ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রংপুর সিটি নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৫ শতাংশ

রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। আর এতে ভোট পড়েছে ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে রাত সোয়া ১২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন। এসময় রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, রংপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা চার লাখ ২৬ হাজার ৪৭০ জন। এরমধ্যে একজন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারও রয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ২২৯টি কেন্দ্রের ফলাফলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা এক লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৮৯২ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার লতিফুর রহমান মিলন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৮৩ এবং আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া পেয়েছেন ২২ হাজার ৩০৬ ভোট। এ ছাড়া বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান ১০ হাজার ৫৪৯ ভোট, জাকের পার্টির খোরশেদ আলম ৫ হাজার ৮০৯ ভোট, খেলাফত মজলিসের তৌহিদুর রহমান মন্ডল ২ হাজার ৮৬৪ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) শফিয়ার রহমান পাঁচ হাজার ১৫৬ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান বনি দুই হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়েছেন।
২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ফের নির্বাচন: এদিকে রংপুর সিটি করপোরেশনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পুনরায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই ওয়ার্ডে দুই প্রার্থী সমান ভোট পাওয়ায় এ নির্দেশনা দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন। গত মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. শাহাজাদা ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ও সাইফুল ইসলাম ফুলু ঘুড়ি প্রতীকে তিন হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া এম. এ রাজ্জাক মÐল লাটিম প্রতীকে এক হাজার ৮৯২ ভোট পান। ওই ওয়ার্ডে মোট ভোটার ১৩ হাজার ৬১৬ জন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শোয়েব সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই প্রার্থী সমান ভোট পাওয়ায় ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে পুনরায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
জামানত হারালেন সাতজন: রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন অন্যরা। একমাত্র ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল কিছুটা সুবিধা করতে পারলেও বাকি সাত প্রার্থী তেমন একটা সুবিধা করতে পারেননি। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থীসহ ওই সাতজনই জামানত হারিয়েছেন। এদিকে, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা-২০১০ এর ৪৪ বিধির ৩ উপবিধি অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ বা ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর কোনো প্রার্থী মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের একভাগ ভোট পেতে ব্যর্থ হলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সেই হিসেবে মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও আমিরুজ্জামান পিয়াল ছাড়া বাকি সাত প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। ফলাফলে দেখা যায়, মোট বৈধ ভোট ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৩৬টি। এর আট ভাগের এক ভাগ ৩৪ হাজার ৯৯২, কিন্তু এই পরিমাণ ভোট পাননি বাকি সাত প্রার্থী।
কাউন্সিলর হলেন যারা: ৩৩টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ১১টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদের ফলাফলে দেখা যায়, ১ নম্বর ওয়ার্ডে রফিকুল ইসলাম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম সরওয়ার মির্জা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আশেক আলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে হারাধন চন্দ্র রায়, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোখলেছুর রহমান তরু, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবু হাসান চঞ্চল, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আনোয়ারুল ইসলাম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আফছার আলী, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম দেওয়ানী, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে শাহ মো. কামরুজ্জামান, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়াজেদুল আরেফীন, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মকবুল হোসেন, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ফজলে এলাহী, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে মমদেল হোসেন সরকার, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জাকারিয়া আলম, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুর রহমান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল গাফফার, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাহমুদুর রহমান টিটু, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে তৌহিদুল ইসলাম, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে মাহবুবুর রহমান মঞ্জু, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে মিজানুর রহমান মিজু, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে লিটন পারভেজ, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে রফিকুল আলম, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে নুরুন্নবী ফুলু, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পুনরায় ভোটগ্রহণ, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে রেজওয়ান আল মেহেদী, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে শাহাদাত হোসেন, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে হারুন অর রশীদ, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর আলম তোতা বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় জয়ী, ৩১ নম্বর সামসুল হক, ৩২ নম্বর শাহাদৎ হোসেন এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে সিরাজুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া সংরক্ষিত নারী ১ নম্বর ওয়ার্ডে দিলারা বেগম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সুলতানা পারভীন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মোসলেমা বেগম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে শামীমা আক্তার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোছলেমা বেগম, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে জাহেদা আনোয়ারী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ফেরদৌসী বেগম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে হাসনা বানু, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মনোয়ারা সুলতানা মলি, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সাজমিন রহমান শিউলি এবং ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ঝরনা খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে নগরীর ২২৯টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবার রংপুর সিটি করপোরেশনের মোট ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ২৬ হাজার ৪৭০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১২ হাজার ৩০২ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ১৪ হাজার ১৬৭ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিলেন একজন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

রংপুর সিটি নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৫ শতাংশ

আপডেট সময় ০৪:১৮:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২

রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। আর এতে ভোট পড়েছে ৬৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে রাত সোয়া ১২টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন। এসময় রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, রংপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা চার লাখ ২৬ হাজার ৪৭০ জন। এরমধ্যে একজন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারও রয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ২২৯টি কেন্দ্রের ফলাফলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা এক লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৮৯২ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার লতিফুর রহমান মিলন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৮৩ এবং আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া পেয়েছেন ২২ হাজার ৩০৬ ভোট। এ ছাড়া বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান ১০ হাজার ৫৪৯ ভোট, জাকের পার্টির খোরশেদ আলম ৫ হাজার ৮০৯ ভোট, খেলাফত মজলিসের তৌহিদুর রহমান মন্ডল ২ হাজার ৮৬৪ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) শফিয়ার রহমান পাঁচ হাজার ১৫৬ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী হাসান বনি দুই হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়েছেন।
২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ফের নির্বাচন: এদিকে রংপুর সিটি করপোরেশনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পুনরায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই ওয়ার্ডে দুই প্রার্থী সমান ভোট পাওয়ায় এ নির্দেশনা দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন। গত মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. শাহাজাদা ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ও সাইফুল ইসলাম ফুলু ঘুড়ি প্রতীকে তিন হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া এম. এ রাজ্জাক মÐল লাটিম প্রতীকে এক হাজার ৮৯২ ভোট পান। ওই ওয়ার্ডে মোট ভোটার ১৩ হাজার ৬১৬ জন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শোয়েব সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই প্রার্থী সমান ভোট পাওয়ায় ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে পুনরায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
জামানত হারালেন সাতজন: রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন অন্যরা। একমাত্র ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল কিছুটা সুবিধা করতে পারলেও বাকি সাত প্রার্থী তেমন একটা সুবিধা করতে পারেননি। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থীসহ ওই সাতজনই জামানত হারিয়েছেন। এদিকে, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা-২০১০ এর ৪৪ বিধির ৩ উপবিধি অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ বা ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর কোনো প্রার্থী মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের একভাগ ভোট পেতে ব্যর্থ হলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সেই হিসেবে মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও আমিরুজ্জামান পিয়াল ছাড়া বাকি সাত প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। ফলাফলে দেখা যায়, মোট বৈধ ভোট ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৩৬টি। এর আট ভাগের এক ভাগ ৩৪ হাজার ৯৯২, কিন্তু এই পরিমাণ ভোট পাননি বাকি সাত প্রার্থী।
কাউন্সিলর হলেন যারা: ৩৩টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ১১টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদের ফলাফলে দেখা যায়, ১ নম্বর ওয়ার্ডে রফিকুল ইসলাম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে গোলাম সরওয়ার মির্জা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আশেক আলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে হারাধন চন্দ্র রায়, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোখলেছুর রহমান তরু, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবু হাসান চঞ্চল, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আনোয়ারুল ইসলাম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আফছার আলী, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম দেওয়ানী, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে শাহ মো. কামরুজ্জামান, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়াজেদুল আরেফীন, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মকবুল হোসেন, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ফজলে এলাহী, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে মমদেল হোসেন সরকার, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জাকারিয়া আলম, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে আমিনুর রহমান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল গাফফার, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাসুদ রানা, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাহমুদুর রহমান টিটু, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে তৌহিদুল ইসলাম, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে মাহবুবুর রহমান মঞ্জু, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে মিজানুর রহমান মিজু, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে লিটন পারভেজ, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে রফিকুল আলম, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে নুরুন্নবী ফুলু, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পুনরায় ভোটগ্রহণ, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে রেজওয়ান আল মেহেদী, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে শাহাদাত হোসেন, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে হারুন অর রশীদ, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর আলম তোতা বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় জয়ী, ৩১ নম্বর সামসুল হক, ৩২ নম্বর শাহাদৎ হোসেন এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে সিরাজুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। এছাড়া সংরক্ষিত নারী ১ নম্বর ওয়ার্ডে দিলারা বেগম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে সুলতানা পারভীন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মোসলেমা বেগম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে শামীমা আক্তার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোছলেমা বেগম, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে জাহেদা আনোয়ারী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ফেরদৌসী বেগম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে হাসনা বানু, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মনোয়ারা সুলতানা মলি, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে সাজমিন রহমান শিউলি এবং ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ঝরনা খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন।
গত মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে নগরীর ২২৯টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে এ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবার রংপুর সিটি করপোরেশনের মোট ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ২৬ হাজার ৪৭০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১২ হাজার ৩০২ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ১৪ হাজার ১৬৭ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিলেন একজন।