ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মে মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ১০ শতাংশ

সদ্য বিদায়ী মে মাসে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ প্রায় ১০.২৭ শতাংশ কমে গেছে। প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার জন্য ডলারের কম মূল্য এবং হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন ব্যাংকাররা।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা মে মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠিয়েছেন ১.৬৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স।

প্রবাসী বাংলাদেশিরা আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পছন্দ করেন। খোলাবাজারের তুলনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কম দেওয়া হয় বলে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি টাকা পাঠান বলে মনে করেন ব্যাংকাররা।

ব্যাংকাররা বলছেন, হুন্ডিতে পাঠানো ডলারের দাম বেশি পাওয়া যায়। এ কারণে কমছে আনুষ্ঠানিক মাধ্যমে ডলার আসা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৬৮ বিলিয়ন ডলার। গত মার্চে ২.০২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসে, যা ছিল ফেব্রুয়ারির আয়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১.৫৬ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে জানুয়ারিতে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯.৪১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৯.১৯ বিলিয়ন ডলার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

মে মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ১০ শতাংশ

আপডেট সময় ০৪:৩৪:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩

সদ্য বিদায়ী মে মাসে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ প্রায় ১০.২৭ শতাংশ কমে গেছে। প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার জন্য ডলারের কম মূল্য এবং হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন ব্যাংকাররা।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা মে মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠিয়েছেন ১.৬৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স।

প্রবাসী বাংলাদেশিরা আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পছন্দ করেন। খোলাবাজারের তুলনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কম দেওয়া হয় বলে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি টাকা পাঠান বলে মনে করেন ব্যাংকাররা।

ব্যাংকাররা বলছেন, হুন্ডিতে পাঠানো ডলারের দাম বেশি পাওয়া যায়। এ কারণে কমছে আনুষ্ঠানিক মাধ্যমে ডলার আসা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৬৮ বিলিয়ন ডলার। গত মার্চে ২.০২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসে, যা ছিল ফেব্রুয়ারির আয়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১.৫৬ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে জানুয়ারিতে ১.৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯.৪১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৯.১৯ বিলিয়ন ডলার।