ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে: গণতন্ত্র মঞ্চ

বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে মনে করে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদ। শুক্রবার (২ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এই মনোভাব প্রকাশ করেছে।

বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, বাজেটে জনগণের প্রতি সরকারের দায়িত্বহীনতা ও অসংবেদনশীলতারও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসার যেমন কোনও নির্দেশনা নেই, তেমনি বাজারের নৈরাজ্য থেকে জনগণকে রক্ষারও কোনও কার্যকরি ও বিশ্বাসযোগ্য কোনও প্রস্তাব নেই।

‘বাজেটে জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয়ভার ও বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোনও খবর নেই; বরং নতুন নতুন দুর্যোগের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।’

গণতন্ত্র মঞ্চের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কোটি কোটি মানুষের জীবন জীবিকা যখন গুরুতর হুমকির মুখে, তখন রিটার্ন জমাসহ ৪০ রকম সেবা পেতে শুরুতেই যেভাবে কর ধার্যের প্রস্তাব করা হয়েছে তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার শামিল। সীমাহীন চুরি, দুর্নীতি লুটপাট ও অব্যবস্থাপনার কারণে এখন বাজেটের ঘাটতি মেটাতে সাধারণ মানুষের ওপর নতুন নতুন করের বোঝা চাপানো হচ্ছে। ২ কোটি ৬১ লাখ ৭৮৫ কোটি টাকার ঘাটতি পূরণের দায়ও শেষ পর্যন্ত চাপানো হবে সাধারণ মানুষের ওপর।

বিবৃতিতে বলা হয়, সীমাহীন গোঁজামিলের বাজেটে বিনিয়োগে আশাবাদী হওয়ার মতো যেমন কিছু নেই, তেমনি মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনারও কোনও কার্যকরি উদ্যোগ নেই।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে: গণতন্ত্র মঞ্চ

আপডেট সময় ০৩:৪৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

বাজেটে সরকারের বেসামাল অবস্থারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে মনে করে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদ। শুক্রবার (২ জুন) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো বাজেট প্রতিক্রিয়ায় এই মনোভাব প্রকাশ করেছে।

বাজেট প্রস্তাব সম্পর্কে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, বাজেটে জনগণের প্রতি সরকারের দায়িত্বহীনতা ও অসংবেদনশীলতারও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বাজেট প্রস্তাবনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসার যেমন কোনও নির্দেশনা নেই, তেমনি বাজারের নৈরাজ্য থেকে জনগণকে রক্ষারও কোনও কার্যকরি ও বিশ্বাসযোগ্য কোনও প্রস্তাব নেই।

‘বাজেটে জীবনযাত্রার অসহনীয় ব্যয়ভার ও বাজারের আগুনে পুড়তে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির কোনও খবর নেই; বরং নতুন নতুন দুর্যোগের আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।’

গণতন্ত্র মঞ্চের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কোটি কোটি মানুষের জীবন জীবিকা যখন গুরুতর হুমকির মুখে, তখন রিটার্ন জমাসহ ৪০ রকম সেবা পেতে শুরুতেই যেভাবে কর ধার্যের প্রস্তাব করা হয়েছে তা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার শামিল। সীমাহীন চুরি, দুর্নীতি লুটপাট ও অব্যবস্থাপনার কারণে এখন বাজেটের ঘাটতি মেটাতে সাধারণ মানুষের ওপর নতুন নতুন করের বোঝা চাপানো হচ্ছে। ২ কোটি ৬১ লাখ ৭৮৫ কোটি টাকার ঘাটতি পূরণের দায়ও শেষ পর্যন্ত চাপানো হবে সাধারণ মানুষের ওপর।

বিবৃতিতে বলা হয়, সীমাহীন গোঁজামিলের বাজেটে বিনিয়োগে আশাবাদী হওয়ার মতো যেমন কিছু নেই, তেমনি মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনারও কোনও কার্যকরি উদ্যোগ নেই।