ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৬১৩ বিলিয়ন ডলার

ভারতের মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রান্তিকভিত্তিতে এক দশমিক দুই শতাংশ বেড়ে ৬১৩ দশমিক এক বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হিসাবে এমন চিত্র উঠে এসেছে। শুক্রবার (৩১ মার্চ) দেশটির সরকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারত সরকারের বিবৃতি উল্লেখ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইয়েন, ইউরো এবং ইউকে পাউন্ডের মতো অন্যান্য প্রধান মুদ্রার বিপরীতে মার্কিন ডলারের অবমূল্যায়নে সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর সময়ে ভ্যাল্যুয়েশন লস হয়েছে তিন দশমিক আট বিলিয়ন ডলার।
স্বল্পমেয়াদের ক্ষেত্রে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়া প্রান্তিকে ভারতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ২১ দশমিক এক শতাংশে। কিন্তু সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া প্রান্তিকে এই হার ছিল ২১ শতাংশ।
তাছাড়া চলতি মাসের শুরুতে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেছিলেন, মোট বৈদেশিক ঋণ পরিচালনাযোগ্য সীমার মধ্যে রয়েছে।
অন্যদিকে চলতি অর্থবছরে ভারতের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান বিভাগ এই তথ্য দিয়েছে।
প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (সিইএ) ভি অনন্ত নাগেশ্বরন বলেছেন, পুরো অর্থবছরে সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে মার্চ প্রান্তিকে চার থেকে চার দশমিক এক শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৬১৩ বিলিয়ন ডলার

আপডেট সময় ০৪:১৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩

ভারতের মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রান্তিকভিত্তিতে এক দশমিক দুই শতাংশ বেড়ে ৬১৩ দশমিক এক বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হিসাবে এমন চিত্র উঠে এসেছে। শুক্রবার (৩১ মার্চ) দেশটির সরকার এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারত সরকারের বিবৃতি উল্লেখ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ইয়েন, ইউরো এবং ইউকে পাউন্ডের মতো অন্যান্য প্রধান মুদ্রার বিপরীতে মার্কিন ডলারের অবমূল্যায়নে সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর সময়ে ভ্যাল্যুয়েশন লস হয়েছে তিন দশমিক আট বিলিয়ন ডলার।
স্বল্পমেয়াদের ক্ষেত্রে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়া প্রান্তিকে ভারতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ২১ দশমিক এক শতাংশে। কিন্তু সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া প্রান্তিকে এই হার ছিল ২১ শতাংশ।
তাছাড়া চলতি মাসের শুরুতে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেছিলেন, মোট বৈদেশিক ঋণ পরিচালনাযোগ্য সীমার মধ্যে রয়েছে।
অন্যদিকে চলতি অর্থবছরে ভারতের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান বিভাগ এই তথ্য দিয়েছে।
প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (সিইএ) ভি অনন্ত নাগেশ্বরন বলেছেন, পুরো অর্থবছরে সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে মার্চ প্রান্তিকে চার থেকে চার দশমিক এক শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন।