিত বকরির গরুর রচনা!’

এখানেই শেষ করেননি তিনি। আবারও নাম উহ্য রেখে ছুঁড়েছেন তীর। প্রশ্ন তুলে লিখেছেন : ‘কী লিখতে কী লিখতেছে বেচারি। চিপায় আটকাইলে মানুষ আবল তাবল লজিক দিতে থাকে বুঝলাম। কিন্তু তাই বলে এই রকম আউলা বাউলা কী কী সব লিখলো ভাই! পরে কখনো নিজে পড়ে নিজেই বুঝবে না যে কী লিখছিলো। আমি শিউর।’

 

ফেসবুকে পরী-বুবলীর পাল্টাপাল্টি নতুন কিছু নয়। প্রায়ই তারা একে অপরকে খোঁচা দিয়ে কথা বলেন। পরীর দাবি বুবলী তার ভিডিও-ভাবনা অনুকরণ করে তার ছেলের জন্মদিনের ভিডিও তৈরি করেছেন। বুবলীও যতটা সম্ভব পরীর ভাবনা যে ভুল সেই যুক্তি তুলে ধরে বলেছেন ‘মা সন্তান নিয়ে পৃথিবীতে অনেক ইমোশনাল ভিডিও এবং অডিও আছে যার ভাষা একই কিন্তু এসবে পৃথিবীর কারো কোনো অসুবিধা নাই শুধু এই সিন্ডিকেট চামোচগুলোর অবস্থা দেখলে মনে হয় যে এরাই ২/১ জন শুধু মা হইসে, আর কেউ মা হয়নি।’

তবে দুজনের কমেন্টস বক্স স্ক্রল করে বোঝা যাচ্ছে, অনেকেই বিষয়টিতে দুই নায়িকার বাহাস বলেই মনে করছেন। কে ঠিক, কে ঠিক নয়, চলছে সে আলোচনাও। অনেকে বিষয়টিকে রসিয়ে উপভোগও করছেন। এবার দেখার বিষয়, রস কোথায় গিয়ে শেষ হয়।