ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বর্তমান সরকার স্বাধীনতাবিরোধী এদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না

বর্তমান সরকার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এদেরকে কোনোমতেই ক্ষমতায় আর আসতে দেয়া যাবে না।

তিনি বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটনে বলেছেন যে, “কোনো মতেই স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না।” আমিও একই কথা বলি- কোনো মতেই স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না। দূঃখজনকভাবে, অত্যন্ত লজ্জাজনকভাবে আওয়ামী লীগ আজকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের যে লক্ষ্য ছিলো, যে আশা-আকাক্সক্ষা ছিলো- একটা গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা, বহুদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা সেটাকে সম্পূর্ণভাবে ধবংস করে দিয়ে আওয়ামী লীগ একদলীয় শাসন ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সেই পুরনো কায়দায়। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে সাবেক মন্ত্রী সুনীল কুমান গুপ্তের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, বলতে দ্বিধা নেই যে, এই সরকার আজকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। যে সরকার মানুষের চোখের ভাষা বুঝতে পারে না, দেয়ালের লিখন দেখতে পারে না, মানুষের প্রয়োজন বুঝতে পারে না তাকে তো আমরা গণশত্রæ ছাড়া আর কি বলতে পারি?

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কত বড় দাম্ভিকতা আপনাদের। সব মানুষ যখন বলছে যে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করুন। তখন আপনারা বলছেন, এটা বাতিল হবে না। কেনো হবে না? আপনাদেরকে ক্ষমতায় রাখার জন্য ওটা (ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট) একটা হাতিয়ার, অস্ত্র হিসেবে আপনারা ব্যবহার করছেন। সুতরাং সেই অস্ত্রকে আপনারা বাদ দিতে চান না।

সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভুলে গেলে চলবে না যে, এদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ করেই কিন্তু দেশ স্বাধীন করেছে, নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে, এদেশের মানুষ তারা আজকে সংগ্রাম শুরু করেছে, লড়াই শুরু করেছে এই লড়াইয়ে অবশ্যই গণতন্ত্রের বিজয় হবে, এই ভয়াবহ দানবীয় ফ্যাসিবাদ পরাজিত হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সকলকে বলব, আজকে আমাদের জাতির অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আবার যদি ওই গণতন্ত্র বিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা ক্ষমতায় আসে তাহলে এই দেশের অস্তিত্ব থাকবে না। আমি বার বার করে বলছি যে, এই সরকার স্বাধীনতা বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, জাতির অস্তিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সমগ্র জাতিকে তারা বিভক্ত করে ফেলেছে, হানাহানি এমন পর্যায় নিয়ে গেছে যে, এখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব। তিনি বলেন, বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসনকে তারা সম্পূর্ণ দলীয়করণ করে ফেলেছে। তারা নতুন করে ৫ হাজার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ দিচ্ছে, দেখলাম প্রায় ১৮‘শ সাব ইন্সপেক্টার তারা নিয়োগ দিচ্ছে। নির্বাচনের ঠিক আগে আগে এবং সেখানে উল্লেখও করা হচ্ছে স্বাধীনতা স্বপক্ষের ব্যাক্তিদের, আসলে সেখানে আওয়ামী স্বপক্ষের লোকদের সেখানে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।

বিএনপির অন্যতম এই শীর্ষ নেতা বলেন, একটা স্কুলের শিক্ষক, নি¤œ শ্রেনীর কর্মচারি তার নিয়োগের সময় একইভাবে দেখা হয় সে কোন দিকে আছে। শুধু তাই না আবার টাকাও দিতে হয়, ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ এখন জাতীয়করণ হয়ে গেছে। ঘুষ ছাড়া, টাকা ছাড়া কোথাও কোনো চাকরি হয় না এবং সেখানে দেখা হয় সেটা আওয়ামী পন্থি কিনা।

জনগণ জেগে উঠেছে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের ১৭জন তরুন যুবক তারা তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য। হাজার হাজার মানুষ কারাগারে, সহাস্রাধিক মানুষকে গুম করেছে, হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। ৪০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। কতদিন আমরা এই অত্যাচার সহ্য করব, ভয়ংকর একটা দানবের কাছে নতি স্বীকার করব।

তিনি বলেন, সময় এসেছে এখন উঠে দাঁড়াবার, ১৯৭১ সালের সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার যে চেতনা সেই চেতনাকে সামনে নিয়ে আমাদেরকে এখন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমরা সমস্ত দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে একটা ঐক্য গড়ে করেছি। তাদেরকে নিয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন করছি। সারাদেশে ইতোমধ্যে আমরা একটা আশা সৃষ্টি করতে পেরেছি। এই আশা জাগানিয়া যে গান সেই গানকে সামনে নিয়ে আমাদের এই দেশকে মুক্ত করতে হবে, গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে হবে, স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে হবে, মানুষের অধিকারকে ফিরিয়ে আনতে হবে। যে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারে না, তার অধিকার প্রয়োগ করতে পারে না, কথায় কথায় মামলা দিয়ে দেয়া হয়, সেই দেশের মানুষকে শৃঙ্খল ভেঙে এগিয়ে আসতে হবে।

ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহŸায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) সভাপতি মোস্তফা জামাল হায়দার, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, মিডিয়া সেলের আহŸায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ড প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

বর্তমান সরকার স্বাধীনতাবিরোধী এদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না

আপডেট সময় ০৪:২৩:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩

বর্তমান সরকার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করছে অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এদেরকে কোনোমতেই ক্ষমতায় আর আসতে দেয়া যাবে না।

তিনি বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটনে বলেছেন যে, “কোনো মতেই স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না।” আমিও একই কথা বলি- কোনো মতেই স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবে না। দূঃখজনকভাবে, অত্যন্ত লজ্জাজনকভাবে আওয়ামী লীগ আজকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের যে লক্ষ্য ছিলো, যে আশা-আকাক্সক্ষা ছিলো- একটা গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা, বহুদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা সেটাকে সম্পূর্ণভাবে ধবংস করে দিয়ে আওয়ামী লীগ একদলীয় শাসন ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সেই পুরনো কায়দায়। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ ভাসানী অনুসারী পরিষদের উদ্যোগে সাবেক মন্ত্রী সুনীল কুমান গুপ্তের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, বলতে দ্বিধা নেই যে, এই সরকার আজকে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। যে সরকার মানুষের চোখের ভাষা বুঝতে পারে না, দেয়ালের লিখন দেখতে পারে না, মানুষের প্রয়োজন বুঝতে পারে না তাকে তো আমরা গণশত্রæ ছাড়া আর কি বলতে পারি?

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কত বড় দাম্ভিকতা আপনাদের। সব মানুষ যখন বলছে যে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বাতিল করুন। তখন আপনারা বলছেন, এটা বাতিল হবে না। কেনো হবে না? আপনাদেরকে ক্ষমতায় রাখার জন্য ওটা (ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট) একটা হাতিয়ার, অস্ত্র হিসেবে আপনারা ব্যবহার করছেন। সুতরাং সেই অস্ত্রকে আপনারা বাদ দিতে চান না।

সরকারের উদ্দেশ্যে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভুলে গেলে চলবে না যে, এদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ করেই কিন্তু দেশ স্বাধীন করেছে, নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে, এদেশের মানুষ তারা আজকে সংগ্রাম শুরু করেছে, লড়াই শুরু করেছে এই লড়াইয়ে অবশ্যই গণতন্ত্রের বিজয় হবে, এই ভয়াবহ দানবীয় ফ্যাসিবাদ পরাজিত হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সকলকে বলব, আজকে আমাদের জাতির অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আবার যদি ওই গণতন্ত্র বিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিরা ক্ষমতায় আসে তাহলে এই দেশের অস্তিত্ব থাকবে না। আমি বার বার করে বলছি যে, এই সরকার স্বাধীনতা বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, জাতির অস্তিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সমগ্র জাতিকে তারা বিভক্ত করে ফেলেছে, হানাহানি এমন পর্যায় নিয়ে গেছে যে, এখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব। তিনি বলেন, বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসনকে তারা সম্পূর্ণ দলীয়করণ করে ফেলেছে। তারা নতুন করে ৫ হাজার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ দিচ্ছে, দেখলাম প্রায় ১৮‘শ সাব ইন্সপেক্টার তারা নিয়োগ দিচ্ছে। নির্বাচনের ঠিক আগে আগে এবং সেখানে উল্লেখও করা হচ্ছে স্বাধীনতা স্বপক্ষের ব্যাক্তিদের, আসলে সেখানে আওয়ামী স্বপক্ষের লোকদের সেখানে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।

বিএনপির অন্যতম এই শীর্ষ নেতা বলেন, একটা স্কুলের শিক্ষক, নি¤œ শ্রেনীর কর্মচারি তার নিয়োগের সময় একইভাবে দেখা হয় সে কোন দিকে আছে। শুধু তাই না আবার টাকাও দিতে হয়, ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ এখন জাতীয়করণ হয়ে গেছে। ঘুষ ছাড়া, টাকা ছাড়া কোথাও কোনো চাকরি হয় না এবং সেখানে দেখা হয় সেটা আওয়ামী পন্থি কিনা।

জনগণ জেগে উঠেছে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের ১৭জন তরুন যুবক তারা তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করার জন্য। হাজার হাজার মানুষ কারাগারে, সহাস্রাধিক মানুষকে গুম করেছে, হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। ৪০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। কতদিন আমরা এই অত্যাচার সহ্য করব, ভয়ংকর একটা দানবের কাছে নতি স্বীকার করব।

তিনি বলেন, সময় এসেছে এখন উঠে দাঁড়াবার, ১৯৭১ সালের সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার যে চেতনা সেই চেতনাকে সামনে নিয়ে আমাদেরকে এখন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমরা সমস্ত দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে একটা ঐক্য গড়ে করেছি। তাদেরকে নিয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন করছি। সারাদেশে ইতোমধ্যে আমরা একটা আশা সৃষ্টি করতে পেরেছি। এই আশা জাগানিয়া যে গান সেই গানকে সামনে নিয়ে আমাদের এই দেশকে মুক্ত করতে হবে, গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে হবে, স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে হবে, মানুষের অধিকারকে ফিরিয়ে আনতে হবে। যে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারে না, তার অধিকার প্রয়োগ করতে পারে না, কথায় কথায় মামলা দিয়ে দেয়া হয়, সেই দেশের মানুষকে শৃঙ্খল ভেঙে এগিয়ে আসতে হবে।

ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহŸায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) সভাপতি মোস্তফা জামাল হায়দার, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, মিডিয়া সেলের আহŸায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ড প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।