ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুছাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পুত্রের হামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আহত

বন্দরে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মুছাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাকসুদের সন্ত্রাসী ছেলে শুভ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী হামলায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হাবিবুর রহমান সরকার (৫৫) গুরুত্বর আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আহত হাবিবুর রহমান সরকার বাদী হয়ে মাকুসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী পুত্র শুভ ও মাকসুদ চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী ইকবালসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

 

এর আগে গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১টায় বন্দর উপজেলার মুছাপুর এলাকায় ওই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের পিছ কামতাল এলাকার মৃত তমিজ উদ্দিন মিয়ার ছেলে হাবিবুর রহমান সরকারের সাথে চিড়ইাড়া এলাকার বাসিন্দা মাকসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী ছেলে শুভ ও কুড়িপাড়া এলাকার মৃত সাত্তার মিয়ার ছেলে ইকবাল গং এর সাথে দীর্ঘ দিন ধরে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল।

এর জের ধরে গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১টায় মুছাপুর এলাকায় ভূমিদৎসু ও বহু অপকর্মের হোতা সন্ত্রাসী শুভ ও চেয়ারম্যান মাকসুদের দেহরক্ষি ইকবাল বালিগাও এলাকার মৃত মানিক মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদির ও ও কামতাল এলাকার মুছাসহ অজ্ঞাত নামা কয়েকজন সন্ত্রাসী লাঠীসোটা নিয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হাবিবুর রহমান সরকারের উপর অর্তকিত হামলা চালায়।

 

ওই সময় উল্লেখিত হামলাকারিরা আওয়ামীলীগ নেতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম ভাবে পিটিয়ে জখম করে শ^াস রোধ করে হত্যার চেষ্টা চালায়।

এ ব্যাপারে আহত হাবিবুর রহমান সরকার জানান, মুছাপুর ইউনিয়নের মাকসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী পুত্র শুভ ও পাষান্ড চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী ইকবালের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে গোটা মুছাপুর ইউনিয়নের শান্তি প্রিয় সাধারন জনগন।

একদিকে শুভ অত্যাচার অন্যদিকে তার সন্ত্রাসী বাহিনী নানা ভাবে হুমকি দামকির কারনে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। তাদের ভয়ে আমি আমার বসত বাড়িতে থাকতে পারছি না। অনেক কষ্ট করে আজ আমি থানায় এসে তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলাম।

 

এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ আবু বকর ছিদ্দিক জানান, অভিযোগটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

মুছাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পুত্রের হামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আহত

আপডেট সময় ০৩:১৬:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

বন্দরে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মুছাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাকসুদের সন্ত্রাসী ছেলে শুভ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী হামলায় স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হাবিবুর রহমান সরকার (৫৫) গুরুত্বর আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আহত হাবিবুর রহমান সরকার বাদী হয়ে মাকুসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী পুত্র শুভ ও মাকসুদ চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী ইকবালসহ ৪ জনের নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

 

এর আগে গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১টায় বন্দর উপজেলার মুছাপুর এলাকায় ওই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের পিছ কামতাল এলাকার মৃত তমিজ উদ্দিন মিয়ার ছেলে হাবিবুর রহমান সরকারের সাথে চিড়ইাড়া এলাকার বাসিন্দা মাকসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী ছেলে শুভ ও কুড়িপাড়া এলাকার মৃত সাত্তার মিয়ার ছেলে ইকবাল গং এর সাথে দীর্ঘ দিন ধরে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল।

এর জের ধরে গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১টায় মুছাপুর এলাকায় ভূমিদৎসু ও বহু অপকর্মের হোতা সন্ত্রাসী শুভ ও চেয়ারম্যান মাকসুদের দেহরক্ষি ইকবাল বালিগাও এলাকার মৃত মানিক মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদির ও ও কামতাল এলাকার মুছাসহ অজ্ঞাত নামা কয়েকজন সন্ত্রাসী লাঠীসোটা নিয়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা হাবিবুর রহমান সরকারের উপর অর্তকিত হামলা চালায়।

 

ওই সময় উল্লেখিত হামলাকারিরা আওয়ামীলীগ নেতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বেদম ভাবে পিটিয়ে জখম করে শ^াস রোধ করে হত্যার চেষ্টা চালায়।

এ ব্যাপারে আহত হাবিবুর রহমান সরকার জানান, মুছাপুর ইউনিয়নের মাকসুদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী পুত্র শুভ ও পাষান্ড চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী ইকবালের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে গোটা মুছাপুর ইউনিয়নের শান্তি প্রিয় সাধারন জনগন।

একদিকে শুভ অত্যাচার অন্যদিকে তার সন্ত্রাসী বাহিনী নানা ভাবে হুমকি দামকির কারনে আমি চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। তাদের ভয়ে আমি আমার বসত বাড়িতে থাকতে পারছি না। অনেক কষ্ট করে আজ আমি থানায় এসে তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলাম।

 

এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ আবু বকর ছিদ্দিক জানান, অভিযোগটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।